ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | গারফিল্ড সেন্ট অব্রান সোবার্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ব্রিজটাউন, বার্বাডোস | ২৮ জুলাই ১৯৩৬|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | গ্যারি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি (১.৮০ মিটার) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | বামহাতি ফাস্ট মিডিয়াম স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স স্লো লেফট-আর্ম চায়নাম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অল-রাউন্ডার, অধিনায়ক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৮৪) | ৩০ মার্চ ১৯৫৪ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৫ এপ্রিল ১৯৭৪ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
একমাত্র ওডিআই (ক্যাপ ১১) | ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৫২-১৯৭৪ | বার্বাডোস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৬১-১৯৬৪ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৬৮-১৯৭৪ | নটিংহ্যামশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো.কম, ৪ ডিসেম্বর ২০১৩ |
স্যার গারফিল্ড সেন্ট অব্রান সোবার্স বা গ্যারি সোবার্স (ইংরেজি: Garfield Sobers; জন্ম: ২৮ জুলাই, ১৯৩৬) বার্বাডোসের ব্রিজটাউনে জন্মগ্রহণকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিখ্যাত ও সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা। ক্রিকেটবোদ্ধাদের অনেকেই তাকে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বকালের সেরা অল-রাউন্ডার হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন।
ব্যাটিং-বোলিং উভয় বিভাগেই তিনি সমান পারদর্শিতা দেখিয়েছেন। ব্যাটসম্যান হিসেবে তিনি ছিলেন খুবই উঁচুমানের এবং বোলিংয়েও কার্যকারিতা প্রদর্শন করেছেন। ফাস্ট বোলিং এবং স্পিন - উভয়ভাবেই বোলিং করেছেন গারফিল্ড সোবার্স।
বার্বাডোসের ব্রিজটাউন এলাকার ওয়ালকট এভিনিউতে শামন্ত ও থেলমা সোবার্স দম্পতির সন্তানরূপে ২৮ জুলাই, ১৯৩৬ তারিখে জন্মগ্রহণ করেন গারফিল্ড সেন্ট অব্রান সোবার্স।[১][২][৩] তিনি ছিলেন পরিবারের ছয় সন্তানের মধ্যে পঞ্চম।[১][৪] জন্মকালীন সময়ে তার উভয় হাতেই দুইটি অতিরিক্ত আঙ্গুল ছিল যা শৈশবকালেই ধারালো ছোড়ার সাহায্যে অঙ্গচ্ছেদন করা হয়েছিল।[৫][৬] পাঁচ বছর বয়সে জানুয়ারি, ১৯৪২ সালে তার বাবা সমুদ্রে ডুবে মৃত্যুবরণ করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানদের ইউ-বোটের টর্পেডোর আঘাতই জাহাজডুবির কারণ ছিল।[১] বার্বাডোসের বে সেন্ট স্কুলে পড়াশোনা করেন।
বালক অবস্থায় গ্যারি সোবার্সকে অনুশীলনে বোলিং করার জন্য সাহস জোগাতেন ডেনিস অ্যাটকিনসন। বার্বাডোসের ওয়ান্ডেরার্স ক্রিকেট ক্লাবে ডেনিস অ্যাটকিনসন খেলতেন। তিনি স্ট্যাম্পের ওপর একটি সিলিং রাখতেন ও সোবার্সকে তা স্পর্শ করার কথা বলতেন। এ প্রসঙ্গে সোবার্স বলেছিলেন, সিলিং স্পর্শ করার সুবাদে তিনি নিজের কাছে তা রাখতেন।[৭] এভাবেই বামহাতি স্পিনার হিসেবে আবির্ভূত হন গ্যারি সোবার্স।
