ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | চার্লস অ্যাডওয়ার্ড ফিনলাসন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ক্যাম্বারওয়েল, সারে, ইংল্যান্ড | ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৮৬০|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ৩১ জুলাই ১৯১৭ সারবিটন, সারে, ইংল্যান্ড | (বয়স ৫৭)|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ ব্রেক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
একমাত্র টেস্ট (ক্যাপ ২) | ১২ মার্চ ১৮৮৯ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৮৯০ | ট্রান্সভাল (বর্তমানে - গটেং) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৮৯০ - ১৮৯১ | গ্রিকুয়াল্যান্ড ওয়েস্ট (বা কিম্বার্লি) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৮ ডিসেম্বর ২০১৯ |
চার্লস অ্যাডওয়ার্ড চার্লি ফিনলাসন (ইংরেজি: Charlie Finlason; জন্ম: ১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৮৬০ - মৃত্যু: ৩১ জুলাই, ১৯১৭) সারের ক্যাম্বারওয়েল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ইংরেজ বংশোদ্ভূত দক্ষিণ আফ্রিকান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৮৮৯ সালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটে গটেং ও গ্রিকুয়াল্যান্ড ওয়েস্ট দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে অফ ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন চার্লি ফিনলাসন।
১৮৮৮-৮৯ মৌসুম থেকে ১৮৯০-৯১ মৌসুম পর্যন্ত চার্লি ফিনলাসনের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ১৮৮৮ থেকে ১৮৯১ সালের মধ্যে ঐ সময়ে কিম্বার্লি নামে পরিচিত গ্রিকুয়াল্যান্ড ওয়েস্ট ও ট্রান্সভালের পক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলেছেন।
এপ্রিল, ১৮৯১ সালে চার্লি ফিনলাসন তার একমাত্র প্রথম-শ্রেণীর শতরানের সন্ধান পান। ১৮৯০-৯১ মৌসুমে কারি কাপের দ্বিতীয় আসরে ট্রান্সভালের বিপক্ষে এ কৃতিত্ব গড়েন। জোহেন্সবার্গের ওয়ান্ডারার্সে অনুষ্ঠিত ঐ খেলাটি অসীম সময়ের ছিল। ছয় দিন পর গ্রিকুয়াল্যান্ড ওয়েস্ট দল জয় পায়। গ্রিকুয়াল্যান্ডে ওয়েস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ফিনলাসন ১৫৪ রান করে অপরাজিত অবস্থায় মাঠে ছাড়েন। তন্মধ্যে দশম উইকেট জুটিতে ৪১ রান করা আলফ্রেড কুপারের সাথে ৯৫ রান সংগ্রহ করেন।[১] ডিসেম্বর, ২০১৪ সাল পর্যন্ত গ্রিকুয়াল্যান্ড ওয়েস্টের পক্ষে শেষ উইকেটে রেকর্ড হিসেবে চিহ্নিত ছিল।[২]
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন চার্লি ফিনলাসন। ১২ মার্চ, ১৮৮৯ তারিখে পোর্ট এলিজাবেথে সফরকারী ইংরেজ দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এটিই তার একমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ ছিল। এরপর আর তিনি কোন টেস্টে অংশ নেননি।
১৮৮৯ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একমাত্র টেস্ট খেলায় অংশগ্রহণ করেন। দুই ইনিংস মিলিয়ে ছয় রান তুলেন ও কোন উইকেট লাভে ব্যর্থ হন তিনি।[৩][৪]
ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণ করে সলিসবারিতে সংবাদপত্রকর্মীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। ১৮৯৩ সালে ‘এ নোবডি ইন ম্যাশোনাল্যান্ড’ শীর্ষক গ্রন্থ প্রকাশ করেন।
৩১ জুলাই, ১৯১৭ তারিখে ৫৭ বছর বয়সে সারের সারবিটন এলাকায় চার্লি ফিনলাসনের দেহাবসান ঘটে।