ব্যক্তিগত তথ্য | |
---|---|
স্থানীয় নাম | کیانوش رستمی |
জাতীয়তা | ইরানি |
জন্ম | এসলামাবাদ-ই-গর্ব, ইরান | ২৩ জুলাই ১৯৯১
উচ্চতা | ১.৭৫ মিটার (৫ ফু ৯ ইঞ্চি)* (২০১৬) |
ওজন | ৮৫ কেজি (১৮৭ পা) (২০১৬) |
ক্রীড়া | |
দেশ | ইরান |
ক্রীড়া | ভারোত্তোলন |
বিভাগ | -৮৫ কেজি |
সাফল্য ও খেতাব | |
ব্যক্তিগত সেরা |
|
কিয়ানুশ রোস্তামি (کیانوش رستمی; জন্ম: ২৩ জুলাই, ১৯৯১) ইয়ারসেন অঞ্চলের কারমানশাহ প্রদেশের এসলামাবাদ-ই-গর্বে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট ইরানি কুর্দি অলিম্পিক ভারোত্তোলক। ২০১৬ সালের রিও অলিম্পিকে ইরান দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ৮৫ কেজি বিষয়শ্রেণীতে অংশ নিয়ে প্রথম স্থান দখল করে স্বর্ণপদক জয় করেন। পাশাপাশি ৩৯৬ কেজি ভারোত্তোলন করে নতুন বিশ্বরেকর্ড স্থাপন করেন তিনি। এছাড়াও লন্ডনে অনুষ্ঠিত ২০১২ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ব্রোঞ্জপদক লাভ করেন তিনি। রোস্তামি ক্লিন এন্ড জার্ক বিভাগে অলিম্পিক রেকর্ড এবং সর্বমোট উত্তোলন করে বিশ্বরেকর্ডের অধিকারী হন। কোচবিহীন অবস্থায় নিজেই প্রশিক্ষণ নেন তিনি।
২০১১ সালে বিশ্ব ভারোত্তোলন চ্যাম্পিয়নশীপে পুরুষদের ৮৫ কেজি বিষয়শ্রেণীতে স্বর্ণপদক লাভ করেন।[১] ২০১২ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ব্রোঞ্জপদক জয় করেন তিনি। পুরুষদের ৮৫ কেজি বিষয়শ্রেণীতে তিনি সর্বমোট ৩৮০ কেজি উত্তোলন করেন। জুন, ২০১৬ সালে জানা যায় যে, রৌপ্যপদক বিজয়ী আপ্তি অখাদভের নমুনা পরীক্ষায় নেতিবাচক ফলাফল আসায় পদকপ্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হবার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে তার পদকের পরিবর্তে রোস্তামি’র রৌপ্যপদক প্রাপ্তি ঘটতে পারে।[২][৩]
২০১৬ সালে ইরানের তেহরানে অনুষ্ঠিত ফজর কাপে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। নিজ ওজন শ্রেণীতে ক্লিন এন্ড জার্কে ২২০ কেজি উত্তোলন রেকর্ড ভঙ্গ করেন। এছাড়াও সর্বমোট ৩৯৫ কেজি তুলে নতুন রেকর্ড গড়েন।[৪]
২০১৬ সালের রিও অলিম্পিকে ৮৫ কেজি বিষয়শ্রেণীতে ইরানের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি।[৫] ক্লিন এন্ড জার্ক বিভাগে অল্প কয়েক মিনিট পূর্বে তিয়ান তাওয়ের গড়া ২১৭ কেজির সাথে যৌথভাবে অলিম্পিক রেকর্ড গড়েন এবং সর্বমোট ৩৯৬ কেজি তুলে বিশ্বরেকর্ডের অধিকারী হন।[৬]