চৌধুরী চরণ সিং | |
---|---|
![]() ১৯৭৮ সালে চৌধুরী চরণ সিং | |
৫ম ভারতের প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৮ জুলাই ১৯৭৯ – ১৪ জানুয়ারি ১৯৮০ | |
রাষ্ট্রপতি | নীলম সঞ্জীব রেড্ডি |
ডেপুটি | যশবন্তরাও চবন |
পূর্বসূরী | মোরারজি দেসাই |
উত্তরসূরী | ইন্দিরা গান্ধী |
৩য় ভারতের উপপ্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৪ মার্চ ১৯৭৭ – ২৮ জুলাই ১৯৭৯ সাথে ছিলেন জগজ্বিবন রাম | |
প্রধানমন্ত্রী | মোরারজি দেসাই |
পূর্বসূরী | মোরারজি দেসাই |
উত্তরসূরী | যশবন্তরাও চবন |
ভারতের অর্থমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৪ জানুয়ারি ১৯৭৯ – ২৮ জুলাই ১৯৭৯ | |
প্রধানমন্ত্রী | মোরারজি দেসাই |
পূর্বসূরী | হরিভাই প্যাটেল |
উত্তরসূরী | হেমবতী নন্দন বহুগুণা |
ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৪ মার্চ ১৯৭৭ – ১ জুলাই ১৯৭৮ | |
প্রধানমন্ত্রী | মোরারজি দেসাই |
পূর্বসূরী | কাশু ব্রাহ্মনন্দন রেড্ডী |
উত্তরসূরী | মোরারজি দেসাই |
উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৩ এপ্রিল ১৯৬৭ – ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৮ | |
গভর্নর | বিশ্বনাথ দাস বেজাওয়াদা গোপালা রেড্ডী |
পূর্বসূরী | চন্দ্র ভানু গুপ্তা |
উত্তরসূরী | রাষ্ট্রপতির শাসন |
কাজের মেয়াদ ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭০ – ১ অক্টোবর ১৯৭০ | |
গভর্নর | বেজাওয়াদা গোপালা রেড্ডী |
পূর্বসূরী | চন্দ্র ভানু গুপ্তা |
উত্তরসূরী | রাষ্ট্রপতি শাসন |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | নুরপুর, যুক্ত প্রদেশ, ব্রিটিশ রাজ (বর্তমান: উত্তরপ্রদেশ, ভারত) | ২৩ ডিসেম্বর ১৯০২
মৃত্যু | ২৯ মে ১৯৮৭ | (বয়স ৮৪)
রাজনৈতিক দল | জনতা পার্টি (১৯৭৯-১৯৮৭) |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (১৯৬৭-র পূর্বে) ভারতীয় লোকদল (১৯৬৭-১৯৭৭) জনতা পার্টি (১৯৭৭-১৯৭৯) |
দাম্পত্য সঙ্গী | গয়ত্রী দেবী |
সন্তান | সত্যবতী, দেববতী, জ্ঞানবতী, স্বরোজ বর্মা, অজিত সিং, সারদা সিং |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | আগ্রা বিশ্ববিদ্যালয় |
ধর্ম | হিন্দু |
চৌধুরী চরণ সিং (২৩ ডিসেম্বর ১৯০২ - ২৯ মে ১৯৮৭) একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং ভারতের ৫ম প্রধানমন্ত্রী।
জয়প্রকাশ নারায়ণের প্রচেস্টায় ভারতীয় লোকদলের নেতৃত্বে ইন্দিরা বিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল মিলে গঠন করা জনতা মোর্চা ২৯৮টি আসন লাভ করেছিল। সেই সুবাদে মোর্চার প্রবীণ নেতা হিসেবে তিনি উপ -মুখ্যমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী হিসেবে মনোনীত হন।
১৯৭৭ সালেই আয়কর বিভাগের জন্য আজকের মতো ‘প্যান’ নির্ভর করপ্রদান পদ্ধতি তৈরি করেছিল টাটা কন্সাল্টেন্সি সার্ভিসেস (টিসিএস)। কিন্তু, চরণ সিংয়ের তখন তা পছন্দ হয়নি। নয়া পদ্ধতিতে অভিভূত হয়ে সংস্থাকে (টিসিএস) আয়করপ্রদানের পুরো প্রক্রিয়া কম্পিউটারচালিত করার বরাত দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু চরণ সিং জানিয়ে দিয়েছিলেন, অর্থমন্ত্রকে কোন কম্পিউটারের ব্যবহার হবে না। কারণ সেই পদক্ষেপ বেকারত্ব তৈরি করতে পারে।[১]