দক্ষিণ কুর্দিস্তানের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব কাদিরিয়া তরিকার শায়খমাহমুদ বারজানজিকে[৫]দুহুকের সাবেক সাঞ্জাকের গভর্নর নিযুক্ত করা হয়, কিন্তু তিনি ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন এবং ১৯১৯ সালের মে মাসে একটি স্বাধীন কুর্দিস্তান ঘোষণা করেন। জুন মাসে তাকে পরাজিত করা হয়।
১০ অক্টোবর ১৯২১ সালে সুলায়মানিয়া শহরে একটি কুর্দি সরকারের ঘোষণা দেওয়া হয়। শেখ মাহমুদ বারজানজি নিজেকে কুর্দিস্তানের রাজা হিসেবে ঘোষণা করেন।[৬][৭][৮]
সেভ্রের চুক্তির পর, কিছু অঞ্চলের ভাগ্য নির্ধারণ হলেও সুলায়মানিয়া ব্রিটিশ হাই কমিশনারের সরাসরি নিয়ন্ত্রণে ছিল। তুর্কি "ওজদেমির" বাহিনীর অনুপ্রবেশের পর ব্রিটিশরা ১৯২২ সালের সেপ্টেম্বরে শায়খ মাহমুদকে আবার গভর্নর নিয়োগ করে। শায়খ আবার বিদ্রোহ করেন এবং নভেম্বর মাসে নিজেকে কুর্দিস্তানের রাজা ঘোষণা করেন। তার মন্ত্রিসভার সদস্যরা ছিলেন:[৯]
শায়খ কাদির হাফীদ – প্রধানমন্ত্রী
আব্দুলকরিম আলাকা, একজন খ্রিস্টান কুর্দি – অর্থমন্ত্রী
জাকি সাহিবক্বরান – কুর্দি জাতীয় সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
মাহমুদ বারজানজিকে ১৯২৪ সালের জুলাই মাসে ব্রিটিশরা পরাজিত করে, এবং ১৯২৬ সালের জানুয়ারিতে লীগ অব নেশনস এই অঞ্চলটি বিশেষ অধিকার সহ আবার ইরাকের অধীনে ফেরত দেয়। ১৯৩০-১৯৩১ সালে শায়খ মাহমুদ বারজানজি তার শেষ ব্যর্থ চেষ্টা করেন।[স্পষ্টকরণ প্রয়োজন]
ব্রিটিশ রাজকীয় বিমানবাহিনীর ইরাক কমান্ড ইরাক সরকারের পক্ষ থেকে বাগদাদের সহযোগিতায় কুর্দিস্তানের রাজ্যকে শেষ করতে ভূমিকা রাখে।
↑Prince, J. (1993), "A Kurdish State in Iraq" in Current History, January.
↑Eskander, S. (2000) "Britain's policy in Southern Kurdistan: The Formation and the Termination of the First Kurdish Government, 1918-1919" in British Journal of Middle Eastern Studies Vol. 27, No. 2. pp. 139-163.
↑Mustafa Paşa bir müddet sonra Süleymaniye'de İngiliz destekli bir hükümet olan Şeyh Mahmud Berzenci hükümetinde Eğitim Bakanlığı görevine getirilmiştir. (Ferudun Ata, Süleymaniyeli Nemrut Mustafa Paşa: Bir İşbirlikçinin Portresi, Temel, 2008, আইএসবিএন৯৭৮৯৭৫৪১০১০০৩, p. 103.)