ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | চার্লস স্টোওয়েল ম্যারিয়ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | হিটন মুর, স্টকপোর্ট, ইংল্যান্ড | ১৪ সেপ্টেম্বর ১৮৯৫|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ১৩ অক্টোবর ১৯৬৬ ডলিস হিল, লন্ডন, ইংল্যান্ড | (বয়স ৭১)|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | ফাদার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি লেগ ব্রেক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
একমাত্র টেস্ট (ক্যাপ ২৭০) | ১২ আগস্ট ১৯৩৩ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯১৯–১৯২১ | ল্যাঙ্কাশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯২০–১৯২১ | কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯২৪–১৯৩৭ | কেন্ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৭ ডিসেম্বর ২০১৬ |
চার্লস ফাদার স্টোওয়েল ম্যারিয়ট (ইংরেজি: Charles Marriott; জন্ম: ১৪ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৫ - মৃত্যু: ১৩ অক্টোবর, ১৯৬৬) স্টকপোর্টের হিটন মুর এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের পক্ষে একটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছিলেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ল্যাঙ্কাশায়ার, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ও কেন্টের প্রতিনিধিত্ব করেছেন চার্লস ম্যারিয়ট। তবে জন্ম নিবন্ধন বহিতে তার নাম চার্লি স্টোওয়েল ম্যারিয়ট লিপিবদ্ধ করা হয়েছিল।
১৯২০ ও ১৯৩০-এর দশকে অন্যতম সেরা লেগ ব্রেক ও গুগলি বোলার ছিলেন তিনি। ল্যাঙ্কাশায়ারে জন্মগ্রহণকারী ম্যারিয়ট আয়ারল্যান্ডের সেন্ট কলম্বিয়া বিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেন। ল্যাঙ্কাশায়ারে ফিরে এসে ১৯১৯ সালে প্রথমবারের মতো প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নেন। এরপর তিনি কেমব্রিজে চলে যান। ১৯২০ ও ১৯২১ সালে ব্লুজ লাভ করেন। কেমব্রিজের পর ডালউইচ কলেজে ক্রিকেট বিষয়ে শিক্ষকতা করেন। এরফলে ১৯২৪ থেকে ১৯৩৭ সময়কালে বিদ্যালয়ের ছুটির দিনগুলোয় কেন্ট কাউন্টি ক্রিকেট দলের পক্ষে খেলার সুযোগ পেতেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ক্রমাগত সাফল্য লাভের প্রেক্ষিতে ১৯৩৩ সালে সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খেলার জন্য ৩৭ বছর বয়সে তাকে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের সদস্য মনোনীত করা হয়। প্রথম ইনিংসে ৫/৩৭ ও দ্বিতীয় ইনিংসে ৬/৫৯ লাভ করেন। ফলশ্রুতিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল মাত্র দুইদিন ও দশ মিনিটেই ইনিংস ও ১৭ রানে পরাজিত হয়।[১] কিন্তু ঐ টেস্টের পর তিনি আর কোন টেস্টে অংশ নেননি।[২] একমাত্র এক টেস্টের বিস্ময়কারী হিসেবে সাত উইকেটের বেশি উইকেট পেয়েছেন।[২]
কিন্তু ফিল্ডার ও ব্যাটসম্যানরূপে তিনি কম সফল ছিলেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে সর্বমোট ৫৭৪ রান তোলেন অথচ উইকেট পেয়েছিলেন ৭১১টি।[২] ম্যারিয়ট দুইবার বিদেশ সফর করেন। প্রথমবার ১৯২৪-২৫ মৌসুমে সম্মানীয় লিওনেল টেনিসন ও দ্বিতীয়বার ১৯৩৪-৩৫ মৌসুমে ডগলাস জারদিনের নেতৃত্বে এমসিসি দলের সাথে ভারত সফরে যান।