কেওলাদেও ঘানা জাতীয় উদ্যান | |
---|---|
আইইউসিএন বিষয়শ্রেণী II (জাতীয় উদ্যান) | |
![]() | |
অবস্থান | ভরতপুর, রাজস্থান, ভারত |
নিকটবর্তী শহর | ভরতপুর |
স্থানাঙ্ক | ২৭°১০′০০″ উত্তর ৭৭°৩১′০০″ পূর্ব / ২৭.১৬৬৬৬৭° উত্তর ৭৭.৫১৬৬৬৭° পূর্ব |
আয়তন | ২,৮৭৩ হেক্টর (৭,১০০ একর; ১১.১ বর্গমাইল; ২৮.৭ বর্গকিলোমিটার) |
স্থাপিত | ১০ মার্চ ১৯৮২ |
দর্শনার্থী | ১০০,০০০ (২০০৮ সালে)[১] |
কর্তৃপক্ষ | রাজস্থান পর্যটন উন্নয়ন কর্পোরেশন |
প্রাতিষ্ঠানিক নাম | কেওলাদেও জাতীয় উদ্যান |
মানদণ্ড | প্রাকৃতিক: (x) |
সূত্র | 340 |
তালিকাভুক্তকরণ | 1985 (৯ম সভা) |
মনোনীত | ১লা অক্টোবর ১৯৮১ |
সূত্র নং | ২৩০[২] |
কেওলাদেও জাতীয় উদ্যান (ইংরেজি: Keoladeo National Park) রাজস্থানের সিন্ধু -গঙ্গা নদীর বৰ্ষাকালীন জৈবভৌগোলিক অরণ্য যা প্ৰদেশের মাঝে অবস্থিত।[৩] এই উদ্যানের আয়তন ২,৭৮৩ হেক্টর। ১৯৮২ সনে এটিকে রাষ্ট্ৰীয় উদ্যান হিসাবে ঘোষণা করা হয়। ১৯০০ সনেরও এটি মহারাজাদের আমলে শিকারের ক্ষেত্রে সংরক্ষিত অঞ্চল ছিল। ১৯৫৬ সনে এটি পক্ষী উদ্যানে পরিণত হয়। ১৯৭২ সন পৰ্যন্ত মহারাজাদের এখানে শিকার করার অনুমতি ছিল। ১৯৮১ সনে এটিকে রামসার জলাভূমি হিসাবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৮৫ সনে প্ৰাকৃতিক সম্পত্তি হিসাবে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মৰ্যাদা লাভ করে।[৪] এখানে জলাশয়ের তীরবৰ্তী অঞ্চলটিকে দুটা অংশে ভাগ করা হয়েছে। জলস্তর সঠিক রাখার জন্যে পানি যোগানোর নিয়ন্ত্ৰিত ব্যবস্থাও গৃহীত হয়েছে। আফগানিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, চীন এবং সাইবেরিয়ার প্ৰায় ৩৬৪টি প্ৰজাতির পরিযায়ী পক্ষী এখানে শীতকালে আসতে দেখা যায়। সমগ্ৰ উদ্যানটি ১৭টি গ্রাম এবং ভরতপুর নগর দ্বারা বেষ্টিত।