ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ক্রিস্টোফার ববি এমপফু | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | প্লামট্রি, মাতাবেলেল্যান্ড, জিম্বাবুয়ে | ২৭ নভেম্বর ১৯৮৫|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৬৮) | ৬ জানুয়ারি ২০০৫ বনাম বাংলাদেশ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৮ আগস্ট ২০১১ বনাম বাংলাদেশ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৮৪) | ২৮ নভেম্বর ২০০৪ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টি২০আই অভিষেক (ক্যাপ ২২) | ৯ জানুয়ারি ২০০৭ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টি২০আই | ১০ অক্টোবর ২০১০ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৪-০৬ | মাতাবেলেল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৫; ২০১১ | জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৪ | ম্যাশোনাল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৬-০৯ | ওয়েস্টার্নস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৯- | মাতাবেলেল্যান্ড তুস্কার্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ক্রিস্টোফার ববি ক্রিস এমপফু (জন্ম: ২৭ নভেম্বর, ১৯৮৫) মাতাবেলেল্যান্ডের প্লামট্রি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটার। জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের পক্ষে টেস্ট, একদিনের আন্তর্জাতিক ও টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করছেন। দীর্ঘদেহী ক্রিস্টোফার এমপফু মূলতঃ সিম বোলার হিসেবে দলে ভূমিকা রাখছেন। ঘরোয়া ক্রিকেটে মাতাবেলেল্যান্ডের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি।
মার্চ, ২০০৪ সালে মনিকাল্যান্ডের বিপক্ষে তার প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে। উদ্বোধনী খেলাতেই তিনি তিন উইকেটের দেখা পান।[১] ২০০৪-০৫ মৌসুমে ফেদওয়্যার ইন্টার-ক্লদিয়া প্রভিন্সিয়াল ওয়ান-ডে প্রতিযোগিতায় ১১ উইকেট নিয়ে শীর্ষ উইকেট শিকারী হন।[২] ২০০৫-০৬ মৌসুমেও ৯ উইকেট নিয়ে এ স্থানে ছিলেন।[৩]
২০০৪ সালে জিম্বাবুয়ে দলের শীর্ষ সারির খেলোয়াড়দের খেলা বয়কটের প্রেক্ষিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষিক্ত হন তিনি। খেলায় তিনি ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়দের কাছে কিছুটা সময় ভীতির কারণ হয়ে দাঁড়ান।[৪] দলের শীর্ষ খেলোয়াড়দের অনুপস্থিতির সুযোগে চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক হয়। খেলায় উভয় ইনিংসে তিনি ০ ও ৫ সংগ্রহ করেছিলেন। বাংলাদেশ ২২৬ রানের বিশাল জয়ের পাশাপাশি প্রথম টেস্ট জয় করে। তাকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে এনামুল হক জুনিয়র এ জয় নিশ্চিত করেছিলেন।[৫]
আগস্ট, ২০০৫ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে জোড়া শূন্য পান তিনি।[৬] দ্বিতীয় খেলায় ৩ রানে দূর্ভাগ্যজনকভাবে রান আউটের শিকার হন। দলীয় সঙ্গী ব্লেসিং মাহওয়্যারের অর্ধ-শতকে অভিনন্দন জানাতে গিয়ে তার উইকেটের পতন ঘটেছিল।[৭] গরম ও ঠাণ্ডা উভয় মেজাজের অধিকারী হওয়া স্বত্ত্বেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে তার কিছুসংখ্যক প্রতিপক্ষ খেলোয়াড় তাকে নিকৃষ্টতম ব্যাটসম্যান হিসেবে মনে করেন।
ক্রিকেটের সাধারণ জ্ঞান অর্জন, সুন্দর ভঙ্গীমায় বল ছোড়া স্বত্ত্বেও দীর্ঘদিন তিনি একাকী স্পিনারদের সাথে খেলায় অংশ নিয়েছেন। ফলে তিনি কারও কাছ থেকে তেমন সহায়তা পাননি। পাকিস্তানের বিপক্ষে ১/৭৫ পান।[৮]
২০১০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় জিম্বাবুয়ের সংক্ষিপ্ত সফরে তিনি আমন্ত্রিত হন। এটি তার খেলোয়াড়ী জীবনের সর্বাপেক্ষা কঠিনতম মূহুর্ত ছিল। ব্যাটিং উপযোগী পিচে সিমারেরা কোন সহায়তা পায়নি। ফলে কিংবার্লীতে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ১/৫৯[৯] এবং ব্লোমফন্টেইনের একদিনের আন্তর্জাতিকে ০/৫৯ পান।[১০]