ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | কুমার চোকশানাদা সাঙ্গাকারা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ২৭ অক্টোবর ১৯৭৭ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | সাঙ্গা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ ব্রেক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উইকেট-রক্ষক, ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৮৪) | ২০ জুলাই ২০০০ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৩-৭ জানুয়ারি ২০১৫ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১০৫) | ৫ জুলাই ২০০০ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৮ মার্চ ২০১৫ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৭-বর্তমান | নন্দেস্ক্রিপ্টস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৮-২০১০ | কিংস ইলাভেন পাঞ্জাব | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৭ | ওয়ারউইকশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১-২০১২ | ডেকান চার্জার্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১২-বর্তমান | কন্দুরাতা ওয়ারিয়র্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৩ | সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৪ | ডারহাম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৫-বর্তমান | সারে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৫-বর্তমান | হোবার্ট হারিকেন্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএন ক্রিকইনফো, ২৮ এপ্রিল ২০১৭ |
কুমার চোকশানাদা সাঙ্গাকারা (সিংহলি: කුමාර සංගක්කාර; জন্ম: ২৭ অক্টোবর, ১৯৭৭) মাতালে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী পেশাদার সাবেক শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটার। এছাড়াও তিনি শ্রীলঙ্কা দলের পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করছেন। এরপূর্বে তিনি একদিনের আন্তর্জাতিক ও টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। তাকে বৈশ্বিক ক্রিকেট অঙ্গনে সর্বকালের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[১][২][৩][৪][৫][৬] ‘সাঙ্গা’ ডাকনামে পরিচিত কুমার সাঙ্গাকারা শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি একজন বামহাতি ও শীর্ষসারির ব্যাটসম্যান। শুরুতে উইকেট-রক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হলেও টেস্ট ক্রিকেটে ব্যাটিং গড় বৃদ্ধিকল্পে এ দায়িত্ব থেকে অব্যহতি নেন। মে, ২০১৫ সাল পর্যন্ত রান সংগ্রহের দিক দিয়ে একদিনের আন্তর্জাতিকে দ্বিতীয় ও টেস্ট ক্রিকেটে ৫ম সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তিনি।[৭][৮] এছাড়াও উইকেট-রক্ষক হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ডিসমিসাল তার দখলে।
দ্বিতীয় উইকেট তথা টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে যে-কোন উইকেটে সবচেয়ে দীর্ঘতম জুটি গড়েন তিনি। জুলাই, ২০০৬ সালে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘতম জুটি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের বিপক্ষে জয়াবর্ধনের সাথে ৬২৪ রান করেন।[৯] দ্বিতীয় উইকেটে তৎকালীন বিশ্বরেকর্ড ছিল কলম্বোয় অনুষ্ঠিত ভারত ক্রিকেট দলের বিপক্ষে রোশন মহানামা-সনাথ জয়াসুরিয়া’র ২২৫ রান।[১০]
