পুরাচি থালাইভার ডা. এম.জি. রামচন্দ্রন সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন চেন্নাই সেন্ট্রাল | ||
---|---|---|
আঞ্চলিক রেল, হালকা রেল, কমিউটার রেল, দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা এবং টার্মিনাল স্টেশন | ||
অন্যান্য নাম | ডা. এম.জি.আর. সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন | |
অবস্থান | গ্র্যান্ড ওয়েস্টার্ন ট্রাঙ্ক রোড, কান্নাপার থিডাল, পেরিয়ামেট, চেন্নাই, তামিলনাড়ু - ৬০০০০৩, ভারত | |
স্থানাঙ্ক | ১৩°০৪′৫৭″ উত্তর ৮০°১৬′৩০″ পূর্ব / ১৩.০৮২৫° উত্তর ৮০.২৭৫০° পূর্ব | |
উচ্চতা | ৩.৪৬৫ মিটার (১১.৩৭ ফু) | |
মালিকানাধীন | ভারত সরকার | |
পরিচালিত | ভারতীয় রেল | |
লাইন | নতুন দিল্লি–চেন্নাই (বিজয়ওয়াড়া জং হয়ে) হাওড়া–চেন্নাই (বিজয়ওয়াড়া জং হয়ে) মুম্বই–চেন্নাই (গুন্তকাল জং হয়ে) চেন্নাই সেন্ট্রাল–ব্যাঙ্গালোর সিটি (কাতপাড়ি জং হয়ে) চেন্নাই–আহমেদাবাদ (ওয়ার্ধা জং হয়ে) চেন্নাই–তিরুবনন্তপুরম (কোয়েম্বাটোর জং, এর্নাকুলাম জং হয়ে) চেন্নাই–বিশাখাপত্তনম (বিজয়ওয়াড়া জং হয়ে) চেন্নাই–ম্যাঙ্গালুরু(কান্নুরের শোরানুর জং হয়ে) | |
প্ল্যাটফর্ম | ১৭ | |
রেলপথ | ১৭ | |
সংযোগসমূহ | এমটিসি, শহরতলি রেল, এমআরটিএস, চেন্নাই মেট্রো. | |
নির্মাণ | ||
গঠনের ধরন | রোমানেস্ক[১] | |
পার্কিং | উপলব্ধ | |
প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকার | ||
অন্য তথ্য | ||
অবস্থা | সক্রিয় | |
স্টেশন কোড | এমএএস | |
অঞ্চল | দক্ষিণ রেল | |
বিভাগ | চেন্নাই | |
ইতিহাস | ||
চালু | ১৮৭৩[২] | |
পুনর্নির্মিত | ১৯৫৯ ১৯৯৮ (দ্বিতীয়) | (প্রথম)|
বৈদ্যুতীকরণ | ১৯৩১[৩] | |
আগের নাম |
| |
যাতায়াত | ||
যাত্রীসমূহ | ৬,৫০,০০০/দিন এবং ১০,০০,০০০/দিন (শীর্ষ) | |
পরিষেবা | ||
৩৫০ টি এক্সপ্রেস ট্রেন, ১০০০ টি লোকাল/প্যাসেঞ্জার ট্রেন এবং ১৫০ টি ডেমু ও মেমু পরিষেবা
লুয়া ত্রুটি মডিউল:পার্শ্ববর্তী_স্ এর 238 নং লাইনে: অজানা লাইন "ব্যাঙ্গালোর–চেন্নাই"। | ||
অবস্থান | ||
পুরাচি থালাইভার ডা. এম.জি. রামচন্দ্রন সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন, সাধারণত চেন্নাই সেন্ট্রাল নামে পরিচিত (স্টেশন কোড: এমএএস), ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের চেন্নাই শহরের প্রধান রেল প্রান্তিক। এটি দক্ষিণ ভারতের ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন এবং দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রেল কেন্দ্র। এটি মুর মার্কেট কমপ্লেক্স রেলওয়ে স্টেশন, চেন্নাই সেন্ট্রাল মেট্রো স্টেশন, চেন্নাই পার্ক রেলওয়ে স্টেশন, চেন্নাই পার্ক টাউন রেলওয়ে স্টেশনের সঙ্গে সংযুক্ত এবং চেন্নাই এরম্বুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ২ কিমি দূরে অবস্থিত। টার্মিনাস বা প্রান্তিকটি শহরটিকে কলকাতা, মুম্বই, নতুন দিল্লি ও আহমেদাবাদ সহ উত্তর ভারতের সাথে পাশাপাশি ব্যাঙ্গালোর, কোয়েম্বাটুর, হায়দ্রাবাদ ও কেরালার বিভিন্ন অংশের সাথে সংযুক্ত করে।
স্থপতি জর্জ হার্ডিং কর্তৃক নকশাকৃত রেলওয়ে স্টেশনের শতাব্দী-প্রাচীন ভবনটি চেন্নাইয়ের অন্যতম প্রধান নিদর্শন।[৪] স্টেশনটি চেন্নাই শহরতলি রেল ব্যবস্থারও একটি প্রধান কেন্দ্র। এটি দক্ষিণ রেলের বর্তমান সদর দপ্তর ও রিপন ভবনের সঙ্গে সংলগ্নভাবে অবস্থিত। ব্রিটিশ রাজের সময়, স্টেশনটি দক্ষিণ ভারতের প্রবেশদ্বার হিসাবে কাজ করেছিল এবং স্টেশনটি এখনও শহর ও রাজ্যের জন্য একটি ল্যান্ডমার্ক হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
স্টেশনটির দুবার নামকরণ করা হয়েছিল; ১৯৯৬ সালে মাদ্রাজ থেকে চেন্নাই শহরের নাম পরিবর্তনের প্রতিফলন ঘটানোর জন্য প্রথমে মাদ্রাজ সেন্ট্রাল থেকে চেন্নাই সেন্ট্রাল নামকরণ করা হয় এবং তারপর এআইডিএমকে-এর প্রতিষ্ঠাতা ও তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এমজি রামচন্দ্রনকে সম্মান জানাতে ২০১৯ সালের ৫ই এপ্রিল স্টেশনের নামকরণ পুরাচি থালাইভার ড. এম.জি. রামচন্দ্রন সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন করা হয়।[৫]
প্রতিদিন প্রায় ৫,৫০,০০০ জন যাত্রী টার্মিনাস বা প্রান্তিকটি ব্যবহার করে, যা এটিকে দক্ষিণ ভারতের ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন করে তোলে।[৬] চেন্নাই এগমোর ও কোয়েম্বাটোর জংশনের পাশাপাশি, সেন্ট্রাল টার্মিনাস দক্ষিণ রেলওয়ের সবচেয়ে লাভজনক স্টেশনগুলির মধ্যে একটি।[৭] ভারতীয় রেল কর্তৃক ২০০৭ সালে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, চেন্নাই সেন্ট্রাল ও সেকেন্দ্রাবাদকে পরিচ্ছন্নতার জন্য সর্বোচ্চ ৩০০-এর মধ্যে ১৮৩ পয়েন্ট দেওয়া হয়েছিল, যা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ।[৮]
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; Hindu_LongHistoryOfService
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; DC_CentralLacksWaterFacility
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; cleanlinessreport_2007
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি