কার্স অব দ্য পিঙ্ক প্যান্থার | |
---|---|
Curse of the Pink Panther | |
পরিচালক | ব্লেক এডওয়ার্ডস |
প্রযোজক | ব্লেক এডওয়ার্ডস টনি অ্যাডামস |
রচয়িতা | ব্লেক এডওয়ার্ডস জেফ্রি এডওয়ার্ডস |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | হেনরি মানচিনি |
চিত্রগ্রাহক | ডিক বুশ |
সম্পাদক | রবার্ট হ্যাথাওয়ে রাফ ই. উইন্টার্স |
প্রযোজনা কোম্পানি | |
পরিবেশক | এমজিএম/ইউএ এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানি |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১০৯ মিনিট |
দেশ | যুক্তরাজ্য মার্কিন যুক্তরাজ্য |
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | $১১ মিলিয়ন |
আয় | $৪,৪৯১,৯৮৬[১] |
কার্স অব দ্য পিঙ্ক প্যান্থার (ইংরেজি: Curse of the Pink Panther, অনুবাদ 'পিঙ্ক প্যান্থারের অভিশাপ') ব্লেক এডওয়ার্ডস পরিচালিত ১৯৮৩ সালের ব্রিটিশ মার্কিন হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র। এটি দ্য পিঙ্ক প্যান্থার চলচ্চিত্র ধারাবাহিকের অষ্টম চলচ্চিত্র। এটি এই ধারাবাহিকের প্রধান তারকা পিটার সেলার্সের মৃত্যুর পর নির্মিত দুটি চলচ্চিত্রের প্রথম চলচ্চিত্র। পূর্ববর্তী চলচ্চিত্র ট্রেইল অব দ্য পিঙ্ক প্যান্থার ইনস্পেক্টর জাক ক্লুজো চরিত্রে সেলার্সের অভিনীত অব্যবহৃত দৃশ্যাবলি ব্যবহার করা হয়েছিল। এই চলচ্চিত্রে টেড ওয়াসকে ইনস্পেক্টর ক্লুজোর মত একজন অদক্ষ মার্কিন গোয়েন্দা ক্লিফটন স্লেই চরিত্রে নতুন প্রধান অভিনেতা হিসেবে উপস্থাপন করা হয়, যার উপর নিখোঁজ ক্লুজোকে খুঁজে বের করার দায়িত্ব বর্তায়।
চলচ্চিত্রটির শেষদিকে রজার মুরকে ক্লুজো চরিত্রে দেখা যায়। এটি ডেভিড নিভনের অভিনীত সর্বশেষ চলচ্চিত্র, যা মুক্তির দুই সপ্তাহ পূর্বে তিনি মারা যান। কাপুচিনে এই চলচ্চিত্রে তৃতীয় ও শেষবারের মত সিমন চরিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে ব্যর্থ হয় এবং সর্বোপরি নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া লাভ করে।
চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ হয় এবং $১১ মিলিয়ন নির্মাণব্যয়ের বিপরীতে মাত্র $৪ মিলিয়ন আয় করে।[১]
চলচ্চিত্রটি সর্বব্যাপী নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া লাভ করে। পর্যালোচনা সংগ্রাহক ওয়েবসাইট রটেন টম্যাটোসে ১৩টি পর্যালোচনার ভিত্তিতে এর রেটিং স্কোর ৩১%।[২] অন্যদিকে মেটাক্রিটিকেও ৮ জন সমালোচকের প্রতিক্রিয়ার ভিত্তিতে এর রেটিং স্কোর ৩১%, যা মূলত নেতিবাচক পর্যালোচনা নির্দেশ করে।[৩]