কুচিপুড়ি ভারতীয় ধ্রুপদী নৃত্যের প্রধান আটটি নৃত্যশৈলীর একটি।[১] দক্ষিণ ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের কুচিপুড়ি গ্রামে এই নাচের উৎপত্তি। এর পোশাক ও আদবকায়দার সঙ্গে ভরতনাট্যমের কিছু মিল আছে।[২]
কুচিপুড়ি এক ধরনের নৃত্যনাট্য। প্রাচীন হিন্দু সংস্কৃত ভাষার নাট্য শাস্ত্র পুঁথিতে এর উল্লেখ রয়েছে।[৩] [৪][৫] চারণ কবি, উপাসনালয় ও আধ্যাত্মিক বিশ্বাসের সাথে জড়িত এই নৃত্য ভারতের অন্যান্য প্রধান শাস্ত্রীয় নৃত্যের মত ধর্মীয় শিল্পের হিসেবে বিকাশ লাভ করে।[৬] দশম শতাব্দীর কপারে খোদাই করার চিত্র থেকে এবং পঞ্চদশ শতাব্দীর পুথি মাচুপাল্লি কাইফাত থেকে কুচিপুড়ির অস্তিত্বের প্রমাণাদি পাওয়া যায়।[৭][৮] কুচিপুড়ি রীতির বিশ্বাস অদ্বৈত বেদান্ত'র সন্ন্যাসী তীর্থ নারায়ণ যতি[৯] ও তার শিষ্য সিদ্ধেন্দ্র যোগি ১৭শ শতাব্দীতে কুচিপুড়ির আধুনিক রূপের প্রবর্তন ও কৌশল প্রণয়ন করেন।[১০][১১][১২] কুচিপুড়ি মূলত হিন্দু দেবতা কৃষ্ণের বৈষ্ণব রীতি হিসেবে বিকাশ লাভ করে,[১৩] এবং এটি তামিল নাড়ুতে প্রাপ্ত ভগবত মেলার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত।[৭]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |