চিরায়ত বলবিজ্ঞান |
---|
বিষয়ের উপর একটি ধারাবাহিকের অংশ |
গতিবিদ্যা অথবা গতিবিজ্ঞান বা সৃতিবিজ্ঞান (গ্রিক: δυναμικός - dynamikos "শক্তিশালী", ইংরেজি: Dynamics) পদার্থ বিজ্ঞানের একটি শাখা যেখানে গতির কারণ, গতির পরিবর্তন ও গতির প্রভাব নিয়ে আলোচনা করা হয়। অন্য ভাষায় শক্তি প্রয়োগের ফলে পদার্থের গতির কারণ বিশ্লেষণ। পদার্থের গতির উপর বিভিন্ন ভ্রামকের প্রভাবও গতিবিজ্ঞানের আলোচ্যসূচীর অন্তর্ভুক্ত।
সাধারণ ভাষায় বলতে গেলে গতিবিদ্যার গবেষণায় দেখা হয় যে সময়ের সাপেক্ষে কীভাবে পদার্থের ভৌত অবস্থার উন্নতি বা পরিবর্তন করা যায় এবং সে সকল পরিবর্তনের কারণই বা কি। আইজ্যাক নিউটনের ভৌত নীতি গতিবিদ্যাকে পদার্থবিদ্যার ভিতর অন্তর্ভুক্ত করে। তার বলবিদ্যার সকল নীতি সমুহ পড়ে গতিবিদ্যা খুব সহজেই বুঝতে পারা যায়। প্রকৃতপক্ষে গতিবিদ্যা নিউটনের গতির দ্বিতীয় সূত্রের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত। তথাপি নিউটনের তিনটি সূত্রই গতিবিদ্যার জন্য আবশ্যক যেহেতু তারা একে অন্যের সাথে সম্পর্কযুক্ত।[১]
ক্লাসিক্যাল ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিজম এর গতিবিদ্যা সংক্রান্ত বিষয়গুলো বর্ণনা করা হয় ম্যাক্সওয়েল সমীকরণ দ্বারা। আবার কোন গতিয় ব্যবস্থায় যদি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিজম এবং বলবিদ্যা উভয়ই থাকে, তবে তা বর্ণনা করা হয় নিউটনের সূত্র, ম্যাক্সওয়েলের সমীকরণ এবং লরেঞ্জ বল এর সমন্বয়ে।
নিউটনের গতিসূত্রানুসারে বল হল এমন একটি প্রয়াস বা চাপ যা কোন বস্তুকে চলতে বাধ্য করে বা করার চেষ্টা করে। বলের ধারনাটি কে সাধারণত এভাবে বর্ণনা করা হয়, যে এটির প্রভাবে কোন মুক্ত বস্তু ত্বরণ পায়। বল টান বা ধাক্কা যে কোন ভাবেই প্রয়োগ করা যেতে পারে, যার প্রভাবে বস্তুর গতির পরিবর্তন হবে অথবা বস্তুটির সাময়িক বা স্থায়ী বিকৃতি ঘটবে। সাধারণ ভাবে বলা যায়, বলের প্রভাবে বস্তুর গতিয় অবস্থার পরিবর্তন হয়।[২]
নিউটনের তত্ত্বানুসারে বল হল এমন একটি প্রয়াস যার প্রভাবে কোন বস্তু ত্বরণ প্রাপ্ত হয়।
|তারিখ=
(সাহায্য)
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |