ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | কিথ লয়েড টমাস আর্থারটন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | জেসাপ, নেভিস | ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৫|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স লেগ ব্রেক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১৯৩) | ২১ জুলাই ১৯৮৮ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ১০ আগস্ট ১৯৯৫ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৫৫) | ২২ অক্টোবর ১৯৮৮ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৬ মে ১৯৯৯ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৬ – ২০০০ | লিওয়ার্ড আইল্যান্ডস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮২ – ২০০০ | নেভিস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৭ জুলাই ২০১৮ |
কিথ লয়েড টমাস আর্থারটন (ইংরেজি: Keith Arthurton; জন্ম: ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৫) নেভিসের জেসাপ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ১৯৮৮ থেকে ১৯৯৯ সময়কালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটে লিওয়ার্ড আইল্যান্ডসের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি মাঝারিসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন কিথ আর্থারটন।
নেভিস থেকে তৃতীয় খেলোয়াড় হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে খেলার সম্মাননা পেয়েছেন। জুলাই, ১৯৮৮ থেকে আগস্ট, ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত ৩৩ টেস্ট খেলেছেন। টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়ে মে, ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন কিথ আর্থারটন। ২১ জুলাই, ১৯৮৮ তারিখে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত খেলায় টেস্ট অভিষেক ঘটে কিথ আর্থারটনের।
ওডিআইয়ের তুলনায় টেস্টে তেমন সফলতা পাননি। তাস্বত্ত্বেও দুইটি শতক ও আটটি অর্ধ-শতকের ইনিংস রয়েছে কিথ আর্থারটনের। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ অপরাজিত ১৫৭ রানের ইনিংস হাঁকান। এ পর্যায়ে ১৬টি চার ও একটি ছক্কার মার ছিল।
ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি বোলার হিসেবেও যথেষ্ট সফলতা পেয়েছেন। ক্রিকেটের ক্ষুদ্রতর সংস্করণ একদিনের আন্তর্জাতিকে তিনবার চার উইকেট লাভের কৃতিত্ব দেখিয়েছেন। ব্যক্তিগত সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েছেন ৪/৩১। দূর্দান্ত ফিল্ডার হিসেবেও সুনাম রয়েছে তার। উপমহাদেশেই তিনি বেশ সফলতা পেয়েছেন। পাকিস্তানের বিপক্ষে ৮৪, ৬৩ ও ৩০ বলে ৪৪ রান করেছেন উপর্যুপরী খেলাগুলোয়। ভারতের বিপক্ষে ৫৯ বলে ৮৩ রান করেছেন। ঐ খেলায় দলের পরবর্তী সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছিল মাত্র ১৬। এরপর খেলোয়াড়ী জীবনের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ সংগ্রহ অপরাজিত ৭৬ রান করার পর ৫৯ ও অপরাজিত ৫৮ রান করেন। এরপর একই দলের বিপক্ষে ৪১ ও ৭২ রান করেছিলেন। শ্রীলঙ্কায়ও তিনি তার রানের ধারা অব্যাহত রাখেন। অপরাজিত ৭২ রানের পর দুই ছক্কা ও একটি চারের মার সহযোগে ৩১ বলে অপরাজিত ৩৭, ৬০ বলে অপরাজিত ৫০ ও তারপর ১৭ বলে অপরাজিত ২৪ রানের ইনিংস দলকে উপহার দেন। তবে, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খুব কমই সফলতা পেয়েছেন। নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কিছু স্মরণীয় ইনিংস খেলেছেন।
ব্রায়ান লারা’র নেতৃত্বাধীন ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের সদস্যরূপে ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের সুযোগ হয় তার। তবে, ঐ বিশ্বকাপটি তার জন্য বেশ দুঃস্বপ্নের হয়ে থাকবে। পাঁচ খেলায় অংশ নিয়ে তিনি কেবলমাত্র দুই রান সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন। তার স্ট্রাইক রেট মাত্র ৬৭ হলেও বলের ওপর যথেষ্ট ছড়ি ঘোরাতেন। লেগ অঞ্চলে খেলতে তিনি বেশ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন।
অনাকাঙ্খিত ঘটনার সাথে নিজ নামকে জড়িয়েছেন কিথ আর্থারটন। ব্রিজটাউনের কেনসিংটন ওভালে অনুষ্ঠিত ওয়েস্ট ইন্ডিজ কন্ট্রোল বোর্ড একাদশ ও অস্ট্রেলিয়া দলের মধ্যকার খেলায় তিনি মাত্রাতিরিক্ত আয়তনের ক্রিকেট ব্যাট ব্যবহার করেছিলেন বলে ডিন জোন্স দাবী করেন। ঐ ব্যাটটি ৪.৫ ইঞ্চির ছিল যা বৈধ ব্যাটের ৪.২৫ ইঞ্চির তুলনায় বেশি। তাস্বত্ত্বেও তাকে খেলা চালিয়ে যাবার অনুমতি দেয়া হয়েছিল।[১]
কিথ আর্থারটনের টেস্ট সেঞ্চুরি | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
ক্রমিক | রান | খেলা | প্রতিপক্ষ | শহর/দেশ | মাঠ | শুরুর তারিখ | ফলাফল |
[১] | ১৫৭* | ৭ | অস্ট্রেলিয়া | ব্রিসবেন, অস্ট্রেলিয়া | ব্রিসবেন ক্রিকেট গ্রাউন্ড | ২৭ নভেম্বর, ১৯৯২ | ড্র |
[২] | ১২৬ | ১৬ | ইংল্যান্ড | কিংস্টন, জ্যামাইকা | সাবিনা পার্ক | ১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৪ | জয় |
ক্রমিক | প্রতিপক্ষ | মাঠ | তারিখ | অবদান | ফলাফল |
---|---|---|---|---|---|
১ | ভারত | কুইন্স পার্ক ওভাল, পোর্ট অব স্পেন | ১১ মার্চ, ১৯৮৯ | ১ ক; ৭৬* (১১৪ বল, ৫x৪) | ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫ উইকেটে বিজয়ী[২] |
২ | শ্রীলঙ্কা | সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ড, কলম্বো | ১৮ ডিসেম্বর, ১৯৯৩ | ১ ক; ২৪* (১৭ বল, ১x৪, ১x৬) | ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৬ উইকেটে বিজয়ী[৩] |
৩ | ভারত | গ্রীন পার্ক স্টেডিয়াম, কানপুর | ৩০ অক্টোবর, ১৯৯৪ | ৭২ (৬২ বল, ৪x৪, ১x৬); ১–১–০–০ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪৬ রানে বিজয়ী[৪] |
ক্রীড়া অবস্থান | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী রজার হার্পার |
পেশাদার নেলসন ক্রিকেট ক্লাব ২০০০ |
উত্তরসূরী ওয়াড উইংফিল্ড |