ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | জন ওয়েন হেস্টিংস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | [১] পেনরিথ, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া | ৪ নভেম্বর ১৯৮৫|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | দ্য ডিউক[২][৩] | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১৯৮ সেমি (৬ ফু ৬ ইঞ্চি)[৪] | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
একমাত্র টেস্ট (ক্যাপ ৪৩০) | ৩০ নভেম্বর ২০১২ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৮৪) | ২০ অক্টোবর ২০১০ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৭-বর্তমান | ভিক্টোরিয়া (জার্সি নং ১১) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১২-বর্তমান | মেলবোর্ন স্টার্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৪-২০১৫ | চেন্নাই সুপার কিংস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৪-বর্তমান | ডারহাম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৬-বর্তমান | কলকাতা নাইট রাইডার্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ |
জন ওয়েন হেস্টিংস (ইংরেজি: John Hastings; জন্ম: ৪ নভেম্বর, ১৯৮৫) নিউ সাউথ ওয়েলসের পেনরিথ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট পেশাদার অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য তিনি। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে ভূমিকা রাখছেন। ডানহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিংয়ের পাশাপাশি নিচের সারির কার্যকরী ব্যাটসম্যান তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে ভিক্টোরিয়ান বুশর্যাঞ্জার্স ও মেলবোর্ন স্টার্সের পক্ষে খেলছেন জন হেস্টিংস। এছাড়াও, চেন্নাই সুপার কিংস, ডারহাম, কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ২০১০ সালে ব্র্যাডম্যান বর্ষসেরা যুব ক্রিকেটাররূপে পুরস্কার পান।
২০০৬-০৭ মৌসুম শেষে নিউ সাউথ ওয়েলসের সদস্য হন। রাজ্য দলের পক্ষে অনূর্ধ্ব বয়সী ও দ্বিতীয় একাদশে খেলেন। ২০০৭-০৮ মৌসুমে ভিক্টোরিয়ার পক্ষে প্রথম একদিনের খেলায় অংশ নেন ও অভিষেক খেলায় কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে ছয় বলের ব্যবধানে তিন উইকেট দখল করেন। সফরকারী ভারত দলের বিপক্ষে তার প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটলেও খেলাটি বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয়। ২০০৮-০৯ মৌসুমে আরও তিনটি খেলায় অংশ নেন। ১৮.৫৬ গড়ে ১৬ উইকেট দখল করেন। তন্মধ্যে নিজ রাজ্য দলের বিপক্ষে ৫/৬১ পান।
বেশ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ অস্ট্রেলীয় পেসারের আঘাতপ্রাপ্তিতে অক্টোবর, ২০১০ সালে ভারত সফরে ওডিআই দলে তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। বিশাখাপত্মমে ভারতের বিপক্ষে তার ওডিআই অভিষেক ঘটে। ব্যাট করার সুযোগ না পেলেও বল হাতে নির্ধারিত দশ ওভারে ২/৪৪ পান। তন্মধ্যে, সেঞ্চুরি লাভকারী বিরাট কোহলি ও পরবর্তীকালে অধিনায়ক এমএস ধোনিকে একই ওভারে শূন্য রানে বিদায় করেন।[৫]
১৮ জানুয়ারি, ২০১১ তারিখে আইসিসি একদিনের আন্তর্জাতিক বিশ্বকাপের জন্য তাকে ১৫-সদস্যের দলে রাখা হয়।[৬] ঐ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে হেরে দল বিদায় নেয়। ৩০ নভেম্বর, ২০১২ তারিখে অস্ট্রেলিয়ার ৪৩০তম টেস্ট ক্রিকেটার হিসেবে তার অভিষেক হয়।[৭] ঐ টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়াকা গ্রাউন্ডে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয় দক্ষিণ আফ্রিকা দল।
২০১৫ সালে পুনরায় জ্যেষ্ঠ পেসারের আঘাতে শূন্যতা পূরণে হেস্টিংসকে ওডিআই দলে ডাকা হয়। জানুয়ারি, ২০১৬ সালে দলের সাথে ভারত সফরে যান তিনি। ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ তারিখে অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্যদের তালিকা প্রকাশ করে।[৮] ১৫-সদস্যের দলটিতে তিনিও অন্যতম সদস্য মনোনীত হন।
৯ জানুয়ারি, ২০১১ তারিখে কোচি তুস্কার্স কেরালা কর্তৃপক্ষ ২০,০০০ মার্কিন ডলারের বিনিময়ে তার সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ হয়।[৯] এরপর ২০১৪ সালের খেলোয়াড়দের নিলামে চেন্নাই সুপার কিংস ৫০ লক্ষ রূপীর বিনিময়ে তার সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়। বর্তমানে তিনি মেলবোর্ন স্টার্সের পক্ষে টুয়েন্টি২০ দলে খেলছেন।[১০] প্রতিযোগিতার দীর্ঘতম দূরত্বে ছক্কা হাঁকানোর ফলে বিগ ব্যাশ স্ম্যাশ পুরস্কার পান।[১১] ২০১৬ সালে ইংরেজ কাউন্টি দল ডারহামের সাথে চুক্তিবদ্ধ হন।[১২]