ক্বারী ফসিহউদ্দিন ফিতরাত قاري فصیح الدین فطرت | |
---|---|
সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ | |
নেতা | হাইবাতুল্লাহ আখুন্দজাফা |
প্রধানমন্ত্রী | মোহাম্মদ হাসান আখুন্দ (ভারপ্রাপ্ত) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | বাদাখশান প্রদেশ, আফগানিস্তান |
রাজনৈতিক দল | তালেবান |
সামরিক পরিষেবা | |
আনুগত্য | তালেবান (আফগানিস্তান ইসলামী আমিরাত) |
শাখা |
|
পদ | সেনাপ্রধান |
কমান্ড |
|
যুদ্ধ |
ক্বারী ফসিহউদ্দিন ফিতরাত হলেন আফগানিস্তান ইসলামি আমিরাতের একজন সামরিক কমান্ডার এবং বর্তমান আফগান আর্মির চিফ অব স্টাফ। এর আগে তিনি তালেবানের একজন জ্যৈষ্ঠ কর্মকতা ছিলেন এবং যুদ্ধক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ও পারদর্শিতায় গোটা দেশে ব্যাপক প্রসিদ্ধ ছিলেন। ২০২১ সালে তালেবান কাবুল দখল করার পর তাকে আফগান সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।[১]
ক্বারী ফসিহুদ্দিন বাদাখশান প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তাজিক জাতিগোষ্ঠীর অন্তর্গত এবং শিশুকাল থেকেঝ একটি ধর্মীয় পরিবারে বেড়ে উঠেছেন। সোভিয়েত আক্রমণের সময় তিনি মুজাহিদিনদের পক্ষে লড়াইয়ে অংশ নেন। যদিও তখন তিনি বয়সে ছোট ছিলেন। এরপর তিনি আফগান তালেবানে যোগ দান করেন।[২]
২০১৩ সালে ক্বারি ফসিহউদ্দিনকে তালেবানের ছায়া গভর্নর এবং বাদাখশানে সামরিক কমিশনের প্রধান হিসাবে নিযুক্ত করা হয়। একই বছরে তিনি প্রথমবার বাদাখশানের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে নির্মিত একটি প্রচার ভিডিওতে উপস্থিত হন। ২০১৫ সালে তখনকার আফগান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মিথ্যাভাবে দাবি করে যে, ক্বারি ফসিহউদ্দিন তার ৪০ জন লোকের সাথে নিহত হয়েছে। কিন্তু এই দাবিটি পরবর্তীতে মিথ্যা প্রমাণিত হয়।[১][৩]
তালেবান কাবুল দখল করার পর ২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর ক্বারি ফসিহউদ্দিন বলেন যে,
"আফগানিস্তানের কাছে একটি নিয়মিত, সুশৃঙ্খল এবং শক্তিশালী সেনাবাহিনী থাকবে দেশ ও জনগণকে রক্ষা করার জন্য এবং এই ক্ষেত্রে পরামর্শ সর্বদা অব্যাহত থাকবে"।