গঠন | মৌলিক কণা |
---|---|
পরিসংখ্যান | বসু-আইনস্টাইন পরিসংখ্যান |
মিথষ্ক্রিয়া | মহাকর্ষ |
অবস্থা | অনুমান প্রকল্পিত |
প্রতীক | G[১] |
প্রতিকণা | নিজ |
তত্ত্ব | ১৯৩০ এর দশক[২] দিমিত্রি ব্লকহিন্টসেভ ও এফ এম গালপেরিন এর নাম আরোপিত হয়, ১৯৩৪ সালে[৩] |
ভর | 0 |
জীবনকাল গড় | স্থিতিশীল |
ইলেকট্রিক চার্জ | 0 e |
স্পিন | ২ |
প্রমিত মডেল অনুযায়ী মহাবিশ্বের সকল কণাকে ২ ভাগে ভাগ করা হয়। ১.ফার্মিয়ন এবং ২.বোসন। ফার্মিয়ন শ্রেণীতে থাকে মৌলিক কণিকা, যা দিয়ে সাধারণত বস্তু তৈরী হয়। যেমন: ইলেকট্রন, প্রোটন ইত্যাদি। আর বোসন শ্রেণীতে থাকে সেসব কণিকা, যাদের আদান প্রদানের মাধ্যমে মহাবিশ্বের মৌলিক বলগুলো টিকে থাকে। যেমন: তাড়িতচৌম্বক বল এর বাহক ফোটন, গ্লুয়ন দ্বারা সবল এবং W এবং Z বোসনের দুর্বল নিউক্লিয় বলের বাহক। এসব মৌলিক বলগুলোর প্রায় সবগুলোরই বাহক কণা আবিষ্কৃত হয়েছে, একটি বাদে। আর তা হল মহাকর্ষ বলের বাহক। মহাকর্ষ বলের বাহক আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। এর কাল্পনিক বাহক কণাটির নাম দেয়া হয়েছে গ্র্যাভিটন।[৪][৫][৬]