কিল খাল | |
---|---|
বিশেষ উল্লেখ | |
দৈর্ঘ্য | ৯৮.২৬ কিমি (৬১.০৬ মাইল) |
জলযানের সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য | ২৩৫ মি (৭৭১ ফু) |
জলযানের সর্বোচ্চ প্রস্থ | ৩২.৫ মি (১০৭ ফু) |
জলযানের সর্বোচ্চ নাব্যতা | ৯.৫ মি (৩১ ফু) |
ইতিহাস | |
নিমার্ণ শুরু | ১৮৮৭ |
নিমার্ণ শেষ | ১৮৯৫ |
বর্ধিত করার তারিখ | ১৯০৭–১৪ |
ভূগোল | |
আরম্ভস্থল | ব্রান্সবুটেল (উত্তর সাগর) |
সমাপ্তিস্থল | কিল (বাল্টিক সাগর) |
কিল খাল হল জার্মান রাজ্য শ্লেসভিগ-হলষ্টাইন একটি ৯৮ কিমি (৬১ মাইল) দীর্ঘ মিঠা মিষ্টি জল বা সাধু জলের খাল। খালটির নির্মাণ কাজ ১৮৯৫ খ্রিস্টাব্দে সম্পন্ন হয়েছিল, কিন্তু পরে প্রশস্ত করা হয়েছিল এবং ব্রুনসবুটেলের নিকট উত্তর সাগরকে কিল-হোলটেনউর নিকট বাল্টিক সাগরের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে। জুটল্যান্ড উপদ্বীপের চারপাশের জলভাগ অতিক্রম করে যাওয়ার পরিবর্তে কিল খাল ব্যবহার করে গড়ে ৪৬০ কিমি (২৯০ মাইল) যাত্রাপথ সংরক্ষণ করা হয়। এটি কেবল সময়ই বাঁচায় না বরং ঝড়-প্রবণ সমুদ্র ও ডেনিশ প্রণালী মধ্য দিয়ে যাত্রার বিকল্প প্রদান করে।[১]
কিল খাল হল বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জলযান চলাচলকারী কৃত্রিম জলপথগুলির মধ্যে একটি যেখানে বার্ষিক গড়ে ৩২,০০০ টি জাহাজ (দৈনিক ৯০ টি), প্রায় ১০০ মিলিয়ন টন পণ্য পরিবহন করে।[২] দুটি সামুদ্রিক প্রবেশপথ ছাড়াও, কিল খালটি ওল্ডেনবুটেলে, ছোট গিসেলাউ খাল দ্বারা নৌযানযোগ্য নদী ইডারের সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছে।[১][৩]