জন ব্যারিমোর | |
---|---|
John Barrymore | |
জন্ম | জন সিডনি ব্লিদ ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৮২ |
মৃত্যু | ২৯ মে ১৯৪২ লস অ্যাঞ্জেলেস, ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ৬০)
পেশা | অভিনেতা |
কর্মজীবন | ১৯০০-১৯৪১ |
আত্মীয় | দেখুন ব্যারিমোর পরিবার |
জন সিডনি ব্যারিমোর (ইংরেজি: John Sidney Barrymore; জন্ম: ব্লিদ, ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৮২ - ২৯ মে ১৯৪২)[ক] ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেতা। তিনি মঞ্চ, পর্দা ও বেতারে অভিনয় করতেন। ব্যারিমোর পরিবারের অন্যতম সদস্য জন শুরুতে মঞ্চে কাজ করা এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন এবং কিছুদিন চিত্রশিল্পী হিসেবে কর্মজীবন গড়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু ১৯০০ সালে তিনি মঞ্চে তার পিতার সাথে কাজ করেন এবং পরের বছর তার বোন ইথেলের সাথে অভিনয় করেন। ১৯০৩ সালে তিনি পূর্ণদ্যোমে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন এবং হালকা ধরনের হাস্যরসাত্মক নাটক ও পরে গম্ভীর নাট্যধর্মী নাটকে অভিনয় করে প্রথম খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি জাস্টিস (১৯১৬), থার্ড রিচার্ড (১৯২০) ও হ্যামলেট (১৯২২) নাটকে অভিনয় করে সুখ্যাতি অর্জন করেন এবং হ্যামলেট নাটকে তার অভিনয় তাকে "সেরা জীবিত মার্কিন বিয়োগান্ত তারকা" খ্যাতি পাইয়ে দেয়।[২]
হ্যামলেট নাটকের সফলতার পর ব্যারিমোর মঞ্চনাটক ছেড়ে চলচ্চিত্রে মনোযোগ দেন। নির্বাক চলচ্চিত্র যুগে তিনি ডক্টর জেকিল অ্যান্ড মিস্টার হাইড (১৯২০), শার্লক হোমস (১৯২২) ও দ্য সি বিস্ট (১৯২৬) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। এই সময়ে তিনি "গ্রেট প্রোফাইল" নামে খ্যাত হন। সবাক চলচ্চিত্র শুরু হলে তার মঞ্চনাটকের জন্য প্রশিক্ষণ লাভ করা কণ্ঠ তাকে আরও খ্যাতি অর্জন করতে সহায়তা করে এবং তার অভিনীত তিনটি চলচ্চিত্র - গ্র্যান্ড হোটেল (১৯৩২), টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি (১৯৩৪) ও মিডনাইট জাতীয় চলচ্চিত্র রেজিস্ট্রিতে অন্তর্ভুক্ত হয়।