ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | কেভিন জন আরনট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | সলিসবারি, রোডেশিয়া | ৮ মার্চ ১৯৬১|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | ডন আরনট (পিতা) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১) | ১৮ অক্টোবর ১৯৯২ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ১৩ মার্চ ১৯৯৩ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৭) | ১৭ অক্টোবর ১৯৮৭ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ২২ মার্চ ১৯৯৩ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ |
কেভিন জন আরনট (ইংরেজি: Kevin Arnott; জন্ম: ৮ মার্চ, ১৯৬১) সলিসবারিতে (বর্তমানে - হারারে) জন্মগ্রহণকারী সাবেক জিম্বাবুয়ীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন।
১৯৮৭ থেকে ১৯৯৩ সময়কালে জিম্বাবুয়ে দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন কেভিন আরনট। এছাড়াও ঘরোয়া ক্রিকেটে রোডেশিয়া ও ম্যাশোনাল্যান্ড কান্ট্রি ডিস্ট্রিক্টসের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৪ টেস্ট ও ১৩টি একদিনের আন্তর্জাতিকে জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। ১৯৭৯-৮০ মৌসুম থেকে ১৯৯৪-৯৫ মৌসুম পর্যন্ত প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে সম্পৃক্ত থাকেন। ১৭ অক্টোবর, ১৯৮৭ তারিখে ভারত দলের বিপক্ষে মুম্বইয়ে ওডিআই অভিষেক ঘটেছিল। ১৯৮৭ ও ১৯৯২ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছিলেন। ১৯৯২ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে করেন ৬১ বলে মাত্র ৭ রান।
টেস্ট ক্রিকেটে মর্যাদা পাবার পর গ্রান্ট ফ্লাওয়ারকে সাথে নিয়ে ব্যাটিং উদ্বোধনে নামেন ও প্রথম জিম্বাবুইয়ান হিসেবে প্রথম বল মোকাবেলা করার গৌরব অর্জন করেন। মধ্যাহ্ন বিরতি পর্যন্ত শতরানের জুটি গড়ার পর আরনট আউট হন। ১৮ অক্টোবর, ১৯৯২ তারিখে ভারতের বিপক্ষে হারারেতে জন ট্রাইকোস বাদে অন্যান্যদের সাথে তারও টেস্ট অভিষেক ঘটে। প্রথম ইনিংসে ১৭৬ বল মোকাবেলা করে মূল্যবান ৪০ রান তুলে উইকেটের প্রতি তার ভালোবাসার কথা জানান দেন। ডেভিড হটনের পর দ্বিতীয় জিম্বাবুয়ীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্ট সেঞ্চুরি হাঁকান তিনি।[১] ১৯৯২-৯৩ মৌসুমে সফরকারী নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বুলাওয়ে টেস্টে তিনি অপরাজিত ১০১* রান তোলেন। কিন্তু ব্যবসায়িক দায়বদ্ধতার কারণে তুলনামূলকভাবে অনেক পূর্বেই ক্রীড়াঙ্গন থেকে বিদায় নেন।
তার পিতা ডন ডিবি আরনট ১৯৫০-এর দশকে রোডেশিয়ার পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন।[২] প্রিন্স এডওয়ার্ড স্কুলে অধ্যয়ন করেন ও গ্রেইম হিক তার অনুগামী হন। বিদ্যালয় জীবন শেষে কেপ টাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন।