গুজারিশ | |
---|---|
![]() চলচ্চিত্রের পোস্টার | |
পরিচালক | সঞ্জয় লীলা ভন্সালী |
প্রযোজক | সঞ্জয় লীলা ভন্সালী রনি শেকরাওয়ালা |
চিত্রনাট্যকার | সঞ্জয় লীলা ভন্সালী ভাই আইয়ার |
শ্রেষ্ঠাংশে | হৃতিক রোশন ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন আদিত্য রয় কাপুর |
সুরকার | গান: সঞ্জয় লীলা বনশালি আবহসঙ্গীত: তুবে-পারিক |
চিত্রগ্রাহক | সুদীপ চ্যটার্জী |
সম্পাদক | হিমেল কোঠারি |
প্রযোজনা কোম্পানি | এস এল বি ফিল্মস |
পরিবেশক | ইউটিভি মোশন পিকচার্স |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১১৬ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | হিন্দী |
নির্মাণব্যয় | ₹৫০০ মিলিয়ন (ইউএস$ ৬.১১ মিলিয়ন)[১] |
গুজারিশ (ইংরেজি: Petition;বাংলা: আবেদন) হল ২০১০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সঞ্জয় লীলা ভন্সালী পরিচালিত একটি হিন্দী চলচ্চিত্র ৷ এই চলচ্চিত্রে হৃতিক রোশন , ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন , আদিত্য রায় কাপুর প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ৷ এই চলচ্চিত্র ১৯ নভেম্বর, ২০১০ সালে মুক্তি পায় ৷
এই চলচ্চিত্রটি চিত্রায়িত করা হয়েছে ভারতের গোয়া শহরে ৷ ইথান মাসকিউরেনাস (হৃতিক রোশন) একজন মহান জাদুকর যে ১২ বছর আগে ম্যজিক শো তে এক দূর্ঘটনার শিকার হন ও তার সারা দেহ প্যরালাইসড হয়ে যায় ৷ তিনি ১২ বছর ধরে তার নিজের ঘরে এক খাটের উপর শয্যাশায়ী ৷ তিনি তার দেহকে নাড়াতে পারেন না ৷ সোফিয়া (ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন) ১২ বছর ধরে ইথানকে সেবা করেন ও দেখাশোনা করেন ৷ দুর্ঘটনার ১৪ বছর পর ইথান তার সমস্ত কষ্টের অবসানের জন্য ইথোনেশিয়া (স্বইচ্ছায় মৃত্যু) নামে একটি ব্যবস্থা গ্রহণ করেন এবং কোর্টে আবেদন করেন ৷ তার এই কাজে সাহায্য করেন তার উকিল বান্ধবী দেবানী দত্ত ৷ কিন্তু কোর্ট ঐ আবেদন নাকোচ করে দেয় ৷ তারপর ইথান তার মৃত্যুর পক্ষে ও বিপক্ষে রেডিওতে ভোট চাওয়া শুরু করেন ৷ এই ঘটনার পূর্বেই আবির্ভাব হয় ওমর সিদ্দিকীর(আদিত্য কাপুর)৷ শেষ পর্যন্ত কোর্ট এই মৃত্যুর বিপক্ষে রায় দেয় ৷
সংগীতের পরিচিতি | |||
---|---|---|---|
নং. | শিরোনাম | গায়ক | দৈর্ঘ্য |
১. | "গুজারিশ হ্যায় এ বারিস" | কে.কে, সাহিল হাদা | ৪:১৯ |
২. | "স গাম সামাল কে" (কথা: বিধু পুরী) | কুনাল গাঞ্জাওয়ালা | ৪:৪২ |
৩. | "তেরা জিকির হ্যায" | রাকেশ পণ্ডিত | ৪:৫৯ |
৪. | "সাইবা মাঝে সাইবা পালা" | সাহিল হাদা | ৩:২৬ |
৫. | "জানে কিসকে খাব তাকায়ে" | কে.কে | ২:৫৮ |
৬. | "উদি তেরে আখো সে" | সুনীতি চৌহান | ৩:২২ |
৭. | "ক্যয় না লাকু মে" | সুহিল হাদা | ৩:৪৭ |
মোট দৈর্ঘ্য: | ৪০:১৯ |