গোহ চক তং | |
---|---|
吴作栋 | |
সিঙ্গাপুরের ২য় প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৮ নভেম্বর, ১৯৯০ – ১২ আগস্ট, ২০০৪ | |
রাষ্ট্রপতি | তালিকা দেখুন
|
ডেপুটি | তালিকা দেখুন
|
পূর্বসূরী | লি কুয়ান ইউ |
উত্তরসূরী | লি সিয়েন লুং |
সিঙ্গাপুরের জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১২ আগস্ট, ২০০৪ – ২১ মে, ২০১১ সাথে ছিলেন এস. জয়কুমার | |
রাষ্ট্রপতি | এস.আর. নাথন |
প্রধানমন্ত্রী | লি সিয়েন লুং |
পূর্বসূরী | লি কুয়ান ইউ |
উত্তরসূরী | পদ বিলুপ্ত |
পিপলস অ্যাকশন পার্টির মহাসচিব | |
কাজের মেয়াদ নভেম্বর, ১৯৯২ – ডিসেম্বর, ২০০৪ | |
পূর্বসূরী | লি কুয়ান ইউ |
উত্তরসূরী | লি সিয়েন লুং |
সংসদ সদস্য মেরিন প্যারেড জিআরসি (মেরিন প্যারেড) মেরিন প্যারেড (১৯৭৬-১৯৮৮) | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২৩ ডিসেম্বর, ১৯৭৬ | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | সিঙ্গাপুর, স্ট্রেইটস সেটেলম্যান্টস | ২০ মে ১৯৪১
রাজনৈতিক দল | পিপলস একশন পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | তান চু লেং |
সন্তান | গোহ জিন হিয়ান গোহ জিন থেং |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | সিঙ্গাপুর বিশ্ববিদ্যালয়, উইলিয়ামস কলেজ |
স্বাক্ষর |
গোহ চক তং (চীনা: 吴作栋; ফিনিন: Wú Zuò dòng; জন্ম: ২০ মে, ১৯৪১) স্ট্রেইট সেটেলম্যান্টসে জন্মগ্রহণকারী সিঙ্গাপুরের বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ। পিপলস অ্যাকশন পার্টির (পিএপি) সদস্য তিনি। সিঙ্গাপুরের দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
চীনের ফুজিয়ান প্রদেশের অংচুন কাউন্টির অধিবাসী ছিলেন তার বাবা।[১][২] সিঙ্গাপুরে জন্মগ্রহণ করেন গোহ চক তং। তার পরিবার হোকিয়েন গোষ্ঠীর সদস্য যা বর্তমানে মিনান নামে পরিচিত। ১৯৫৫ থেকে ১৯৬০ মেয়াদে র্যাফল ইনস্টিটিউশনে অধ্যয়ন করেন। শৈশবে তিনি দূর্দান্ত সাঁতারু ছিলেন ও তাকে "বোল্ড' নামে ডাকা হতো। সিঙ্গাপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি বিষয়ে প্রথম-শ্রেণীর সম্মান ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৬৭ সালে উইলিয়ামস কলেজ থেকে উন্নয়নধর্মী অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী পান। পড়াশোনা শেষে প্রশাসনিক কাজে অংশগ্রহণ করেন।
কর্ম কমিশনে তাঁর অনবদ্য অংশগ্রহণের প্রেক্ষিতে এনইউএস কর্তৃপক্ষ তাঁকে সম্মানসূচক ডক্টর অব লজ প্রদান করে।[৩] ১৯৬৯ সালে নেপচুন অরিয়েন্ট লাইন্সে (এনওএল) ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেন। এখানে থাকাকালে মুহাম্মদ জালালউদ্দিন সাঈদের তত্ত্বাবধানে ছিলেন ও তাঁদের মধ্যে গভীর সম্পর্ক বজায় ছিল।[৪]
৩৫ বছর বয়সে ১৯৭৬ সালে পিএপি প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮১ সালে বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী হন এবং পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রীসহ প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোনীত হন।[৫] ১৯৮৫ সালে প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী হন। ২৮ নভেম্বর, ১৯৯০ তারিখে লি কুয়ান ইউ’র পরিবর্তে দেশের দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী হন।
১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৫ তারিখে অস্ট্রেলিয়া/সিঙ্গাপুর সম্পর্ক সৃষ্টিতে অনবদ্য ভূমিকায় অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা অর্ডার অব অস্ট্রেলিয়া পদবীতে ভূষিত করা হয়।[৬] ২০০৬ সালে জাতিসংঘের মহাসচিবের জন্য তাঁকে বিবেচনায় আনা হলেও বান কি-মুন ঐ পদটি লাভ করেছিলেন।[৭]
অক্টোবর, ২০১৪ সালে মাদাম তুসো সিঙ্গাপুর যাদুঘরে গোহের মোমের প্রতিমূর্তি উন্মোচিত হয়। এ সময় নিজ প্রতিমূর্তির সাথে ছবি তোলেন।[৮] তান গু লেং নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন তিনি। তাঁদের সংসারে এক পুত্র ও এক কন্যা রয়েছে। তাঁরা যমজ।
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী ? |
জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী ১৯৭৭-১৯৭৯ |
উত্তরসূরী এস. ধনাবালন |
পূর্বসূরী সৃষ্ট পদ |
ব্যবসা ও শিল্পমন্ত্রী ১৯৭৯-১৯৮১ |
উত্তরসূরী ? |
পূর্বসূরী তোহ চিন চাই |
স্বাস্থ্যমন্ত্রী ১৯৮১-১৯৮২ |
উত্তরসূরী হো ইউন চং |
পূর্বসূরী হো ইউন চং |
প্রতিরক্ষামন্ত্রী ১৯৮২-১৯৯১ |
উত্তরসূরী ইউ নিং হং |
পূর্বসূরী গোহ কেং সুই |
সিঙ্গাপুরের উপ-প্রধানমন্ত্রী ১৯৮৫-১৯৯০ |
উত্তরসূরী লি সিয়েন লুং |
পূর্বসূরী লি কুয়ান ইউ |
সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী ২৮ নভেম্বর, ১৯৯০ - ১২ আগস্ট, ২০০৪ | |
জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী ১২ আগস্ট, ২০০৪-২০১১ |
পদ বিলুপ্ত | |
বিধানসভার আসন | ||
নতুন পদবী | মেরিন প্যারেড থেকে সংসদ সদস্য ১৯৭৬-১৯৮৮ |
এলাকা বিলুপ্ত |
মেরিন প্যারেড থেকে সংসদ সদস্য ১৯৮৮-বর্তমান |
নির্ধারিত হয়নি | |
পার্টির রাজনৈতিক কার্যালয় | ||
পূর্বসূরী লি কুয়ান ইউ |
পিপলস একশন পার্টির মহাসচিব ১৯৯২-২০০৪ |
উত্তরসূরী লি সিয়েন লুং |