চেতন চৌহান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ব্যক্তিগত বিবরণ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
রাজনৈতিক দল | ভারতীয় জনতা পার্টি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
![]() ২০০৮ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে চেতন চৌহান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
পূর্ণ নাম | চেতেন্দ্র প্রতাপ সিং চৌহান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | মিরাট, যুক্তপ্রদেশ, ব্রিটিশ ভারত | ২১ জুলাই ১৯৪৭|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ১৬ আগস্ট ২০২০ গুরুগ্রাম, হরিয়ানা | (বয়স ৭৩)|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ স্পিন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান, প্রশাসক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | পুরুরাজ সিং (ভ্রাতৃষ্পুত্র) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১১৮) | ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৬৯ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ১৩ এপ্রিল ১৯৮১ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ২৪) | ১ অক্টোবর ১৯৭৮ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮১ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৬৭/৬৮ - ১৯৭৪/৭৫ | মহারাষ্ট্র | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৭৫/৭৬ - ১৯৮৪/৮৫ | দিল্লি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৩০ জুন ২০১৯ |
চেতেন্দ্র প্রতাপ সিং চৌহান (গুজরাতি: ચેતન ચૌહાણ; জন্ম: ২১ জুলাই, ১৯৪৭ - মৃত্যু: ১৬ আগস্ট,২০২০) তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের মিরাটে জন্মগ্রহণকারী ভারতীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও প্রশাসক ছিলেন।[১][২][৩] ভারত ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৬৯ থেকে ১৯৮১ সময়কালে ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন।
;ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ভারতীয় ক্রিকেটে মহারাষ্ট্র ও দিল্লি দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে অফ স্পিন বোলিংয়ে পারদর্শিতা দেখিয়েছেন চেতন চৌহান।
উত্তরপ্রদেশে জন্মগ্রহণ করলেও পরবর্তীতে ১৯৬০ সালে মহারাষ্ট্রের পুনেতে চলে যান। সামরিক কর্মকর্তা পিতার কর্মস্থল স্থানান্তরণের ফলেই তা ঘটেছিল। পুনের ওয়াদিয়া কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রিধারী হন। সেখানে থাকাবস্থায় মহারাষ্ট্রের খেলোয়াড় কমল ভাণ্ডার করের কাছ থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।
১৯৬৬-৬৭ মৌসুমে রোহিতন বাড়িয়া ট্রফিতে পুনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। একই মৌসুমে আন্তঃঅঞ্চলভিত্তিক বিজ্জি ট্রফিতে পশ্চিম অঞ্চলের পক্ষে খেলার জন্যে মনোনীত হন। উত্তর অঞ্চলের বিপক্ষে ১০৩ এবং চূড়ান্ত খেলায় দক্ষিণ অঞ্চলের বিপক্ষে ৮৮ ও ৬৩ রান তুলেন তিনি। তন্মধ্যে, দ্বিতীয় ইনিংসে সুনীল গাভাস্কারের সাথে ব্যাটিং উদ্বোধনে নেমেছিলেন তিনি।
১৯৬৭-৬৮ মৌসুম থেকে ১৯৮৪-৮৫ মৌসুম পর্যন্ত চেতন চৌহানের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। মহারাষ্ট্র ও দিল্লি দলের সদস্যরূপে রঞ্জি ট্রফিতে অংশ নিয়েছিলেন তিনি।
