ধর্ম প্রচাররত সেইন্ট জন দ্যা ব্যাপ্টিস্ট , আনু. ১৬৬৫ , মাট্টিয়া প্রেটি
খ্রিস্ট ধর্মে পুরাতন নিয়ম ও নতুন নিয়মে উল্লেখিত ব্যক্তিদের নবী হিসেবে সম্বোধন করা হয়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে নবীরা স্রষ্টা কর্তৃক নির্বাচিত এবং তিনি তাদের নবী বানিয়েছেন।
নিচের মূল তালিকাটি সে সকল ব্যক্তিদের নাম দিয়ে তৈরি যাদেরকে পরিষ্কারভাবে নবী বলা হয়েছে, হোক স্পট বর্ণনায় বা সুস্পষ্ট প্রাসঙ্গিক অর্থে।
দ্বিতীয় তালিকাটি সেই সকল ব্যক্তিদের নাম দ্বারা গঠিত যাদের ব্যাপারে ধর্মগ্রন্থগুলোতে দৈব্য অভিজ্ঞতা অর্জনের ব্যাপারে লিপিবদ্ধ আছে কিন্তু কোন প্রধান বা উপযুক্ত নবুয়ত প্রসঙ্গের উল্লেখ নেই। তৃতীয় তালিকা অজ্ঞাত নবীদের নিয়ে। চতুর্থ তালিকায় বাইবেলের পথভ্রষ্ট ও ভণ্ড নবীদের নাম রয়েছে।
শেষ দুটো তালিকা বাইবেল পরবর্তী সময়কার নবী দাবি করা ব্যক্তিদের নাম নিয়ে যাদের কিছু খ্রিস্টান অনুসরণ করতো (সবাই নয়)। শেষ তালিকা বাইবেল পরবর্তী সময়কার ব্যক্তি যাদেরকে নবী বলে গণ্য করা হয় এবং দৈব্য অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে বলে বলা হয় তাদের নিয়ে।
ইসাহিয়ার দৈব্যদর্শন, জুলিয়াস শ্নোর ভন কারলস্ফিল্ড
হরেস ভার্নেট , জেরুজালেমের ধ্বংসস্তুপে জেরেমিয়াহ (১৮৪৪)
১৫ দৈব্য অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তি এবং ৭০ জন বয়োজ্যেষ্ঠ[ সম্পাদনা ]
এগারো জন ভণ্ড নবী ও বা'আল দেবতার নবীগণ[ সম্পাদনা ]
বাইবেল পরবর্তী সময়কার দাবিকৃত নবীগণ[ সম্পাদনা ]
এই ব্যক্তিদেরকে কিছু খ্রিস্টানেরা নবী হিসেবে বিশ্বাস করেন।
এথেন্সের কোয়াড্রাটুস (দ্বিতীয় শতাব্দীর ধর্ম প্রচারক)
মন্টানুস , প্রিস্কা , এবং ম্যাক্সিমিলিয়া (মন্টানিজম ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা)
কুইন্টিলা (তৃতীয় শতাব্দী, মন্টানিজম থেকে উদ্ভূত আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা)
ইয়ারলাইথ ম্যাক লুগা (ষষ্ঠ শতাব্দী, স্কুল অব তুয়াম এর প্রতিষ্ঠাতা)
মার্লিন (ষষ্ঠ শতাব্দী, মনমাউথের জিওফ্রি দ্বারা ধারণা আবিষ্কৃত, প্রথমবার উল্লেখ করা হয় প্রফেটায় মার্লিনি তে)
