হিন্দু ধর্মগ্রন্থ |
---|
![]() |
আনুষঙ্গিক ধর্মগ্রন্থ |
ছান্দোগ্য উপনিষদ | |
---|---|
![]() একটি পুঁথির পৃষ্ঠা, ছান্দোগ্যোপনিষদ, শ্লোক ১.১.১-১.১.৯ (সংস্কৃত ভাষা, দেবনাগরী লিপি) | |
দেবনাগরী | छान्दोग्य |
IAST | Chāndogya |
রচনাকাল | খ্রিস্টপূর্ব ৮ম থেকে ৬ষ্ঠ শতাব্দী |
উপনিষদের ধরন | মুখ্য উপনিষদ |
সম্পর্কিত বেদ | সামবেদ |
অধ্যায়ের সংখ্যা | ৮ |
মূল দর্শন | আত্মার একত্ব |
জনপ্রিয় শ্লোক | তৎ ত্বম্ অসি |
ছান্দোগ্য উপনিষদ্ (দেবনাগরী: छान्दोग्य उपनिषद्) হল হিন্দুধর্মের অন্যতম মুখ্য উপনিষদ্। ছান্দোগ্য, জৈমিনীয় উপনিষদ্ ব্রাহ্মণ ও বৃহদারণ্যক উপনিষদ্ হল প্রাচীনতম উপনিষদ্। এটি বৈদিক সংস্কৃতের ব্রাহ্মণ যুগের রচনা (৩০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের আগে, সম্ভবত খ্রিস্টপূর্ব ৮ম-৭ম শতকে)। ছান্দোগ্য সামবেদ-এর কৌথুম শাখার অন্তর্গত। মুক্তিকা উপনিষদে যে ১০৮ উপনিষদের তালিকা রয়েছে তাতে এই উপনিষদের স্থান নবম। এটি দশ অধ্যায়ের ছান্দোগ্য ব্রাহ্মণ-এর অংশ। উক্ত ব্রাহ্মণের প্রথম দুটি অংশ যজ্ঞ ও উপাসনার অন্যান্য পদ্ধতি সংক্রান্ত। বাকি আটটি অধ্যায় ছান্দোগ্য উপনিষদ্ নামে পরিচিত।[১] বৃহদারণ্যক ও ছান্দোগ্য উপনিষদ্ দুটি প্রাচীন বেদান্ত দর্শনের অন্যতম ভিত্তি। ব্রহ্মসূত্র গ্রন্থে এই উপনিষদ্ থেকে একাধিক উদ্ধৃতির ব্যবহার এর গুরুত্ব প্রমাণ করে।