১৯৬৭ সালে বিজ্জি ট্রফিতে সফলতা লাভের স্বীকৃতিস্বরূপ রঞ্জি ট্রফিতে মহারাষ্ট্রের পক্ষে খেলার সুযোগ পান। পরের বছর চৌহান তার প্রথম শতরানের ইনিংস খেলেন। বোম্বের বিপক্ষে প্রথমে নেমে সবশেষে আউট হন। বৃষ্টিবিঘ্নিত ঐ খেলায় দলের প্রথম ছয় উইকেট মাত্র ৫২ রানে খোয়ায়। দিলীপ ট্রফির চূড়ান্ত খেলায় দক্ষিণ অঞ্চলের বিপক্ষে দূর্দান্ত ১০৩ রান তুলেন। এ পর্যায়ে পাঁচজন টেস্ট বোলারকে মোকাবেলা করেন। ফলশ্রুতিতে, ১৯৬৯-৭০ মৌসুমে ভারতের পক্ষে খেলার জন্যে দল নির্বাচকমণ্ডলী অন্তর্ভুক্ত করে।
১৯৭২-৭৩ মৌসুমে মহারাষ্ট্রের পক্ষে রঞ্জি প্রতিযোগিতায় ৮৭৩ রান তুলেন। এ সংগ্রহটি মৌসুমের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছিল। তন্মধ্যে, গুজরাত ও বিদর্ভের বিপক্ষে উপর্যুপরি খেলায় দ্বি-শতক করেছিলেন। শেষের খেলাটিতে মধু গুপ্তের সাথে উদ্বোধনী জুটিতে ৪০৫ রান তুলেছিলেন।
১৯৭৫ সালে দিল্লি ও উত্তর অঞ্চলের পক্ষে খেলেন। অনানুষ্ঠানিকভাবে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেললেও ব্যর্থ হন। ১৯৭৬-৭৭ মৌসুমে ভাঙ্গা চোয়াল নিয়ে হরিয়ানার বিপক্ষে ১৫৮, পাঞ্জাবের বিপক্ষে ২০০, কর্ণাটকের বিপক্ষে ১৪৭ ও মধ্য অঞ্চলের বিপক্ষে ১৫০ রান তুলেন। পরবর্তীতে মৌসুমের শুরুতে দিলীপ ট্রফিতে আরও একটি শতরানের ইনিংস খেললে আবারও অস্ট্রেলিয়া সফরে যাবার জন্যে তাকে মনোনীত করা হয়। ১৯৮৫ সালে রঞ্জি ট্রফির চূড়ান্ত খেলায় বোম্বের মুখোমুখি হন। এ পর্যায়ে ভাঙ্গা আঙ্গুলে নিয়ে ৯৮ ও ৫৪ রানের ইনিংস খেলেন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৪০ টেস্টে অংশগ্রহণ করেছিলেন চেতন চৌহান। ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৯ তারিখে মুম্বইয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন তিনি।[৪] ১৩ এপ্রিল, ১৯৮১ তারিখে অকল্যান্ডে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন।[৫]
১৯৭৭-৭৮ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সফরের পর থেকে সেরা সময় অতিবাহিত করতে থাকেন। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে নেমে প্রথম খেলায় ভিক্টোরিয়া বুশ র্যাঞ্জার্সের মুখোমুখি হন। ৫১৬ মিনিটে ক্রিজে অবস্থান করে মাত্র দুইটি চারের মারে ১৫৭ রান তুলেন। এরপূর্বে এ খেলায় পল হিবার্ট কোন বাউন্ডারি ছাড়াই শতরান করেছিলেন।
পার্থে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট খেলার জন্যে মনোনীত হন। প্রথমে ইনিংসে ৮৮ রান তুলেন। এরপর থেকে পুরো খেলোয়াড়ী জীবনে একটি টেস্ট বাদে সবকটিতেই তার নিয়মিত অংশগ্রহণ ছিল। প্রত্যেকবারই সুনীল গাভাস্কার তার উদ্বোধনী সহচর হিসেবে খেলতে নামতেন। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে স্বাগতিক পাকিস্তানের বিপক্ষে এ জুটি ১৯২ এবং বোম্বের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১১৭ ও ১৫৩ রান তুলেছিলেন। বোম্বে টেস্টে গাভাস্কারের সাথে একত্রে ব্যাটিংয়ে নামেন। তবে, ইনিংসের শুরুতে রিটায়ার হার্ট হন ও তৃতীয় উইকেট পতনের পর পুনরায় মাঠে নামেন।
১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ড গমন করেন। ওভাল টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে গাভাস্কার-চৌহান ২১৩ রানের জুটি গড়েন। এরফলে ১৯৩৬ সালে স্বাগতিক ইংরেজ দলের বিপক্ষে বিজয় মার্চেন্ট ও মুশতাক আলীর ওল্ড ট্রাফোর্ডে গড়া ২০৩ রানের দীর্ঘদিনের রেকর্ড ভেঙ্গে যায়। তবে, ৪৩৮ রানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করে মাত্র ৯ রানের ব্যবধানে পরাজয়বরণ করে ভারতীয় দল।
