ডাকনাম | কালো তারা | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | ঘানা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | ক্যাফ (আফ্রিকা) | ||
প্রধান কোচ | চার্লস আকোনোর | ||
অধিনায়ক | অ্যান্ড্রু আইয়ু | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | আসামোয়াহ জান (১০৯) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | আসামোয়াহ জান (৫৯) | ||
মাঠ | বিভিন্ন | ||
ফিফা কোড | GHA | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৬১ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[১] | ||
সর্বোচ্চ | ১৪ (ফেব্রুয়ারি ২০০৮, এপ্রিল–মে ২০০৮) | ||
সর্বনিম্ন | ৮৯ (জুন ২০০৪) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৬৯ ৭ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ১৩ (জুন ১৯৬৬) | ||
সর্বনিম্ন | ৯৭ (জুন ২০০৪) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
গোল্ড কোস্ট ও ব্রিটিশ টোগোল্যান্ড ১–০ নাইজেরিয়া (আক্রা, ব্রিটিশ গোল্ড কোস্ট; ২৮ মে ১৯৫০) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত Nyasaland ০–১২ ঘানা [৩] (মালাউই; ১২ ডিসেম্বর ১৯৬৫)[৩][৪] | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
বুলগেরিয়া ১০–০ ঘানা (লেওন, মেক্সিকো; ১৪ অক্টোবর ১৯৬৮)[৫] | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৩ (২০০৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | কোয়ার্টার-ফাইনাল (২০১০) | ||
আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্স | |||
অংশগ্রহণ | ২২ (১৯৬৩-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (১৯৬৩, ১৯৬৫, ১৯৭৮, ১৯৮২) | ||
আফ্রিকান নেশন্স চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
অংশগ্রহণ | ৩ (২০০৯-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার-আপ ২০০৯, ২০১৪ |
ঘানা জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Ghana national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ঘানার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম ঘানার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ঘানা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৫৮ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬০ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে।[৬] ১৯৫০ সালের ২৮শে মে তারিখে, ঘানা প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; ব্রিটিশ গোল্ড কোস্টের আক্রায় অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে ঘানা নাইজেরিয়াকে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
কালো তারা নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় ঘানার রাজধানী আক্রায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন চার্লস আকোনোর এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন সোয়ানসি সিটির মধ্যমাঠের খেলোয়াড় অ্যান্ড্রু আইয়ু।
ঘানা এপর্যন্ত ৩ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা উরুগুয়ের সাথে ১–১ গোলে ড্র করার পর পেনাল্টি শুট-আউটে ৪–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সে ঘানা অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ৪টি (১৯৬৩, ১৯৬৫, ১৯৭৮, ১৯৮২) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, আফ্রিকান নেশন্স চ্যাম্পিয়নশিপে এপর্যন্ত ৩ বার অংশগ্রহণ করেছে; যেখানে তারা ২ বার রানার-আপ হয়েছে।
আসামোয়াহ জান, অ্যান্ড্রু আইয়ু, রিচার্ড কিংসন, সুলে মুন্তারি এবং জর্ডান আইয়ুর মতো খেলোয়াড়গণ ঘানার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে ঘানা তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (১৪তম) অর্জন করে এবং ২০০৪ সালের জুন মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ৮৯তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে ঘানার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১৩তম (যা তারা ১৯৬৬ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ৯৭। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৫৯ | ফিনল্যান্ড | ১৪০১.৩১ | |
৬০ | প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড | ১৩৯৯.৬ | |
৬১ | ঘানা | ১৩৮৪.১৯ | |
৬২ | আলবেনিয়া | ১৩৮২.৬৯ | |
৬৩ | ইরাক | ১৩৬৫.৯৮ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৬৭ | ৫ | ওমান | ১৫৬৬ |
৬৮ | ৪ | মন্টিনিগ্রো | ১৫৫০ |
৬৯ | ৭ | ঘানা | ১৫৪৪ |
৭০ | ২ | কাতার | ১৫৩৩ |
৭১ | ১৩ | হন্ডুরাস | ১৫৩২ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | উত্তীর্ণ হয়নি | উত্তীর্ণ হয়নি | |||||||||||||
১৯৩৪ | |||||||||||||||
১৯৩৮ | |||||||||||||||
১৯৫০ | |||||||||||||||
১৯৫৪ | |||||||||||||||
১৯৫৮ | |||||||||||||||
১৯৬২ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ১ | ২ | ১ | ৬ | ৪ | ||||||||
১৯৬৬ | প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
১৯৭০ | উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ১ | ১ | ২ | ৩ | ||||||||
১৯৭৪ | ৬ | ৪ | ১ | ১ | ১৪ | ৫ | |||||||||
১৯৭৮ | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৩ | ৫ | |||||||||
১৯৮২ | প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
১৯৮৬ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ১ | ২ | ১ | ২ | ২ | ||||||||
১৯৯০ | ২ | ০ | ১ | ১ | ০ | ২ | |||||||||
১৯৯৪ | ৪ | ২ | ২ | ০ | ২ | ৪ | |||||||||
১৯৯৮ | ৮ | ২ | ৩ | ৩ | ৯ | ৮ | |||||||||
২০০২ | ১০ | ৫ | ২ | ৩ | ১০ | ৯ | |||||||||
২০০৬ | ১৬ দলের পর্ব | ১৩তম | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৪ | ৬ | ১২ | ৮ | ৩ | ১ | ২৪ | ৪ | |
২০১০ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৭ম | ৫ | ২ | ২ | ১ | ৫ | ৪ | ১২ | ৮ | ১ | ৩ | ২০ | ৮ | |
২০১৪ | গ্রুপ পর্ব | ২৫তম | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৪ | ৬ | ৮ | ৬ | ০ | ২ | ২৫ | ৩ | |
২০১৮ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৮ | ২ | ৫ | ১ | ৯ | ৫ | ||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৩/২১ | ১২ | ৪ | ৩ | ৫ | ১৩ | ১৬ | ৮৩ | ৪০ | ২৩ | ২০ | ১২৬ | ৬২ |