গ্রহ ব্যবস্থা (ইংরেজি: Planetary system) হল মাধ্যাকর্ষণ বলের দ্বারা পরস্পরের সাথে সর্ম্পৃক্ত এক ধরনের নন-স্টেলার মহাজাগতিক বস্তু বা বস্তু সমষ্টি যারা কোন একটি নির্দিষ্ট নক্ষত্রকে অথবা নক্ষত্র ব্যবস্থাকে (star system) প্রদক্ষিণ করে। সাধারণ ধারনায় বলা যায় এক বা একাধিক গ্রহ একটি বা দুইটি নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে একটি গ্রহ ব্যবস্থা তৈরী করে। যদিও একটি গ্রহ ব্যবস্থায় বামন গ্রহ, প্রাকৃতিক উপগ্রহ, গ্রহানু, ধূমকেতু ইত্যাদির অস্তিত্বও থাকতে পারে। [১][২] আমাদের পৃথিবী সূ্র্যকে কেন্দ্র করে যে গ্রহ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে তার নাম ‘সৌরজগত’ বা Solar System।[৩][৪] আমাদের সৌরজগতের বাইরে মহাবিশ্বের অন্য স্থানে যে গ্রহ ব্যবস্থা রয়েছে তাকে exoplanetary system বা বহির্গ্রহ ব্যবস্থা বলে।
১ নভেম্বর, ২০২১ পর্যন্ত মোট ৪,৮৬৪ টি বহির্গ্রহ পাওয়া গেছে যাদের অবস্থান ৩,৫৯৫ টি গ্রহ জগতে যার মধ্যে ৮০৩ টি গ্রহ জগতে একাধিক গ্রহ রয়েছে। [৫]
ঐতিহাসিকভাবে সূর্যকেন্দ্রিক মতবাদ ভূ-কেন্দ্রিক মতবাদের সম্পূর্ণ বিপরীত। খুব সম্ভবত সূর্যকেন্দ্রিক মতবাদ প্রাচীন ভারতের বৈদিক সাহিত্যে প্রথম উল্লেখিত হয়। খ্রীস্টপূর্ব ৩য় শতাব্দীতে ধারনাটি গ্রীক ও পশ্চিমা দর্শনের প্রথম স্থান পায়। [৬] অবশ্য সে সময়কার অন্যান্য প্রাচীন জ্যোতির্বিদরা এই ধারনার সমর্থন করেননি।
১৫৪৩ সালে Nicolaus Copernicus এর প্রকাশিত গ্রন্থ De revolutionibus orbium coelestium এ সর্বপ্রথম সূর্যকেন্দ্রিক মতবাদ গানিতিকভাবে অনুমিত হয়। ১৭০০ শতাব্দীতে Galileo Galilei, Johannes Kepler, এবং Isaac Newton পদার্থবিদ্যার আলোকে প্রমাণ করেন যে পৃথিবী সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে।
|তারিখ=
(সাহায্য)
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |