General information | |
---|---|
NSSDC ID | 2009-011A |
সংস্থা | নাসা |
প্রধান ঠিকাদার | বল অ্যারোস্পেস অ্যান্ড টেকনোলজিস কর্পোরেশন |
উৎক্ষেপণ তারিখ | ৭ই মার্চ, ২০০৯, ০৩:৪৯:৫৭.৪৬৫ ইউটিসি[১] |
উৎক্ষেপণ স্থান | স্পেস লাউঞ্চ কমপ্লেক্স ১৭-বি কেইপ ক্যানাভেরাল এয়ার ফোর্স স্টেশন |
উৎক্ষেপণ বাহন | ডেল্টা ২ (7925-10L) |
মিশনের আয়ুষ্কাল | ৩.৫ বছর অতিবাহিত: ১৫ বছর, ৭ মাস ও ২৬ দিন |
ভর | ১,০৫২ কেজি (২,৩১৯ পা) |
কক্ষপথের ধরণ | পৃথিবী-ট্রেইলিং সৌরকেন্দ্রিক কক্ষপথ |
কক্ষপথের উচ্চতা | ১ জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক একক |
কক্ষপথের পর্যায়কাল | ৩৭২.৫ দিন |
তরঙ্গদৈর্ঘ্য | ৪০০–৮৬৫ ন্যানোমিটার [২] |
ব্যাস | ০.৯৫ মি (৩.১ ফু) |
Collecting area | ০.৭০৮ বর্গমিটার[৩] |
ওয়েবসাইট | kepler.nasa.gov |
কেপলার নভোযান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি মহাকাশ মানমন্দির যাকে নাসার কেপলার মিশনের মহাকাশ অংশ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। এর উদ্দেশ্য অন্যান্য তারার চারদিকে আবর্তনরত পৃথিবী-সদৃশ তথা ভৌম গ্রহ আবিষ্কার।[৪] নভোযানটির নাম রাখা হয়েছে অষ্টাদশ শতকের প্রখ্যাত জার্মান জ্যোতির্বিজ্ঞানী ইয়োহানেস কেপলারের নামানুসারে।[৫] ২০০৯ সালের মার্চে উৎক্ষেপিত এই মহাকাশ মানমন্দিরের আয়ুষ্কাল অন্তত ৩.৫ বছর ধরা হয়েছে।[৬]
কেপলার মিশন এমনভাবে নকশা করা হয়েছে যাতে এর মাধ্যমে আকাশগঙ্গা ছায়াপথে আমাদের আশপাশের একটি নির্দিষ্ট স্থানে কয়েক ডজন পৃথিবী-আকৃতির বহির্গ্রহ খুঁজে পাওয়া যায় যাদের অবস্থান তাদের মাতৃতারার প্রাণমণ্ডলের কাছাকাছি। এছাড়া আমাদের ছায়াপথের শত কোটি তারার মধ্যে কতগুলোতে এমন গ্রহ রয়েছে তাও হিসাব করার কথা তার।[৭] কেপলারের একমাত্র যন্ত্র হচ্ছে একটি ফটোমিটার যা একটি নির্দিষ্ট ফিল্ড অফ ভিউয়ে একইসাথে ১৪৫,০০০ প্রধান ধারার তারার উজ্জ্বলতা পর্যবেক্ষণ করতে থাকে।[৮] এই উপাত্ত পৃথিবীতে প্রেরিত হয় এবং পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে বিজ্ঞানীরা বহির্গ্রহ মাতৃতারার সামনে দিয়ে অতিক্রান্ত হওয়ার সময় তারার উজ্জ্বলতা হ্রাস পরিমাপ করেন।
|প্রকাশক=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
|কর্ম=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)