ক্রিস্টিয়ান লৌউস ল্যাঞ্জ

ক্রিস্টিয়ান লৌউস ল্যাঞ্জ
জন্ম(১৮৬৯-০৯-১৭)১৭ সেপ্টেম্বর ১৮৬৯
মৃত্যু১১ ডিসেম্বর ১৯৩৮(1938-12-11) (বয়স ৬৯)
অসলো, নরওয়ে
পুরস্কারনোবেল শান্তি পুরস্কার (১৯২১)[]

ক্রিস্টিয়ান লৌউস ল্যাঞ্জ (১৭ সেপ্টেম্বর ১৮৬৯ - ১১ ডিসেম্বর ১৯৩৮) হলেন একজন নরওয়েজিয়ান ইতিহাসবিদ, শিক্ষক এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানী। তিনি ছিলেন আন্তর্জাতিকতাবাদ তত্ত্বের প্রবক্তা ও অনুশীলনে বিশ্বের অগ্রগণ্য প্রবক্তাদের একজন। ১৯২১ সালে তিনি ইয়ালমার ব্রান্তিংয়ের সাথে যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছিলেন।

জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি

[সম্পাদনা]

ল্যাঞ্জ ১৮৬৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর নরওয়ের স্ট্যাভেঞ্জারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ছিলেন একজন সামরিক প্রকৌশলী এবং তিনি ছিলেন ইতিহাসবিদ ক্রিস্টিয়ান সি. এ. ল্যাঞ্জের নাতি।

শিক্ষাজীবন

[সম্পাদনা]

ল্যাঞ্জ ১৮৮৭ সালে মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন এবং অসলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভ্রমণ ও ইতিহাস, ইংরেজি এবং ফরাসি ভাষা অধ্যয়নের জন্য ভর্তি হন; সেখান থেকে তিনি ১৮৯৩ সালে ক্যান্ডিডেট এট ফিলো ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বেশ কয়েক বছর ধরে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন এবং এরপর ডক্টরেট করার জন্য অসলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে যান।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Jain, C। "Awards - Nobel Peace Prize"Christian Lange Facts 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]