এমব্রানের পালাদিয়াস (ষষ্ঠ শতাব্দী, এমব্রানের বিশপ )
কলোম্বা (৫২১–৫৯৭, স্কটল্যান্ডে খ্রিস্ট ধর্ম প্রসার ঘটানোর জন্য স্বীকৃত)
সেইন্ট মালাখি (১০৯৪–১১৪৮, আরমাঘের আর্চবিশপ এবং পোপেদের ভবিষ্যতবাণী বইয়ের লেখক)
জেমস স্যালোমনি (১২৩১-১৩১৪)
জোন অব আর্ক (১৪১২–১৪৩১)
নসট্রাদামুস (১৫০৩–১৫৬৬)
জুস্টাস ভেলসিয়াস (১৫১০-১৫৭১, ডাচ ইমানী চিকিৎসক যিনি জন ক্যালভিন এর বিরুদ্ধে বিতর্কে অংশ নিয়েছিলেন)
ইলিয়ানোর ডেভিস (কবি) (১৫৯০–১৬৫২)
অ্যান বাটথ্রুস্ট (১৭তম শতাব্দী, ফিলাডেলফিয়ান্স এর সদস্য)
মার্থা হ্যাটফিল্ড (১৭তম শতাব্দী, ধর্মীয় বিশুদ্ধকর্তা )
জন বুল (নবী) ও রিচার্ড ফার্নহাম (১৭তম শতাব্দী, যারা বুক অব রিভেলেশন বই এর দুই প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে নিজেদের দাবি করেছিলেন)
মার্গারেটা আই কুমলা (১৭তম শতাব্দী, নিজের আত্মা নিয়ে ফেরেশতা ও শয়তানের মধ্যকার লড়াই দেখা দাবিকৃত ব্যক্তি)
জন রবিন্স (নবী) (১৭তম শতাব্দী)
এন্নি ওয়েন্টওয়র্থ (পয়গম্বরিনী) (১৭তম শতাব্দী)
মেরি ক্যারি (পয়গম্বরিনী) (১৬২১-১৬৫৩, পঞ্চম মনার্ক্রিস্ট এর সমর্থক)
ইভা মারগারিটা ফ্রলিচ (১৬৫০–১৬৯২) (মিলিনিয়ানিস্ট , পেইটিস্ট সুইডেনের চার্চ এর লেখক ও সমালোচক)
ইমানুয়েল সুইডেনবোর্গ (১৬৮৮–১৭৭২, দ্যা নিউ চার্চ (সুইডেনবোর্গিয়ান)|সুইডেনবোর্গিয়ানিজমের]] প্রতিষ্ঠাতা)
জোন্না সাউথকোট (১৭৫০-১৮১৪)
পাবলিক ইউনিভার্সাল ফ্রেন্ড (১৭৫২–১৮১৯, ধর্ম প্রচারক যিনি নিজের মৃত্যুর পর লিঙ্গবিহীন পুনঃজন্মের দাবি করেন)
জর্জ রাপ (১৭৫৭-১৮৪৭, হারমোনি সোসাইটি এর প্রতিষ্ঠাতা)
জন ওয়ার্ড (নবী) (১৭৮১–১৮৩৭)
উইলিয়াম মিলার (ধর্ম প্রচারক) (১৭৮২–১৮৪৯, এডভেন্টিজমের প্রতিষ্ঠাতা)
জন রোয়ে (১৭৮২–১৮৬৩, ক্রিশ্চিয়ান ইজরিয়েলাইট চার্চ এর প্রতিষ্ঠাতা)
বার্নহার্ড মুলার (১৭৮৮-১৮৩৪)
হেলেনা একব্লম (১৭৯০–১৮৫৯, সুইডিশ ধর্ম প্রচারক যাকে সুইডেনের চার্চের নিয়মের সাথে না চলার জন্য মানসিক হাসপাতালে যেতে হয়েছিলো)
জোসেফ স্মিথ (১৮০৫–১৮৪৪, লেটার ডে সেইন্ট মুভমেন্টের প্রতিষ্ঠাতা)
হোং শিউকুয়ান (১৮১৪-১৮৬৪, তাইপিং স্বর্গীয় রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা)
