खस/खसिया/पर्वते/पहाडी/गोर्खाली | |
---|---|
মোট জনসংখ্যা | |
আনু. ১৬ মিলিয়ন[১] | |
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল | |
ভাষা | |
খস, নেপালি, দোতেলি, কুসুন্দা | |
ধর্ম | |
অধিকাংশ হিন্দু ও বৌদ্ধ | |
সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠী | |
কুমায়ূনী, গাড়োয়ালি, পাহাড়ি |
খস ( ইংরেজি: /khɑːs/ ; নেপালি: खस) বা খস আর্য হল দক্ষিণ-এশিয়ার বিশেষত বর্তমান নেপালের একটি স্থানীয় ইন্দো-আর্য জাতি-ভাষাতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী[২][৩]। তবে ভারতের উত্তরাখণ্ড (কুমায়ুন-গাড়োয়াল), হিমাচল প্রদেশ এবং জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যগুলোতেও স্বল্প সংখ্যক খসের বসতি রয়েছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] খস জনগোষ্ঠীর লোকেরা খস ভাষায় কথা বলে। তারা পার্বত্য, পার্বতী এবং পাহাড়ি বা গোর্খালি নামেও পরিচিত। খস শব্দটির সাথে নেতিবাচক বাঁধাধরা অর্থ জড়িত ধাকার কারণে তা এখন অপ্রচলিত হয়ে পড়েছে। এর পরিবর্তে তারা অর্থাৎ খস লোকজন বাহুন এবং ছেত্রির মতো ভিন্নতর নামে সম্প্রদায়গত পরিচয় গ্রহণ করেছে। [৪][৫][৬]
খসরা খ্রিস্টপূর্ব প্রথম সহস্রাব্দের শুরুর দিকে[৬] বা খ্রিস্টোত্তর প্রথম সহস্রাব্দের মাঝামাঝি সময়ে[৭] উত্তর-পশ্চিম থেকে নেপালের পশ্চিমাঞ্চলে পৌঁছেছিল বলে মনে করা হয়। সম্ভবত এই অভিবাসন চলাকালে তারা বিভিন্ন নৃগোষ্ঠীর লোকদের শোষণ করেছিল। সবশেষে তারা মধ্যযুগীয় খস মল্ল রাজত্বের সাথে যুক্ত হয়েছিল।[৮]