গুলজারিলাল নন্দা | |
---|---|
![]() | |
২য় ভারতের প্রধানমন্ত্রী (ভারপ্রাপ্ত) | |
কাজের মেয়াদ ১১ জানুয়ারি ১৯৬৬ – ২৪ জানুয়ারি ১৯৬৬ | |
রাষ্ট্রপতি | সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ |
পূর্বসূরী | লাল বাহাদুর শাস্ত্রী |
উত্তরসূরী | ইন্দিরা গান্ধী |
কাজের মেয়াদ ২৭ মে ১৯৬৪ – ৯ জুন ১৯৬৪ | |
রাষ্ট্রপতি | সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ |
পূর্বসূরী | জওহরলাল নেহেরু |
উত্তরসূরী | লাল বাহাদুর শাস্ত্রী |
ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৯ আগস্ট ১৯৬৩ – ১৪ নভেম্বর ১৯৬৬ | |
প্রধানমন্ত্রী | জওহরলাল নেহেরু লাল বাহাদুর শাস্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী |
পূর্বসূরী | লাল বাহাদুর শাস্ত্রী |
উত্তরসূরী | যশবন্তরাও চবন |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | শিয়ালকোট, পাঞ্জাব, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমান: পাঞ্জাব প্রদেশ, পাকিস্তান) | ৪ জুলাই ১৮৯৮
মৃত্যু | ১৫ জানুয়ারি ১৯৯৮ আহমেদাবাদ, গুজরাত, ভারত | (বয়স ৯৯)
রাজনৈতিক দল | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস |
দাম্পত্য সঙ্গী | লক্ষ্মী |
সন্তান | ২ পুত্র এবং ১ কন্যা |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় |
পুরস্কার | ![]() |
গুলজারিলাল নন্দা (৪ জুলাই, ১৮৯৮ - ১৫ জানুয়ারি, ১৯৯৮)[১][২] ছিলেন একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং অর্থনীতিবিদ ছিলেন। তিনি শ্রম বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ছিলেন। ১৯৬৪ সালে জওহরলাল নেহেরু এবং ১৯৬৬ সালে লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর মৃত্যুর পর তিনি দু'বার স্বল্প সময়ের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ক্ষমতাসীন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সংসদীয় দল নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করার পরে তার উভয় মেয়াদের অবসান ঘটে। ১৯৯৭ সালে তাঁকে ভারতরত্ন সম্মানে ভূষিত করা হয়।
নন্দা ১৮৯৮ সালের ৪ জুলাই শিয়ালকোট পাঞ্জাব, ব্রিটিশ ভারত একটি পাঞ্জাবি হিন্দু খত্রী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[৩] ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তির পর শিয়ালকোট পরে পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশ এর একটি অংশ হয়ে ওঠে। নন্দা লাহোর, অমৃতসর, আগ্রা এবং এলাহাবাদ শিক্ষা লাভ করেন।
তিনি ১৯২১ সালে মহাত্মা গান্ধীর সাথে দেখা করেন, যেখানে তিনি তার অনুরোধে গুজরাটে স্থায়ী হন [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]