খাইম ভেইৎসমান | |
---|---|
১ম ইসরায়েলের রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৯ – ৯ নভেম্বর ১৯৫২ | |
প্রধানমন্ত্রী | দাভিদ বেন-গুরিয়ন |
পূর্বসূরী | নিজে (প্রভিন্সিয়াল স্টেট কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে) |
উত্তরসূরী | ইৎসহাক বেন-জাভি |
প্রভিন্সিয়াল স্টেট কাউন্সিল অব ইসরায়েলের ২য় চেয়ারম্যান | |
কাজের মেয়াদ ১৬ মে ১৯৪৮ – ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৯ | |
প্রধানমন্ত্রী | দাভিদ বেন-গুরিয়ন |
পূর্বসূরী | দাভিদ বেন-গুরিয়ন |
উত্তরসূরী | নিজে (রাষ্ট্রপতি হিসেবে) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | খাইম এভজরোভিচ ভেইৎসমান ২৭ নভেম্বর ১৮৭৪ মোটাল, রুশ সাম্রাজ্য (বর্তমান বেলারুশ) |
মৃত্যু | ৯ নভেম্বর ১৯৫২ রেহোভোট, ইসরায়েল | (বয়স ৭৭)
জাতীয়তা | ইসরায়েলি-ব্রিটিশ |
রাজনৈতিক দল | জেনারেল জায়নিস্টস |
দাম্পত্য সঙ্গী | ভেরা ভেইৎসমান |
সম্পর্ক | মারিয়া ভেইৎসমান, ড. আনা ভেইৎসমান, মোশি ভেইৎসমান, শুয়েল ভেইৎসমান – ভাইবোন |
সন্তান | |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | টেকনিকাল ইউনিভার্সিটি অব ডার্মস্টাট টেকনিকাল ইউনিভার্সিটি অব বার্লিন ইউনিভার্সিটি অব ফ্রিবুর্গ |
জীবিকা | রসায়নবিদ |
স্বাক্ষর |
খাইয়িম আজরিয়েল ভাইৎসমান (হিব্রু ভাষায়: חיים עזריאל ויצמן Chayyim Azri'el Vaytsman), জন্মগত নাম খাইম এভজরোভিচ ভেইৎসমান (রুশ: Хаим Евзорович Вейцман, Khaim Evzorovich Veytsman; ২৭ নভেম্বর ১৮৭৪ – ৯ নভেম্বর ১৯৫২) একজন জায়নবাদি নেতা এবং ইসরায়েলি রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ওয়ার্ল্ড জায়নিস্ট অর্গানাইজেশনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন এবং পরবর্তীতে ইসরায়েলের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৪৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি তিনি ইসরায়েলের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়ী হন এবং ১৯৫২ সালে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত এই পদে ছিলেন।
ভাইজমেন পেশায় ছিলেন একজন রসায়নবিদ। তিনি এসিটন-বিউটানল-ইথানল ফার্মেন্টেশন প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেন। এই প্রক্রিয়ায় ফার্মেন্টেশনের মাধ্যমে এসিটন প্রস্তুত করা হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তার এই প্রক্রিয়া ব্রিটিশদের যুদ্ধকালীন সময়ে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। তিনি ইসরায়েলের রেহোভোটে ভাইজমেন ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স প্রতিষ্ঠা করেন এবং জেরুজালেমের হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।