ক্রিস্টিনা কোচ | |
---|---|
জন্ম | ক্রিস্টিনা হ্যামক ২৯ জানুয়ারি ১৯৭৯ গ্র্যান্ড র্যাপিডস, মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র |
অবস্থা | সক্রিয় |
জাতীয়তা | মার্কিন |
মাতৃশিক্ষায়তন | নর্থ ক্যারোলিনা স্টেট ইউনিভার্সিটি |
মহাকাশযাত্রা | |
নাসার মহাকাশচারী | |
মহাকাশে অবস্থানকাল | ৩২৮ দিন ১৩ ঘন্টা ৫৮ মিনিট |
মনোনয়ক | ২০১৩ নাসা দল |
সর্বমোট অভিযান | ৬ |
সর্বমোট অভিযানের সময়কাল | ৪২ ঘন্টা ১৫ মিনিট |
অভিযান | সয়ুজ এমএস-১২/সয়ুজ এমএস-১৩ (অভিযান ৫৯/৬০/৬১), আর্টেমিস ২ |
অভিযানের প্রতীক |
ক্রিস্টিনা হ্যামক কোচ হলের একজন মার্কিন প্রকৌশলী এবং ২০২৩ শ্রেণির নাসা মহাকাশচারী।[১][২] তিনি নর্থ ক্যারোলিনা স্টেট ইউনিভার্সিটিতে বৈদ্যুতিক প্রকৌশল ও পদার্থবিদ্যায় বিজ্ঞানের স্নাতক এবং বৈদ্যুতিক প্রকৌশলে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।[৩] তিনি গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারে কাজ করার সময় উন্নত গবেষণাও করেছিলেন। একজন নভোচারী হওয়ার ঠিক আগে, তিনি মার্কিন সামোয়ার স্টেশন প্রধান হিসেবে ন্যাশনাল ওশেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফিয়ারিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে কাজ করেছিলেন।[৪]
ক্রিস্টিনা ২০১৯ খ্রিস্টাব্দের ১৪ই মার্চ অভিযান ৫৯, ৬০ ও ৬১-এ একজন ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যাত্রা করেন। তিনি ও জেসিকা মেয়ার প্রথম মহিলা ছিলেন, যারা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের বাইরে অবস্থিত একটি ডাউন পাওয়ার কন্ট্রোল ইউনিট প্রতিস্থাপন করার জন্য ২০১৯ খ্রিস্টাব্দের ১৮ই অক্টোবর একটি সর্ব-মহিলা স্পেসওয়াকে অংশ নেন।[৫][৬] ক্রিস্টিনা ২০১৯ খ্রিস্টাব্দের ২৮শে ডিসেম্বর একজন মহিলার দ্বারা মহাকাশে দীর্ঘতম একটানা সময় করার রেকর্ড ভেঙেছিলেন।[৭] তিনি ২০২০ খ্রিস্টাব্দের ৬ই ফেব্রুয়ারি মহাকাশ থেকে ফিরে আসেন।[৮]
আর্টেমিস ২ উড়ানের নভোচারী হিসাবে ক্রিস্টিনাকে নির্বাচিত করা হয়েছে, যা ২০২৪ সালে চাঁদকে প্রদক্ষিণ করবে।
ক্রিস্টিনাকে ২০২০ সালে টাইমের ১০০ জন সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।[৯]
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; nasabio
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি