ঘেন্ট কাংরি | |
---|---|
সর্বোচ্চ বিন্দু | |
উচ্চতা | ৭,৪০১ মিটার (২৪,২৮১ ফুট) উচ্চতায় ৬৯তম |
সুপ্রত্যক্ষতা | ১,৪৯৩ মিটার (৪,৮৯৮ ফুট) |
ভূগোল | |
অবস্থান | ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বিতর্কিত অঞ্চল [১] |
অঞ্চল | IN |
মূল পরিসীমা | সালতোরো পর্বতশ্রেণী, কারাকোরাম |
আরোহণ | |
প্রথম আরোহণ | ১৯৬১, উল্ফগ্যাং আক্সট |
ঘেন্ট কাংরি কারাকোরাম পর্বতশ্রেনীর শাখা সালতোরো পর্বতশ্রেণীতে অবস্থিত এক পর্বতশৃঙ্গ।
ঘেন্ট কাংরি সিয়াচেন হিমবাহের পশ্চিম দিকে অবস্থিত। এই পর্বতের অবস্থান স্থানাঙ্ক ৩৫°৩১′০৩″ উত্তর ৭৬°৪৮′০১″ পূর্ব / ৩৫.৫১৭৫০° উত্তর ৭৬.৮০০২৮° পূর্ব
১৯৬১ খ্রিষ্টাব্দের ৪ঠা জুন এরিক ওয়াসাখের নেতৃত্বে অস্ট্রিয়ার এক পর্বতারোহী দলের সদস্য উল্ফগ্যাং আক্সট ঘেন্ট কাংরির পশ্চিম শৈলশিরা বরাবর একা সর্বপ্রথম শৃঙ্গে আরোহণ করেন।
১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে দ্য ইউনাইটেড স্টেটস ডিফেন্স ম্যাপিং এজেন্সী কোন রকম তথ্যসূত্র ছাড়াই তাদের কৌশলগত অগ্রণী মানচিত্রে সমগ্র সিয়াচেন হিমবাহ ও সালতোরো পর্বতশ্রেণী পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত বলে দেখানো হয়।[২]সিয়াচেন হিমবাহ অঞ্চলের সীমান্ত সম্বন্ধে সিমলা চুক্তিতে অস্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করা হয় যে সীমান্ত এনজে ৯৮৪২ থেকে উত্তরদিকে হিমবাহের দিকে এটি বিস্তৃত থাকবে। এনজে ৯৮৪২ এর স্থানাঙ্কের পার্শ্ববর্তী এলাকায় অসম্পূর্ণ ভাবে সংজ্ঞায়িত মানচিত্রের ওপর মালিকানার দাবীর কারণে ভারত ও পাকিস্তান এই দুই দেশের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। [৩] এ বিতর্কের ফলস্বরূপ ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দে সিয়াচেন দ্বন্দ্ব শুরু হয় এবং ভারতীয় সেনাবাহিনী অপারেশন মেঘদূত সামরিক অভিযানের মাধ্যমে এই পর্বতটি ভারতের অধিকারে আসে। [৪]