১৯৮০-৮১ মৌসুমে তিন টেস্টের সিরিজে খেলার উদ্দেশ্যে অস্ট্রেলিয়া গমন করেন। সিরিজে গাভাস্কারের সংগৃহীত ১১৮ রানের বিপরীতে তার সংগ্রহ ছিল ২৪৯ রান। তন্মধ্যে, অ্যাডিলেড ওভালে মাত্র তিন রানের জন্যে শতক লাভ করা থেকে বঞ্চিত হয়েছিলেন তিনি। মেলবোর্নে পরের টেস্টে তিনি ৮৫ রান করেন ও গাভাস্কারের সাথে ১৬৫ রান করাবস্থায় ডেনিস লিলির বলে এলবিডব্লিউতে ভারতীয় অধিনায়ক গাভাস্কার বিদেয় নিলে মনঃক্ষুণ্ণ চিত্তে মাঠ ত্যাগ করার আদেশ দেন। উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে ভারতীয় ম্যানেজার উইং কমান্ডার শহীদ দুরাণী চৌহানকে মাঠে ফিরিয়ে আনেন।
এ সফর শেষে নিউজিল্যান্ডে যান। সেখানে দ্বিতীয় টেস্টে ৭৮ এবং তৃতীয় টেস্টে ৩৬ ও ৭ রান তুলেন। অস্ট্রেলিয়া সফর শেষে দল থেকে বাদ পড়েন চেতন চৌহান। এরপর আর তাকে টেস্ট আঙ্গিনায় খেলতে দেখা যায়নি।
ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাসের অন্যতম সেরা সাহসী উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন চেতন চৌহান। ১৯৭০-এর দশক থেকে শুরু করে ১৯৮০-এর দশকের প্রথমার্ধ্ব পর্যন্ত অধিকাংশ টেস্টে অংশ নিয়েছিলেন চেতন চৌহান। এ সময়ে নিয়মিতভাবে ব্যাটিং কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কারের সাথে ব্যাটিং উদ্বোধনে নামতেন।
কৌশলগত সীমাবদ্ধতা তার ব্যাটিংয়ে লক্ষ্য করা যায় ও স্বাভাবিকভাবে স্ট্রোকপ্লে খেলতেন না। খেলায় তিনি বেশ ধৈর্যশীলতার স্বাক্ষর রেখেছিলেন। ঘরোয়া ক্রিকেটে প্রচুর রান তুলেছেন। গাভাস্কারের সাথে ৫৯বার উদ্বোধনী জুটি গড়ে ৩০২২ রান যুক্ত করেছিলেন। দশবার শতাধিক রানের জুটি গড়েন। ষোলোবার অর্ধ-শতকের ইনিংস খেললেও কোনটিকেই তিন অঙ্কে রূপান্তর করতে পারেননি।
প্রথম টেস্টে ক্রিকেটার হিসেবে কোন শতরানের ইনিংস ব্যতিরেকে দুই সহস্রাধিক রান সংগ্রহ করেন। ৩০ জুন, ২০১৯ তারিখ পর্যন্ত ৩১৫৪ রানের অধিকারী শেন ওয়ার্ন এ তালিকায় রয়েছেন। অপর চারজন ক্রিকেটার - ট্রেভর গডার্ড (২৫১৬ রান, ১ সেঞ্চুরি); অ্যালিস্টেয়ার ক্যাম্পবেল (২৮৫৮ রান, ২ সেঞ্চুরি); চামিন্দা ভাস (৩০৮৯ রান, ১ সেঞ্চুরি) ও অনিল কুম্বলে (২৫০৬ রান, ১ সেঞ্চুরি) দুই হাজার রান সংগ্রহের পর তাদের প্রথম সেঞ্চুরির সন্ধান পান। তন্মধ্যে, গডার্ড প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে দুই হাজার রান তোলার পর প্রথম সেঞ্চুরি করেন। তবে, ঐ ইনিংসটিকে ১১২ রানে নিয়ে যেতে পেরেছেন।
ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর উত্তর অঞ্চলের দল নির্বাচকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। জুন, ২০১৬ সাল থেকে জুন, ২০১৭ সাল পর্যন্ত নিফটের সভাপতি হিসেবে মনোনীত হন। ১৯৮১ সালে অর্জুন পুরস্কারে ভূষিত হন।[৬]
উত্তরপ্রদেশের অমরোহা নির্বাচনী এলাকা থেকে দুইবার লোকসভায় সংসদ সদস্যরূপে জয়যুক্ত হন। ১৯৯১ ও ১৯৯৮ সালে সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভায় অমরোহা নির্বাচনী এলাকায় থেকে প্রতিনিধিত্ব করছেন। একই এলাকায় থেকে ১৯৯৬, ১৯৯৯ ও ২০০৪ সালে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হন। তন্মধ্যে, ২০০৪ সালে চতুর্থ স্থানে অবস্থান করেন। ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সদস্য তিনি। আগস্ট, ২০১৮ সাল মোতাবেক উত্তরপ্রদেশের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন।[৭]
করোনাভাইরাস রোগে আক্রান্ত হয়ে ১৬ আগস্ট, ২০২০ তারিখে ৭৩ বছর বয়সে হরিয়ানার গুরুগ্রামে চেতন চৌহানের দেহাবসান ঘটে।[৮][৯][১০]