কাশীবিশ্বেশ্বর মন্দির (কন্নড়: ಕಾಶಿವಿಶ್ವೇಶ್ವರ ದೇವಸ್ಥಾನ ; অপর নাম: কবতলেশ্বর মন্দির বা কাশী বিশ্বনাথ মন্দির) হল ভারতেরকর্ণাটক রাজ্যের গাদাগ জেলারলক্কুণ্ডীতে অবস্থিত একটি মন্দির। এটি হাম্পি থেকে গোয়ার মধ্যবর্তী গাদাগ শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার (৭.৫ মা) দূরে অবস্থিত।[১][২][note ১] কাশীবিশ্বেশ্বর মন্দির হল হিন্দু স্থাপত্যশৈলীর পরিপূর্ণ বিকশিত কল্যাণ চালুক্য ধারার অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন।[৩] ঊনবিংশ শতাব্দীর ব্রিটিশ পুরাতত্ত্ববিদ ও ইতিহাসবিদ জেমস বার্জেস লক্কুন্ডির মন্দিরগুলি সমীক্ষা করে এটিকে "ভারতে হিন্দু অলংকৃত শিল্পকর্মের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যমান নিদর্শন" বলে উল্লেখ করেছিলেন।[৪]
কাশীবিশ্বেশ্বর মন্দিরে পরস্পর-অভিমুখী দু’টি গর্ভগৃহ রয়েছে; দু’টি গর্ভগৃহই একই মণ্ডপে অবস্থিত। বৃহত্তর গর্ভগৃহটি শিবের প্রতি ও অন্যটি সূর্যের প্রতি উৎসর্গিত।[৩] জেমস হার্লের মতে, মন্দরটি শুধু তিনটি মাত্রাযুক্ত মিনিয়েচার খোদাইচিত্র ও সূক্ষ্ম অলংকরণের জন্যই উল্লেখযোগ্য নয়, বরং এটিতে হিন্দু স্থাপত্যশৈলীর তিনটি প্রধান হিন্দু মন্দির স্থাপত্যশৈলীর মিলন ঘটেছে – নাগর, বেসর ও দ্রাবিড়।[৫]
↑This temple should not be confused with similarly named temples in India; there are numerous temples all over the Indian subcontinent that are called Kasivisvesvara or Kashi Vishwanatha.
↑Kamiya, Takeo (১৯৯৬-০৯-২০)। "Architecture of the Indian Subcontinent"। Gerard da Cunha-Architecture Autonomous, Bardez, Goa, India। ২০০৮-১০-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-২৭।
↑James M Campbell (১৮৮৪)। Gazetteer of the Bombay Presidency: Dháwár। Government Central Press। পৃষ্ঠা 769।, Quote:"Dr. Burgess considers them perhaps the finest existing speciments of Hindu decorative artwork."
Cousens, Henry (১৯২৬)। The Chalukyan Architecture of Kanarese Districts (Republished in 1996)। New Delhi: Archaeological Survey of India। ওসিএলসি37526233।
Hardy, Adam (১৯৯৫) [1995]। Indian Temple Architecture: Form and Transformation-The Karnata Dravida Tradition 7th to 13th Centuries। Abhinav Publications। আইএসবিএন81-7017-312-4।