ডাকনাম | মাতাও[১] | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | গুয়াম ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | এএফসি (এশিয়া) | ||
প্রধান কোচ | কার্ল ডড | ||
অধিনায়ক | জেসন কানলিফ | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | জেসন কানলিফ (৫৯) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | জেসন কানলিফ (২২) | ||
মাঠ | গুয়াম জাতীয় ফুটবল স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | GUM | ||
ওয়েবসাইট | guamfa | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ২০৫ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ১৪৬ (আগস্ট – সেপ্টেম্বর ২০১৫) | ||
সর্বনিম্ন | ২০৫ (নভেম্বর ২০০৪ – ফেব্রুয়ারি ২০০৫) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ২১৯ ২ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[৩] | ||
সর্বোচ্চ | ১৯৭ (জুন ২০১৫) | ||
সর্বনিম্ন | ২২৮ (মার্চ ২০০৭) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
ফিজি ১২–০ গুয়াম (গুয়াম; ২৪ আগস্ট ১৯৭৫) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
পালাউ ২–১৫ গুয়াম (করর, পালাউ; ১ আগস্ট ১৯৯৮) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
উত্তর কোরিয়া ২১–০ গুয়াম (তাইপে, তাইওয়ান; ১১ মার্চ ২০০৫) | |||
এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০০৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (২০০৬) |
গুয়াম জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Guam national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে গুয়ামের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম গুয়ামের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা গুয়াম ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৯৬ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং একই বছর হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৭৫ সালের ২৪শে আগস্ট তারিখে, গুয়াম প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; গুয়ামে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে গুয়াম ফিজির কাছে ১২–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
১,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট গুয়াম জাতীয় ফুটবল স্টেডিয়ামে মাতাও নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় গুয়ামের বারিগাডায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন কার্ল ডড এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ব্যাংক অব গুয়াম স্ট্রাইকার্সের আক্রমণভাগের খেলোয়াড় জেসন কানলিফ।
গুয়াম এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, এএফসি এশিয়ান কাপেও গুয়াম এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি। এছাড়াও, এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপে গুয়াম এপর্যন্ত মাত্র ১ বার অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তাদের সাফল্য হচ্ছে শুধুমাত্র গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করা।
জেসন কানলিফ, মিকাহ পাউলিনিয়ো, ইয়ান মারিয়ানো, মার্কাস লোপেজ এবং শেন ম্যালকমের মতো খেলোয়াড়গণ গুয়ামের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ১৯৯৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে গুয়াম তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (১ম) অর্জন করে এবং ২০১৩ সালের জুন মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ২২তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে গুয়ামের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১ম (যা তারা সর্বপ্রথম ১৯৫৮ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ২০। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
২০৩ | লিশটেনস্টাইন | ৮৩৩.০১ | |
২০৪ | শ্রীলঙ্কা | ৮২২.০৩ | |
২০৫ | গুয়াম | ৮২১.৯১ | |
২০৬ | টার্কস ও কেইকোস দ্বীপপুঞ্জ | ৮১৮.৫৭ | |
২০৭ | ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জ | ৮০৭.৫৭ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
২১৭ | ১ | ওয়ালিস এবং ফুতুনা | ৭০১ |
২১৮ | ৪ | সামোয়া | ৬৯৯ |
২১৯ | ২ | গুয়াম | ৬৯৮ |
২২০ | ভ্যাটিকান সিটি | ৬৯২ | |
২২১ | কুক দ্বীপপুঞ্জ | ৬৮৭ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৩৪ | |||||||||||||||
১৯৩৮ | |||||||||||||||
১৯৫০ | |||||||||||||||
১৯৫৪ | |||||||||||||||
১৯৫৮ | |||||||||||||||
১৯৬২ | |||||||||||||||
১৯৬৬ | |||||||||||||||
১৯৭০ | |||||||||||||||
১৯৭৪ | |||||||||||||||
১৯৭৮ | |||||||||||||||
১৯৮২ | |||||||||||||||
১৯৮৬ | |||||||||||||||
১৯৯০ | |||||||||||||||
১৯৯৪ | |||||||||||||||
১৯৯৮ | |||||||||||||||
২০০২ | উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ০ | ২ | ০ | ৩৫ | ||||||||
২০০৬ | প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
২০১০ | |||||||||||||||
২০১৪ | |||||||||||||||
২০১৮ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৮ | ২ | ১ | ৫ | ৩ | ১৬ | ||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ০/২১ | ১০ | ২ | ১ | ৭ | ৭ | ৫১ |