জনি গদ্দার जॉनी गद्दार | |
---|---|
পরিচালক | শ্রীরাম রাঘবন |
প্রযোজক | অ্যাডল্যাবস ফিল্মস লিমিটেড |
রচয়িতা | শ্রীরাম রাঘবন |
শ্রেষ্ঠাংশে | ধর্মেন্দ্র, নীল নিতিন মুকেশ, রিমি সেন, বিনয় পাঠক, জাকির হুসেন, অশ্বিনী খালসেকর, গোবিন্দ নামদেও |
সুরকার | শঙ্কর, ঈশান, লয় |
চিত্রগ্রাহক | সি কে মূরলীধরন |
সম্পাদক | পূজা লাধা সূর্তি |
পরিবেশক | অ্যাডল্যাবস ফিল্মস লিমিটেড |
মুক্তি | ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০০৭ |
দেশ | ভারত |
ভাষা | হিন্দি |
জনি গদ্দার (হিন্দি: जॉनी गद्दार, বাংলায় বিশ্বাসঘাতক জনি) ২০০৭ সালে নির্মিত একটি ভারতীয় ক্রাইম থ্রিলার নয়ার চলচ্চিত্র। ছবিটির পরিচালক শ্রীরাম রাঘবন ও প্রযোজক অ্যাডল্যাবস ফিল্মস লিমিটেড। কিংবদন্তি নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী মুকেশের পৌত্র ও গায়ক নিতিন মুকেশের পুত্র নীল নিতিন মুকেশ এই ছবিতে ধর্মেন্দ্র, রিমি সেন,বিনয় পাঠক, জাকির হুসেন,অশ্বিনী খালসেকর প্রমুখ অভিনেতাদের পাশাপাশি অভিনয় করেন। এই ছবিটি হিন্দি চলচ্চিত্র জগতে একটি অন্যধারার চলচ্চিত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। ছবিটি আদতে ছিল ফিল্ম নয়ার ও জেমস হেডলি চেজ রচিত গল্পের প্রতি এক শ্রদ্ধার্ঘ।
এই কাহিনি এমন এক দলের যারা সন্দেহজনক কাজকারবার করে থাকে। এমনই একটি কাজ যখন দলের বেশ কিছু টাকা আয়ের সম্ভাবনা তৈরি করে তখনই দলের এক সদস্য তার নিজস্ব কিছু পরিকল্পনা নিয়ে দলকে অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতিতে ফেলে দেয়। ছবির প্রারম্ভিক নামলিপি থেকে জানা যায় বিজয় আনন্দকে ছাড়াও এই ছবি জেমস হেডলি চেজের প্রতি এক শ্রদ্ধার্ঘ। তবে চেজের কোনো নির্দিষ্ট উপন্যাস অবলম্বনে এই ছবি নির্মিত না হলেও কাহিনিসূত্রে চেজের উপন্যাসের একটি প্রভাব লক্ষিত হয়। পরিচালক শ্রীরাম রাঘবনের আগের ছবি এক হাসিনা থি-ও এই একই বর্গের অন্তর্গত।
ছবিতে দেখা যায়, পাঁচ জন রেগুলার পার্টনার পাঁচটি ভিন্ন ভিন্ন পথে লাভের পরিকল্পনা করে, যেমনটি তারা সাধারণত করে থাকে। সবই ঠিকঠাক ছিল। কিন্তু দলের অন্যতম সদস্য বিক্রম (নীল নিতিন মুকেশ অভিনীত) নিজেই সব টাকা হাতিয়ে তার সঙ্গিনী মিনিকে (রিমি সেন অভিনীত) নিয়ে পালাতে চাইছিল। কিন্তু তার সহযোগীদের বোকা বানানো সহজ কাজ ছিল না। আর তার পরিকল্পনা সফল করতে গিয়ে তাকে নানারকম সমস্যার মুখে পড়তে হয়।
ছবিতে দর্শকেরা একেবারে শুরুতেই জানতে পেরে যান যে আসল বিশ্বাসঘাতক কে। কিন্তু তার দুষ্কর্মের সহযোগীরা তা জানতে পারে না। নায়ক একের পর এক তার দলের সদস্যদের খুন করে চলে। কিন্তু যখনই তার রাস্তা প্রায় পরিষ্কার হয়ে আসে তখনই ঘটনা অন্যদিকে মোড় নেয়।
সমালোচকদের দ্বারা প্রশংসিত হলেও এই ছবিটি বক্স-অফিসে সেইরকম সাফল্য অর্জন করতে পারেনি। সর্বত্রই এর বাণিজ্যের অবস্থা বেশ খারাপ ছিল। যদিও বলিউডে ক্রাইম-থ্রিলারের পুনরুজ্জীবনে এই ছবিটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।
বিজয়ী
মনোনীত
মনোনীত
মনোনীত
বিজয়ী
বিজয়ী
বিজয়ী