গঙ্গাপুর রাজ্য ଗଙ୍ଗାପୁର | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
ব্রিটিশ ভারতের দেশীয় রাজ্য | |||||||
১৮২১–১৯৪৮ | |||||||
![]() ইম্পেরিয়াল গেজেটিয়ার অব ইন্ডিয়া থেকে প্রাপ্ত গঙ্গাপুর রাজ্যের মানচিত্র | |||||||
আয়তন | |||||||
• ১৯৪১ | ৬,৪৫৪ বর্গকিলোমিটার (২,৪৯২ বর্গমাইল) | ||||||
জনসংখ্যা | |||||||
• ১৯৪১ | ৩,৯৮,১৭১ | ||||||
ইতিহাস | |||||||
• প্রতিষ্ঠিত | ১৮২১ | ||||||
১৯৪৮ | |||||||
|
গঙ্গাপুর রাজ্য,[১] ছিলো ব্রিটিশ শাসিত ভারতে অবস্থিত একটি দেশীয় রাজ্য, যা বর্তমানে ভারতের অন্তর্গত৷ ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এটি পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য এজেন্সির ছোটনাগপুর রাজ্যসমষ্টির অন্তর্গত ছিলো৷[২]
প্রায় ৬৪৫৪বর্গ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত এই গঙ্গাপুর রাজ্যটির ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে নথিভূক্ত জনসংখ্যা ছিল ৩,৯৮,১৭১ জন। সমগ্র জনসংখ্যার একটি সিংহভাগ অংশই ওড়িয়া ভাষাভাষী ছিল। [৩] ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দের ১লা জানুয়ারি তারিখে রাজ্যটি ভারতীয় অধিরাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। গঙ্গাপুর রাজ্যের রাজধানী ছিল বর্তমান ওড়িশার সুন্দরগড় জেলার সুন্দরগড় শহর।
গঙ্গাপুর রাজ্য পূর্বে সম্বলপুরের একটি সামন্ত রাজ্য ছিল। ১৮২১ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ গঙ্গাপুর অঞ্চলের উপর সম্বলপুরের সামন্ততান্ত্রিক শাসন বাতিল করে দেয় এবং ব্রিটিশ সনদ গঠন করে গঙ্গাপুরকে একটি পৃথক স্বাধীন দেশীয় রাজ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। [৪]
১৮৭৪ খ্রিস্টাব্দের পর থেকে গঙ্গাপুরের শাসকগণ রাজা উপাধিতে ভূষিত হতেন। [৫]