![]() | |||
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | জোনাথন ইভান্স | ||
মাঠে অবস্থান | ডিফেন্ডার | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ||
জার্সি নম্বর | ২৩ | ||
যুব পর্যায় | |||
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | |||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ (গোল) | |
২০০৬- ২০০৬ ২০০৭ |
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড → রয়াল অ্যান্টওয়ার্প (loan) → সান্ডারল্যান্ড (loan) |
১৪ (২) ১৮ (১) ০ (০) | |
জাতীয় দল | |||
২০০৬- | উত্তর আয়ারল্যান্ড | ৩ (০) | |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৬:০০, ৭ মে ২০০৭ (UTC) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। |
জোনাথন "জনি" ইভান্স (জন্ম ২ জানুয়ারি, ১৯৮৮, বেলফাস্ট, উত্তর আয়ারল্যান্ড) একজন ফুটবল সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার যিনি বর্তমানে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ক্লাবে খেলেন।
ইভান্স ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল অ্যাকাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন এবং ২০০৬ সালের ক্লাবের দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে ২টি খেলায় দলের পক্ষে খেলেছেন। এছাড়া সেল্টিক ও প্রেস্টন নর্থ এন্ড দলের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচেও তিনি দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
২০০৬-০৭ মৌসুমের প্রথমার্ধে তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ক্লাবের বেলজিয়ান সহযোগী রয়াল অ্যান্টওয়ার্প ফুটবল ক্লাব এর পক্ষে ড্যারেন গিবসন, ড্যানি সিম্পসন ও ফ্রেজার ক্যাম্পবেলের সাথে কাটিয়েছেন।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড সিনিয়র দলে অভিষেক না হলেও ইভান্স উত্তর আয়ারল্যান্ড দলে ডাক পেয়েছেন সেপ্টেম্বর ২০০৬ তারিখে, এবং স্পেনের বিপক্ষে ৩-২ গোলের বিজয়ের মাধ্যমে তার অভিষেক ঘটেছে। এরপর থেকে জাতীয় দলে তার স্থান পোক্ত হয়েছে।[১]
ডিসেম্বর ২০০৬ সালে ইভান্স সান্ডারল্যান্ড এর পক্ষে মৌসুমের বাকী অর্ধেক কাটাতে রাজী হন।[২] তিনি অ্যান্টওয়ার্প সতীর্থ ড্যানি সিম্পসন সহ সান্ডারল্যান্ডে যোগ দিয়ে তাদেরকে কোকা কোলা চ্যাম্পিয়নশিপ জেতান। তিনি দলের বর্ষসেরা শ্রেষ্ঠ তরুণ খেলোয়াড় নির্বাচিত হন।
যদিও রয় কিন ইভান্সকে ২০০৭ মৌসুমের জন্য সান্ডারল্যান্ডে রাখতে চেয়েছিলেন, তবে ইভান্স ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডেই থাকবেন এবং প্রথম একাদশে ঢুকতে সচেষ্ট হবেন।[৩]
তিনি বেলফাস্ট হাই স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। তিনি ৯টি GCSE পেয়েছেন যার সবগুলোই A* অথবা A গ্রেডের।
|তারিখ=
(সাহায্য).