জন বস্কো (১৮১৫–১৮৮৮, সেলসিয়ান্স অব ডন বস্কো এর প্রতিষ্ঠাতা)
মেরি বেকার এডি (১৮২১–১৯১০, ক্রিশ্চিয়ান সাইন্সের প্রতিষ্ঠাতা)
এলেন জি. হোয়াইট (১৮২৭–১৯১৫, সেভেন্থ-ডে এডভেন্টিস্ট চার্চের প্রতিষ্ঠাতা)
জন আলেক্সান্ডার ডুউই (১৮৪৭–১৯০৭, ক্রিস্ট কমিউনিটি চার্চের প্রতিষ্ঠাতা)
নোনা এল. ব্রুকস (১৮৬১-১৯৪৫, চার্চ অব ডিভাইন সাইন্স এর প্রতিষ্ঠাতা)
সেইনার ভ্যান রেন্সবার্গ (১৮৬৪-১৯২৬)
ই.ডাব্লিউ, কেনোন (১৮৬৭–১৯৪৮)
হেলেনা কন্টিনেন (১৮৭১-১৯১৬)
ফেলিক্স মানালো (১৮৮৬-১৯৬৩, ইগলেশিয়া নি ক্রিস্টো এর প্রতিষ্ঠাতা)
পাদ্রে পিও (১৮৮৭–১৯৬৮, ক্যাথলিক সন্ত)
উইলিয়াম এম. ব্রানহাম (১৯০৯–১৯৬৫)
এ. এ. এলেন (১৯১১–১৯৭০, অর্ঘ্যপ্রাপ্ত ইভানলিজিস্ট ও ইমানি চিকিৎসক)
কেনেথ হেগিন (১৯১৭–২০০৩, ওয়ার্ড অব ফেইথ আন্দোলনের একজন অগ্রগামী)
অরাল রবার্টস (১৯১৮–২০০৯, অরাল রবার্টস ইভানজিলিস্ট এসোসিয়েশন ও অরাল রবার্টস ইউনিভার্সিটি এর প্রতিষ্ঠাতা)
টি.এল. অসবর্ন (১৯২৩–২০১৩)
প্যাট রবার্টসন (১৯৩০-বর্তমান, ক্রিশ্চিয়ান ব্রডকাস্টিং নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান ও দ্যা সেভেন্ড হান্ড্রেড ক্লাবের আমন্ত্রক)
ডেভিড উইলকারসন (১৯৩১–২০১১, দ্যা ক্রস এন্ড দ্যা সুইচব্লেড বইটির লেখক এবং টিন চ্যালেঞ্জের প্রতিষ্ঠাতা)
রেভেরেন্ড ইক (১৯৩৫-২০০৯)
কেনেথ কোপল্যান্ড (১৯৩৬-বর্তমান, টেলিইভানজিলিস্ট যিনি কোভিড-১৯ মহামারি এর সমাপ্তির দাবি করেছেন)
রবার্ট টিল্টন (১৯৪৬-বর্তমান, একজন টেলিইভানজিলিস্ট)
রচ থেরিউল্ট (১৯৪৭-২০১৭)
জন পৌল জ্যাকসম (১৯৫০-২০১৫, লেখক যিনি স্বপ্ন ব্যাখ্যাকারী হিসেবে জনপ্রিয়)
বেনি হিন (১৯৫২-বর্তমান)
কিম ক্লেমেন্ট (১৯৫৬-২০১৬)
ডেভিড করেশ (১৯৫৯–১৯৯৩, ওয়াকো অবরোধ চলাকালীন ব্রাঞ্চ ডেভিডিয়ান এর প্রধান)
ক্রেফলো ডলার (১৯৬২-বর্তমান, টেলিভেনজেলিস্ট)
টি. বি. জোশুয়া (১৯৬৩–২০২১, সিনেগোগ চার্চ অব অল নেশন্সের প্রতিষ্ঠাতা)
জোশুয়া ইগিনলা (১৯৬৯-বর্তমান)
জেরেমিয়াহ ওমোটো ফুফেইন (১৯৭২-বর্তমান, খ্রিস্ট মার্সিল্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা)
ড্যানিয়েল ওবিনিম (১৯৭৭-বর্তমান)