ক্রিকেট খেলায় তিনি মূলতঃ বামহাতি ব্যাটসম্যান ও বামহাতি বোলার হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ব্যতিক্রমধর্মী বোলার হিসেবে পরিচিত ছিলেন সোবার্স। ওভারের এক-একটি বলকে মিডিয়াম পেস থেকে শুরু করে বামহাতি স্পিন করতেন। ফিল্ডার হিসেবেও যে-কোন অবস্থানে থেকে তিনি সফলতা দেখিয়েছেন। তবে উইকেটের কাছাকাছি এলাকাতেই ফিল্ডিং করতে পছন্দ করতেন।
১৯৫২-৫৩ মৌসুমে কেনসিংটন ওভালে বার্বাডোসের সদস্যরূপে সফরকারী ভারত দলের বিপক্ষে প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ পান। শুরুতে তাকে দ্বাদশ ব্যক্তি হিসেবে মনোনীত করা হলেও ফ্রাঙ্ক কিং স্বেচ্ছায় নাম প্রত্যাহার করায় তিনি নিয়মিত একাদশে খেলার সুযোগ পান।[৪] এরপর ৩১ জানুয়ারি, ১৯৫৩ তারিখে ১৬ বছর বয়সে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে তার অভিষেক ঘটে। নয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে তিনি অপরাজিত ৭* রান করলেও বোলিংয়ে চমক দেখান। উভয় ইনিংসে যথাক্রমে ৪/৫০ ও ৩/৯২ করেন।[৮] এক বছর পর তিনি দ্বিতীয়বারের মতো প্রথম-শ্রেণীর খেলায় সফরকারী মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি)’র বিপক্ষে অংশগ্রহণ করেন।[৯] খেলায় তিনি ৪৬ ও ২৭ রান করার পাশাপাশি দুই উইকেট লাভ করেন। এরফলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ কর্তৃপক্ষ তাকে টেস্ট ক্রিকেটে অন্তর্ভুক্ত করে।
৩০ মার্চ, ১৯৫৪ তারিখে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে গ্যারি সোবার্সের টেস্ট অভিষেক ঘটে। কিংস্টনের সাবিনা পার্কে অনুষ্ঠিত ৫ম ও চূড়ান্ত টেস্টে আল্ফ ভ্যালেন্টাইনের পীড়াজনিত কারণেই তার অংশগ্রহণ।[১০][১১] বোলার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত ঘটলেও বার্বাডোসে অনুষ্ঠিত টেস্টে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দূর্দান্ত ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন করেন। প্রথম ইনিংসের উদ্বোধনী ওভারেই উইকেট প্রাপ্তিসহ ৪/৭৫ লাভ করেন। নয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে অপরাজিত ১৪* ও ২৬ রান সংগ্রহ করেন। তারপরও ইংল্যান্ড ৯ উইকেটের ব্যবধানে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে পরাজিত করেছিল।[১২]
তার দল অস্ট্রেলিয়াকে পরাভূত করে। ১৯৫৭-৫৮ মৌসুমে পাকিস্তানের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্টের এক ইনিংসে সোবার্স অপরাজিত ৩৬৫* রান করেন। এ রান করার ফলে তিনি বিশ্বরেকর্ড করেন যা ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত অক্ষত ছিল। তারপর ১৯৬৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৩-১ ব্যবধানে সিরিজ জয় করতে দলকে সহায়তা করেন।
ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান | ৯৯.৯৪
|
গ্রেইম পোলক | ৬০.৯৭
|
জর্জ হ্যাডলি | ৬০.৮৩
|
হার্বার্ট সাটক্লিফ | ৬০.৭৩
|
এডি পেন্টার | ৫৯.২৩
|
কেন ব্যারিংটন | ৫৮.৬৭
|
এভারটন উইকস | ৫৮.৬১