৩ ডিসেম্বর, ২০১৪ তারিখে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে হাম্বানতোতা’র মহিন্দ রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত তৃতীয় একদিনের আন্তর্জাতিকে ১৩,০০০ রান সংগ্রহ করেন। এরফলে তিনি একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে চতুর্থ খেলোয়াড় হিসেবে এ মাইলফলক স্পর্শ করেন।[১১] তার পূর্বে রয়েছেন - শচীন তেন্ডুলকর, রিকি পন্টিং ও সনাথ জয়াসুরিয়া। এছাড়াও এ খেলায় তিনি ৬৩ রান সংগ্রহ করে একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক ৯১টি অর্ধ-শতক করেন। ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৪ তারিখ অনুযায়ী তার পূর্বে ৯৬টি অর্ধ-শতক নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছেন কেবলমাত্র শচীন তেন্ডুলকর।[১২]
বিশ্বের প্রথম ও একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২০১৫ ODI ক্রিকেট বিশ্বকাপে টানা চার সেঞ্চুরি হাকাঁন।
টেস্ট ক্রিকেটে তিনি কয়েকবার বিশ্বের ১নং ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্ট ক্রিকেট রেটিংয়ে আরোহণ করেন।[১৩] এবি ডি ভিলিয়ার্সের সাথে ২০০৫ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত বেশ কয়েকবার আইসিসি টেস্ট ব্যাটিং র্যাঙ্কিংয়ে অবস্থান করেন। আগস্ট, ২০১৪ সালে তিনি আইসিসি টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ছিলেন।[১৪] ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান এবং ব্রায়ান লারা'র পর তিনি তৃতীয় খেলোয়াড় হিসেবে ৮টি ডাবল সেঞ্চুরি করে কৃতিত্বের অধিকারী হয়েছেন। ২১ অক্টোবর, ২০১১ তারিখে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এ কীর্তি গড়েন।[১৫]
এই সফরে তিনি দুরন্ত ছন্দে থাকেন। ৩৭ বলে ৭৮ এবং ৩১ বলে ৫৯ এর দুটি বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন। সিরিজ ড্র হলেও সিরিজ সেরা নির্বাচিত হন তিনি।
এই টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত খেলায় ৩৫ বলে ৫২ এবং ৩১ বলে ৫৯ এর ইনিংস খেলেন ও ভারতের দেয়া ১৩১ রানের সহজ গন্ডি পেরিয়ে প্রথমবারের মতো শ্রীলংকাকে বিজয়ী করতে সক্ষম হন।
২৭ জুন, ২০১৫ তারিখে কুমার সাঙ্গাকারা সফরকারী ভারতের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শেষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে তার অবসরের কথা ঘোষণা করেন।[১৬]
কুমারী এবং চোকশানাদা সাঙ্গাকারা দম্পতির সন্তান কুমার সাঙ্গাকারা শ্রীলঙ্কার মাতালে এলাকায় ১৯৭৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ক্যান্ডি’র ট্রিনিটি কলেজে তাঁর প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক শিক্ষাজীবন সমাপণ করেন। বিদ্যালয় জীবনে ক্রিকেট এবং টেনিস খেলায় নিয়মিত অংশ নিতেন। পরবর্তীতে বিদ্যালয় প্রধান লিওনার্দ দ্য অলোইজ তাঁর মাকে পরামর্শ দেন সাঙ্গাকারাকে ক্রিকেট খেলায় মনোনিবেশ ঘটাতে।[১৭] চার ভাই এবং দুই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ। তন্মধ্যে এক ভাই ও এক বোন তাকে টেনিস খেলোয়াড় হিসেবে দেখতে চেয়েছিলেন।
দীর্ঘদিনের বান্ধবী ইয়েহালিকে বিয়ে করেন সাঙ্গাকারা।[১৮] বর্তমানে সে পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে শ্রীলঙ্কা ল কলেজে আইন বিষয়ে পড়াশোনা করছে। তার পিতা ক্যান্ডি’র শীর্ষস্থানীয় আইনজীবী। ৩০ জুন, ২০০৯ সালে যমজ সন্তানরূপে এক কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক হন সাঙ্গাকারা।[১৯]
অধিনায়ক হিসেবে অর্জন | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|
খেলা | জয় | পরাজয় | ড্র | ফলাফল নিষ্পত্তি হয়নি | ||
টেস্ট ক্রিকেট[২০] | ১৫ | ৫ | ৩ | ৭ | – | |
একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট[২১] | ৪৫ | ২৭ | ১৪ | – | ৪ | |
