কুঁচ Crab's eye | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
বিভাগ: | সপুষ্পক উদ্ভিদ |
শ্রেণী: | Magnoliopsida |
বর্গ: | Fabales |
পরিবার: | Fabaceae |
উপপরিবার: | Faboideae |
গোত্র: | Abreae |
গণ: | Abrus |
প্রজাতি: | A. precatorius |
দ্বিপদী নাম | |
Abrus precatorius L. |
কুঁচ বা রতি (ইংরেজি: jequirity,[১] বা Crab's eye,[১] বা rosary pea,[১] বা precatory pea or bean,[১]) (বৈজ্ঞানিক নাম: Abrus precatorius) হচ্ছে এক প্রকারের লেগিউম জাতীয় উদ্ভিদ। বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-৪ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[২]
অতীতকালে এক রতি সোনা মাপা হতো যে মাপন দিয়ে তার নাম কুঁচ বীজ। বাংলাদেশে এর আঞ্চলিক নামগুলো হচ্ছে: রতি, রত্তি, কুঁচ, কইচ গোটা। কুঁচের আরও যেসব নাম আছে সেগুলো হচ্ছে চূড়ামনি, শাঙ্গুষ্ঠা, গুঞ্জা, সৌম্যা, শিখন্ডী, কৃষ্ণলা, অরুণা, তাম্রিকা, রক্তিকা, কম্ভোজী, ভিল্লিভূষণা, মাণচূড়া। আর কুঁচের সাদা প্রজাতিটির নাম হচ্ছে শ্বেতগুঞ্জা, ভিরিন্টিকা, কাকাদনী।
বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষে এটিকে সুলভ হিসেবে বলা হলেও এ উদ্ভিদ কবিরাজ বাড়ির আঙিনায় সীমাবদ্ধ। সংরক্ষণের ব্যবস্থা না হলে অচিরেই প্রকৃতি থেকে হারিয়ে যাবে এই ঔষধি উদ্ভিদটি।
কুঁচ ভেষজ কাজে লাগে। কুঁচের বিষাক্ত অংশ হচ্ছে বীজ ও শিকড়। বিষক্রিয়ার ধরন হলো গর্ভপাতক, বমনকারক, রেচক ও পশুবিষ।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |