এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়ার সংশ্লিষ্ট নিবন্ধ অনুবাদ করে সম্প্রসারণ করা যেতে পারে। (মে ২০১৮) অনুবাদ করার আগে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশাবলী পড়ার জন্য [দেখান] ক্লিক করুন।
|
কিয়োটো প্রোটোকল টু দ্য ইউনাইটেড নেশনস ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জ | |
---|---|
স্বাক্ষর | ১১ ডিসেম্বর ১৯৯৭[১] |
স্থান | কিয়োটো |
কার্যকর | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৫[১] |
শর্ত | কনভেনশনে কমপক্ষে 55 টি রাষ্ট্র কর্তৃক অনুমোদন |
অবসান | ৩১ ডিসেম্বর ২০১২[২] |
স্বাক্ষরকারী | ৮৩[১] |
অনুমোদনকারী | ৫৫[৩] |
আমানতকারী | জাতিসংঘের মহাসচিব |
ভাষাসমূহ | আরবি, চীনা, ইংরেজি, ফরাসী, রুশ এবং স্প্যানিশ |
কিয়োটো প্রোটোকলে দোহার সংশোধনী | |
---|---|
খসড়া | ৮ ডিসেম্বর ২০১২ |
স্থান | দোহা, কাতার |
কার্যকর | কার্যকরী হয়নি |
শর্ত | ratification by 3/4 of 191 Parties required |
স্বাক্ষরকারী | European Commission (EU), Monaco, Switzerland, Ukraine |
অনুমোদনকারী | ৩ (Barbados, Mauritius, UAE) |
কিয়োটো প্রোটোকল একটি বহুরাষ্ট্রীয় আন্তর্জাতিক চুক্তি যা এই চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী রাষ্ট্রগুলিকে গ্রীনহাউজ গ্যাস নির্গমন হ্রাসের জন্য দায়বদ্ধ করে। ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দের ১১ই ডিসেম্বর জাপানের কিয়োটো শহরে এই চুক্তি প্রথম গৃহীত হয় এবং ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই ফেব্রুয়ারি প্রথম কার্যকরী হয়। বর্তমানে এই চুক্তি দ্বারা ১৯২টি দেশ দায়বদ্ধ রয়েছে। এই চুক্তির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব না ফেলতে পারার মতো বায়ুমন্ডলে গ্রীনহাউস গ্যাসের পরিমাণ কমিয়ে আনার দ্য ইউনাইটেড নেশনস ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জ সভায় গৃহীত লক্ষ্যমাত্রাগুলিকে পূরণ করার কথা বলা হয়েছে। ঐতিহাসিকভাবে উন্নত দেশগুলি বায়ুমন্ডলে গ্রীনহাউস গ্যাসের বর্তমান পরিমাণের জন্য দায়ী বলেও চিহ্নিত করে এই চুক্তি এই দেশগুলিকে নিঃসরণের পরিমাণ কমিয়ে আনার জন্য দায়বদ্ধ করে। এর ফলে ২০০৮ থেকে ২০১২ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে প্রথম দায়বদ্ধতা সময়কালে ৩৭টি শিল্পোন্নত দেশের নিঃসরণের পরিমাণ বেঁধে দেওয়া হয়। ২০১২ খ্রিষ্টাব্দে এই চুক্তিকে পরিবর্ধিত করে পেশ করা হয়, যা দোহা সংশোধনী নামে পরিচিত। এই সংশোধনী অনুসারে শুধুমাত্র ২০২০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ইউরোপীয় দেশগুলিকে নিঃসরণের পরিমাণ কমিয়ে আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়। দূষণ সৃষ্টিকারীর রাষ্ট্রগুলিকে ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য করার জন্য কিয়োটো পরবর্তী একটি আইনি কাঠামো তৈরির চেষ্টা চলছে, যা ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে প্যারিস শহরে পেশ করা হবে। চীন, ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই ধরনের কোন আইনি দায়বদ্ধতার জন্য স্বাক্ষর না করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
জানুুয়ারী ২০১৯ পর্যন্ত ১২৪ টি দেশ দোহা সংশোধনীতে সম্মত হয়েছে।
এই নিবন্ধটি অন্য একটি ভাষা থেকে আনাড়িভাবে অনুবাদ করা হয়েছে। এটি কোনও কম্পিউটার কর্তৃক অথবা দ্বিভাষিক দক্ষতাহীন কোনো অনুবাদক কর্তৃক অনূদিত হয়ে থাকতে পারে। |