|
ওয়ালি হ্যামন্ড | ৫৮.৪৫
|
গারফিল্ড সোবার্স | ৫৭.৭৮
|
জ্যাক হবস | ৫৬.৯৪
|
ক্লাইড ওয়ালকট | ৫৬.৬৮
|
লেন হাটন | ৫৬.৬৭
|
উৎস: ক্রিকইনফো যোগ্যতা: পূর্ণাঙ্গ খেলোয়াড়ী জীবনে কমপক্ষে ২০ ইনিংস। |
টেস্ট ক্রিকেটে তিনি প্রায় বিশ বছর জড়িত ছিলেন। সর্বমোট নয়জন বার্বাডিয়ান ক্রিকেটার ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তন্মধ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে ৩৯বার নেতৃত্ব দেন তিনি।[১৩] এছাড়াও বার্বাডিয়ানদের মধ্যে সর্বাধিক টেস্ট রান সংগ্রহ করেছেন। তার সংগৃহীত ৮,০৩২ রান ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে চতুর্থ সর্বোচ্চ সংগ্রহ।[১৪] তিনি ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত কাউন্টিতে নটিংহ্যামশায়ার ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ছিলেন।
১৯৬৮ সালে ম্যালকম ন্যাশের এক ওভারে ছয় ছক্কা হাঁকিয়ে গ্যারি সোবার্স বিশ্বরেকর্ড গড়েন। এরফলে ২৪ আগস্ট, ১৯৩৮ তারিখে ওয়েলসে অনুষ্ঠিত খেলায় কেন্টের অল-রাউন্ডার ফ্রাঙ্ক ওলি’র এক ওভার থেকে আর্থার ওয়েলার্ডের সংগৃহীত পাঁচ ছক্কা হাঁকানোর বিশ্বরেকর্ড ম্লান হয়ে যায়।
১৯৭৪ সালে বর্ণাঢ্য ক্রিকেট জীবন থেকে অবসর গ্রহণ করেন গ্যারি সোবার্স। এ সময়ে তিনি ৮,০৩২ রান করেন যা তৎকালীন সময়ে বিশ্বরেকর্ড ছিল। এছাড়াও তিনি ২৬টি সেঞ্চুরি করেন।
১৯৫৮-৫৯ মৌসুমে বর্ষসেরা ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটারের পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৬৪ সালে উইজডেন কর্তৃক বর্ষসেরা ক্রিকেটার মনোনীত হন।[১৫] ইংরেজ প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে শীর্ষ অল-রাউন্ডার হবার সুবাদে ১৯৭০ সালে ক্রিকেট সোসাইটি ওয়েথেরাল পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৭৪ সালে লাভ করেন ওয়াল্টার লরেন্স ট্রফি।
২০০০ সালে উইজডেন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক তিনি শতাব্দীর সেরা পাঁচ ক্রিকেটারের একজনরূপে মনোনীত হন। ১০০ সদস্যের ক্রিকেট বোদ্ধাদের নিয়ে গড়া কমিটির মাধ্যমে তিনি দ্বিতীয় সর্বাধিক ৯০ ভোট পান। তার সম্মুখে ছিলেন ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান (১০০)। এছাড়াও, জ্যাক হবস (৩০), শেন ওয়ার্ন (২৭) ও ভিভ রিচার্ডস (২৫) এ তালিকায় ছিলেন।
২০০৪ সালে আইসিসি কর্তৃক প্রবর্তিত স্যার গারফিল্ড সোবার্স ট্রফি তার নাম অনুসরণে রাখা হয়। ট্রফির নামকরণের পর সোবার্স তার পছন্দের কমিটিতে বিখ্যাত ক্রিকেটার রিচি বেনো, সুনীল গাভাস্কার ও মাইকেল হোল্ডিংকে রাখেন। পরবর্তীতে আইসিসি কর্তৃক তাদেরকে ‘একজন ব্যক্তিকে নির্ধারণপূর্বক ক্রিকেটের সম্মান বৃদ্ধিকল্পে ব্যক্তিগত পুরস্কার প্রদানে’ ক্ষমতা প্রদান করেছিল।
সেপ্টেম্বর, ১৯৫৯ সালে ইংল্যান্ডে অবস্থানকালে গ্যারি সোবার্স চালকের অবস্থানে ছিলেন ও ঐ গাড়ীতে টম ডিউডনিসহ নিহত দলীয় সঙ্গী কোলি স্মিথ ছিলেন।[১৬] গাড়ীটি ট্রাকের ধাক্কা খায়। ঐ মৌসুমে তারা সকলেই ইংরেজ লীগ ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করছিলেন। আঘাতের কারণে ডিউডনি ও সোবার্সকে আরোগ্যলাভের জন্য কিছুকাল হাসপাতালে অবস্থান করতে হয়েছিল।
