চায়নাটাউন, ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||
![]() ২০১১ সালে জেরার্ড স্ট্রীট | |||||||||||||||||||
ঐতিহ্যবাহী চীনা | 倫敦唐人街 | ||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সরলীকৃত চীনা | 伦敦唐人街 | ||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||
বিকল্প চীনা নাম | |||||||||||||||||||
ঐতিহ্যবাহী চীনা | 倫敦華埠 | ||||||||||||||||||
সরলীকৃত চীনা | 伦敦华埠 | ||||||||||||||||||
|
চায়নাটাউন নামটি বিভিন্ন সময়ে লন্ডনের বিভিন্ন স্থানের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে। বর্তমানে চায়নাটাউন লন্ডনের জেরার্ড স্ট্রীটে অবস্থিত ওয়েস্ট মিনিস্টার শহরের একটি অংশ। চায়নাটাউনে চীনা খাবারের দোকান, বেকারী, বাজার, মাটির বাসন ও অন্যান্য চীনা পণ্যের দোকান রয়েছে।
লন্ডনের প্রথম চায়নাটাউনের অবস্থান ছিল পূর্ব লন্ডন অঞ্চলের অন্তর্গত লাইমহাউজ জেলায়। [১] বিংশ শতাব্দীত প্রথমভাগে, চীনারা সেখানে ব্যবসা শুরু করে। লন্ডনের ডকল্যাণ্ডে চীনা নাবিকদের ঘন যাতায়াত ছিল, তারাই ছিলে এই বাণিজ্য নগরীর ভোক্তা। এখনকার চায়নাটাউন চীনা খাবারের দোকান, সুপার মার্কেটের জন্য পরিচিত হলেও, তখনকার চায়নাটাউন আফিমের ব্যবসা (সে সময় বৈধ ছিল), বস্তি আবাসনের জন্য পরিচিত ছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বিমান থেকে বোমা হামলায় এই বাণিজ্য নগরীর অধিকাংশই ধ্বংস হয়ে যায়।
চায়নাটাউনে ভেল রয়্যাল হাউজ ব্লকে বিভিন্ন পেশার চীনা জনগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে। ব্লকটি ১৯৮০র দশকে নির্মিত হয়।
চায়নাটাউনের নিকটবর্তী লেচেষ্টার স্কয়ার ও পিকাডিলি সার্কাস টিউব স্টেশন নামে দুটি পাতাল রেল স্টেশন রয়েছে।