চুলালংকরন พระจุลจอมเกล้าเจ้าอยู่หัว | |
---|---|
পঞ্চম রামা | |
শ্যামদেশের রাজা | |
রাজত্ব | 1 October 1868 – 23 October 1910 |
রাজ্যাভিষেক | 11 November 1868 (1st) 16 November 1873 (2nd) |
পূর্বসূরি | রাজা মংকুট (Rama IV) |
উত্তরসূরি | ভজিরাভুধ (Rama VI) |
রাজপ্রতিভূ | Si Suriyawongse (1868–1873) Saovabha Bongsri (1897) Vajiravudh (1907) |
Vice King | Bowon Wichaichan (1868–1885) |
জন্ম | Grand Palace, ব্যাংকক | ২০ সেপ্টেম্বর ১৮৫৩
মৃত্যু | ২৩ অক্টোবর ১৯১০ Amphorn Sathan Royal Mansion Dusit Palace, ব্যাংকক | (বয়স ৫৭)
দাম্পত্য সঙ্গী | Sunandha Kumariratana Sukumalmarsri Savang Vadhana Saovabha Bongsri and 32 other consorts and concubines (116 in total) |
বংশধর | 33 sons and 44 daughters |
রাজবংশ | Chakri Dynasty |
পিতা | রাজা মংকুট |
মাতা | Debsirindra |
ধর্ম | বৌদ্ধধর্ম |
ফরা বাট সমডেট ফরা পরামিনথ্রা মাহ চুলালংকরন ফরা ছুঁল চম কলাও চাও যু হুয়া(থাই : พระบาทสมเด็จพระปรมินทรมหาจุฬาลงกรณ์ พระจุลจอมเกล้าเจ้าอยู่หัว), বা (পঞ্চম রামা) (২০ সেপ্টেম্বর ১৮৫৩ – ২৩ অক্টোবর ১৯১০), শ্যামদেশের (থাইল্যান্ডের) চক্রী রাজবংশের পঞ্চমরাজা ছিলেন। তার রাজত্বকালে শ্যামদেশের সরকারি ও সামাজিক সংস্কারের আধুনিকীকরণ করা হয়েছিল।
১৮৯৭ এবং ১৯০৭ সালে, চুলালংকরন দু'বার ইউরোপ সফর করেছিলেন। ১৮৯৭ সালে তিনি ইউরোপ জুড়ে বিস্তৃত ভ্রমণ করেছিলেন, সিয়ামের লোকদের উপকারের জন্য তিনি অনেক বিষয়ে যা কিছু করতে পারেন তার সমস্ত কিছু শিখেছিলেন। তিনি ভ্রমণকালে অনেক ইউরোপীয় রাজ পরিবার পরিদর্শন করেছেন।
১৯১৭ সালে থাইল্যান্ডের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত, চুলালংকরন বিশ্ববিদ্যালয়টির নামকরণ তার নামে করা হয়।
১৯৯৭ সালে সুইডেনের রাগুন্ডায় রাজা চুলালংকরনের সম্মানে একটি স্মৃতিসৌধ উত্থাপিত করা হয়েছিল। রাজা চুলালংকরনের ১৮৯৭ সালের ব্রাসেলস বিশ্ব মেলা পরিদর্শন এবং সুইডেন সফরের স্মরণে এটি করা হয়েছিল।[১]
চক্রী রাজবংশএর রাজারা | |
---|---|
ফ্রা ফুটথায়তফা চুলালক (প্রথম রামা) | |
ফ্রা ফুটথালেটলা নাফালাই (দ্বিতীয় রামা) | |
নাংকলাও (তৃতীয় রামা) | |
মংকুট (চতুর্থ রামা) | |
চুলালংকরন (পঞ্চম রামা) | |
ভজিরাভুধ (ষষ্ঠ রামা) | |
প্রজাধীপক (সপ্তম রামা) | |
আনন্দ মহিদল (অষ্টম রামা) | |
ভূমিবল অতুল্যতেজ (নবম রামা) | |
মহা ভজিরালঙ্কম (দশম রামা) | |