টি২০আই[২২] | ২১ | ১২ | ৯ | – | – |
৩১ বছর বয়সে ৮০টি টেস্ট ও ২৪৬টি একদিনের খেলার অভিজ্ঞতার ঝুলি নিয়ে শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক হিসেবে সকল ধরনের ক্রিকেটে অধিনায়কত্ব লাভ করেন এবং মাহেলা জয়াবর্ধনের স্থলাভিষিক্ত হন। ২০০৯ সালের জুন মাসে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে অধিনায়কত্বের অভিষেক ঘটান।[২৩]
২ এপ্রিল ২০১২ এর হিসাবে:
বিরুদ্ধে | ম্যাচ | ইনিংস | অপরাজিত | রান | সর্বোচ্চ স্কোর | শতক | অর্ধ-শতক | গড় |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
অস্ট্রেলিয়া | ১১ | ২১ | ১ | ৮৭৮ | ১৯২ | ১ | ৭ | ৪৩.৯০ |
বাংলাদেশ | ১৩ | ১৮ | ৩ | ১৭৫৮ | ২২২* | ৫ | ৫ | ৮২.৩১ |
ইংল্যান্ড | ১৯ | ৩৪ | ১ | ১,২০৫ | ১৫২ | ২ | ৬ | ৩৬.৫২ |
ভারত | ১৫ | ২৪ | ২ | ১,২৫৭ | ২১৯ | ৫ | ২ | ৫৭.১৩ |
নিউজিল্যান্ড | ১০ | ১৭ | ৩ | ৬৭২ | ১৫৬* | ৩ | ২ | ৪৮.০০ |
পাকিস্তান | ১৬ | ২৯ | ৪ | ২,৩২০ | ২৩০ | ৯ | ৭ | ৮৯.২৩ |
দক্ষিণ আফ্রিকা | ১৫ | ২৮ | ০ | ১,৩৬২ | ২৮৭ | ৩ | ৫ | ৪৮.৬৪ |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ১২ | ১৯ | ২ | ৯১৮ | ১৫৭* | ৩ | ৫ | ৫৪.০০ |
জিম্বাবুয়ে | ৫ | ৬ | ০ | ৫৩৬ | ২৭০ | ২ | ১ | ৮৯.৩৩ |
সর্বমোট | ১১৭ | ১৯৮ | ১৫ | ১০,৪৮৬ | ২৮৭ | ৩৩ | ২ | ৫৬.৯৮ |
# | সিরিজ | মৌসুম | ম্যাচে অবদান | ফলাফল |
---|---|---|---|---|
১ | পাকিস্তান বনাম শ্রীলঙ্কা টেস্ট সিরিজ | ২০১১–১২ | ৫১৬ (৩ ম্যাচ); ১ ক্যাচ | পাকিস্তান সিরিজ বিজয়ী ১-০[৩০] |
২ | পাকিস্তান বনাম শ্রীলঙ্কা টেস্ট সিরিজ | ২০১২ | ৪৯০ (৩ ম্যাচ); ১ ক্যাচ | শ্রীলঙ্কা সিরিজ বিজয়ী ১-০[৩০] |
৩ | বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা টেস্ট সিরিজ | ২০১৩ | ৪৪১ (২ ম্যাচ) | শ্রীলঙ্কা সিরিজ বিজয়ী ১-০[৩০] |
# | সিরিজ | মৌসুম | ম্যাচে অবদান | ফলাফল |
---|---|---|---|---|
১ | ১ম টেস্ট – জিম্বাবুয়ে বনাম শ্রীলঙ্কা টেস্ট সিরিজ | ২০০১–০২ | প্রথম ইনিংস – ১২৮ ; ৩ ক্যাচ. | শ্রীলঙ্কা এক ইনিংস ও ১৬৬ রানে বিজয়ী[৩১] |
২ | ২০০১–০২ এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপ ফাইনাল | ২০০১–০২ | প্রথম ইনিংস – ২৩০; দ্বিতীয় ইনিংস ১৪*; ৫ ক্যাচ, ১ স্ট্যাম্পিং. | শ্রীলঙ্কা ৮ উইকেটে বিজয়ী[৩২] |
৩ | ২য় টেস্ট – জিম্বাবুয়ে বনাম শ্রীলঙ্কা টেস্ট সিরিজ | ২০০৪ | প্রথম ইনিংস – ২৭০; ১ ক্যাচ | শ্রীলঙ্কা এক ইনিংস ও ২৫৪ রানে বিজয়ী[৩৩] |
৪ | ২য় টেস্ট – শ্রীলঙ্কা বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্ট সিরিজ | ২০০৪ | প্রথম ইনিংস – ২৩২; দ্বিতীয় ইনিংস – ৬৪; ১ ক্যাচ | শ্রীলঙ্কা ১১৩ রানে বিজয়ী[৩৪] |
৫ | ২য় টেস্ট – শ্রীলঙ্কা বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট সিরিজ | ২০০৫ | প্রথম ইনিংস – ৬; দ্বিতীয় ইনিংস – ১৫৭; ১ ক্যাচ | শ্রীলঙ্কা ২৪০ রানে বিজয়ী[৩৫] |
৬ | ২য় টেস্ট – পাকিস্তান বনাম শ্রীলঙ্কা টেস্ট সিরিজ | ২০০৫–০৬ | প্রথম ইনিংস – ৮; দ্বিতীয় ইনিংস – ১৮৫; ২ ক্যাচ | ড্র[৩৬] |
পুরস্কার ও স্বীকৃতি | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী বিরাট কোহলি |
বর্ষসেরা একদিনের আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় ২০১৩ |
উত্তরসূরী এবি ডি ভিলিয়ার্স |
পূর্বসূরী শচীন তেন্ডুলকর |
উইজডেন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ক্রিকেটার ২০১১ |
উত্তরসূরী মাইকেল ক্লার্ক |
ক্রীড়া অবস্থান | ||
পূর্বসূরী মাহেলা জয়াবর্ধনে |
শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ২০০৯-২০১১ |
উত্তরসূরী তিলকরত্নে দিলশান |