জনতা বিমুক্তি পেরুমানা ජනතා විමුක්ති පෙරමුණ மக்கள் விடுதலை முன்னணி | |
---|---|
সংক্ষেপে | জেভিপি ජවිපේ |
নেতা | অনুরা কুমার দেশনায়েক |
সাধারণ সম্পাদক | তিলভিন সিলভা |
প্রতিষ্ঠাতা | রোহান উইজিউয়েরা |
প্রতিষ্ঠা | ১৪ মে ১৯৬৫ |
বিভক্তি | সিলন কমিউনিস্ট পার্টি (পিকিংপন্থী) |
পূর্ববর্তী | নয়া বামপন্থী |
সদর দপ্তর | ৪৬৪/২০ পান্নিপিটিয়া সড়ক, পেলাওয়াট্টা, বাট্টারামুল্লা, শ্রীলঙ্কা |
সংবাদপত্র |
|
ছাত্র শাখা | সোশ্যাইলিস্ট স্টুডেন্ট ইউনিয়ন |
যুব শাখা | সোশ্যাইলিস্ট ইউথ ইউনিয়ন |
মহিলা শাখা | সোশ্যাইলিস্ট উইমেন্স ইউনিয়ন |
ত্রাণ সহায়তাকারী দল | රතු තරුව (রেড স্টার) |
সশস্ত্র বিভাগ | Deshapremi Janatha Vyaparaya (before 1989) |
সদস্যপদ (১৯৮৩) | ২০০,০০০-৩০০,০০০[১] |
ভাবাদর্শ | কমুনিজম মার্কসবাদ-লেনিনবাদ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী সংশোধনবাদ বিরোধী[২] বিপ্লবী সমাজতন্ত্র প্রগতিবাদ[২] |
রাজনৈতিক অবস্থান | কট্টর বামপন্থী |
জাতীয় অধিভুক্তি | পিপলস্ অ্যালাইয়েন্স (১৯৯৪; পর্যবেক্ষক) ইউনাইটেড পিপলস্ ফ্রিডম অ্যালাইয়েন্স (২০০৪-২০০৫) ডেমোক্রেটিক ন্যাশনাল অ্যালাইয়েন্স (2010-2013) National Movement for People's Power (2015) National People's Power (since 2019)[৩] |
আন্তর্জাতিক অধিভুক্তি | আইসিএস(বিলুপ্ত) আইএমসিডব্লিউপি (প্রাক্তন) |
আনুষ্ঠানিক রঙ | Red Purple (for elections) |
সংগীত | අන්තර්ජාතිකය சர்வதேசம் Internationale[৪] |
শ্রীলঙ্কার সংসদ | ৩ / ২২৫ |
শ্রীলঙ্কার প্রদেশিক পরিষদ | ১৫ / ৪৫৫ |
Local Government | ৪৩৬ / ৮,৩৫৬ |
ওয়েবসাইট | |
www |
জনতা বিমুক্তি পেরুমানা (সিংহলি: ජනතා විමුක්ති පෙරමුණ, তামিল: மக்கள் விடுதலை முன்னணி, আক্ষ. 'পিপলস্ লিবারেশন ফ্রন্ট') শ্রীলঙ্কার একটি কমিউনিস্ট মার্কসবাদী-লেনিনবাদী দল এবং একটি রাজনৈতিক আন্দোলন।[৫] এটি শ্রীলঙ্কা সরকারের বিরুদ্ধে দুটি সশস্ত্র বিদ্রোহের সাথে জড়িত ছিল, যার প্রথমটি সংগঠিত হয় ১৯৭১ সালে এবং পরেরটি ১৯৮৭-৮৯ সালে। এই উভয় ক্ষেত্রেই তাদের উদ্দেশ্য ছিল একটি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা।[৬]
শ্রীলঙ্কায় কমিউনিস্ট শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তনের লক্ষ্যকে সামনে রেখে ১৯৬৫ সালে জনতা বিমুক্তি পেরুমানা দলটি প্রতিষ্ঠিত হয়।[৭] সেসময় সেখানে আরও চারটি বামপন্থী রাজনৈতিক দল ছিলো।