৭ সেপ্টেম্বর ভোর ৪:৪৫ ঘটিকায় দূর্ঘটনাটি ঘটে। দাতব্য খেলায় অংশ নিতে তারা ভ্রমণ করছিলেন। এ সময় স্মিথ পিছনে ঘুমোচ্ছিলেন ও সামনে ছিটকে পড়েন। শুরুতে তার আঘাত তেমন গুরুতর ছিল না যা সোবার্সকে তিনি বলেছিলেন। অন্যদিকে টম ডিউডনি মন্তব্য করেন যে, আমাকে নিয়ে দুশ্চিন্তা করো না। কিন্তু তার মেরুদণ্ডে গুরুতরভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয় ও এক পর্যায়ে অজ্ঞান হয়ে পড়েন কোলি। তিনদিন পর তার মৃত্যু ঘটে।
সোবার্সকে জেরার মুখোমুখি হতে হয়।[১৭] ১১ নভেম্বর তারিখে স্টোনের ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে সোবার্সকে দায়িত্বজ্ঞানহীন অবস্থায় গাড়ী চালনার অভিযোগ আনা হয়। সোবার্স বন্ধনী ব্যবহার করেননি ও বিপরীত দিক থেকে আসা ট্রাক চালকের গাড়ীর মুখোমুখি হন। সোবার্সকে ১০ পাউন্ড জরিমানা প্রদান করা হয় ও ১৬.১৭ পাউন্ড ক্ষতিপূরণ গুণতে হয়। এছাড়াও, এক মাসের জন্য তার লাইসেন্স স্থগিত করা হয়। তবে, সোবার্স নিজেকে দোষী হিসেবে মনে করেননি। তিনি দাবী করেন যে, গাড়ীর বাতিতে বিভ্রান্তির কবলে পড়েছিলেন।[১৮]
১৯৮০ সালে বৈবাহিকসূত্রে তিনি বার্বাডিয়ান-অস্ট্রেলীয় হিসেবে দ্বৈত নাগরিকত্ব লাভ করেন।[১৯][২০] ১৯৯৮ সালে বার্বাডোসের সংসদের অধ্যাদেশ বলে দশজনের একজন হিসেবে বার্বাডোসের জাতীয় বীরের মর্যাদা লাভ করেন।[২১][২২]
সোবার্স ক্রিকেট বিষয়ক বেশ কয়েকটি পুস্তক রচনা করেছেন। এছাড়াও, ১৯৬৭ সালে ‘বোনাভেঞ্চার এন্ড দ্য ফ্ল্যাশিং ব্লেড’ শীর্ষক উপন্যাস এবং একই বছরে জে.এস. বার্কারের সাথে যৌথভাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেট ইতিহাস নামের বই প্রকাশ করেন। প্রথিতযশা ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান টেস্ট ক্রিকেটার ডেভিড হলফোর্ড সম্পর্কে তার কাকাতো ভাই হন।[২৩]
Just a couple of days after Barbados celebrated its heroes, the sole living National Hero, The Right Excellent Sir Garfield Sobers, has expressed amazement that one of his closest comrades on the cricket field, Wesley Hall, has not been given a knighthood by his country.
ক্রীড়া অবস্থান | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী ফ্রাঙ্ক ওরেল |
ওয়েস্ট ইন্ডিজের টেস্ট ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯৬৪-৬৫ থেকে ১৯৭১-৭২ |
উত্তরসূরী রোহন কানহাই |
পূর্বসূরী নরম্যান হিল |
নটিংহ্যামশায়ার ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯৬৮-১৯৭১ |
উত্তরসূরী ব্রায়ান বোলাস |
পূর্বসূরী ব্রায়ান বোলাস |
নটিংহ্যামশায়ার ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯৭৩ |
উত্তরসূরী জ্যাক বন্ড |
রেকর্ড | ||
পূর্বসূরী লেন হাটন |
বিশ্বরেকর্ড - টেস্ট ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান ৩৬৫* |
উত্তরসূরী ব্রায়ান লারা |