জনি মেরা নাম | |
---|---|
![]() ডিভিডি প্রচ্ছদ | |
পরিচালক | বিজয় আনন্দ |
প্রযোজক | গুলশান রায় |
রচয়িতা | বিজয় আনন্দ কে এ নারায়ণ |
শ্রেষ্ঠাংশে | দেব আনন্দ হেমা মালিনী প্রাণ জীবন প্রেমনাথ আই এস জোহর |
সুরকার | কল্যাণজী-আনন্দজী |
চিত্রগ্রাহক | ফলি মিস্ত্রী |
সম্পাদক | বিজয় আনন্দ |
প্রযোজনা কোম্পানি | মেহবুব স্টুডিওস |
পরিবেশক | ত্রিমূর্তি ফিল্মস প্রসাদ প্রোডাকশন্স প্রাইভেট লিমিটেড[১] |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৬১ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | হিন্দি |
জনি মেরা নাম (হিন্দি: जॉनी मेरा नाम, অনুবাদ 'জনী আমার নাম') হচ্ছে ১৯৭০ সালের একটি হিন্দি চলচ্চিত্র, এটির পরিচালক ছিলেন বিজয় আনন্দ। এই চলচ্চিত্রটিতে পরিচালক বিজয়ের ভাই অভিনেতা দেব আনন্দ এবং অভিনেতা প্রাণ দুই ভাইয়ের চরিত্রে অভিনয় করেন যারা ছোটোবেলায় হারিয়ে যায়। হেমা মালিনী, জীবন, প্রেমনাথ, আই এস জোহর এবং ইফতেখারও গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেন।[২]
১৮তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অনুষ্ঠানে, পরিচালক বিজয় 'শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার' পুরস্কার জিতেছিলেন,[৩] আর অভিনেতা আই এস জোহর তার অভিনীত তিনটি চরিত্র 'বিমানে খাবার পরিবেশনকারী', 'ক্রিমিনালদের দলের সদস্য' এবং 'একজন পুলিশ কর্মকর্তা'র চরিত্রে অভিনয় করে 'শ্রেষ্ঠ কৌতুকাভিনয়শিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার' পুরস্কার জেতেন।
চলচ্চিত্রটিতে কন্নড় ভাষায় 'অপূর্ব সঙ্গম' নামে পুনর্নির্মাণ করা হয়েছিলো, যেটি ১৯৮৪ সালে মুক্তি পায়, তেলুগু ভাষায় বানানো হয় 'এদুরুলেনি মানুশী' (১৯৭৫) নামে, যেখানে তখনকার খ্যাতিমান তেলুগু অভিনেতা এন টি রামা রাও অভিনয় করেন, এছাড়া জনি মেরা নাম তামিল ভাষাতেও 'রাজা' (১৯৭২) নামে পুনর্নির্মিত হয়েছিলো যেখানে মহানায়ক শিবাজি গণেশন অভিনয় করেছিলেন।[৪]
মোহন এবং সোহন দুই ভাই, তাদের বাবা একজন পুলিশ ইন্সপেক্টর। বাচ্চা দুইজনই বক্সিং ভালো পারে। তাদের বাবা রঞ্জিত এর গুণ্ডার হাতে মারা যায়। মোহন গুণ্ডাটাকে মেরে ফেলে, সে একটা লোকের গাড়ির পেছনে ঢুকে পালিয়ে যায়।
অনেক বছর পর দেখা যায় সোহন সিআইডিতে ঢুকেছে এবং বিভিন্ন ছদ্মবেশে বিভিন্ন অভিযানে যায় সে। সে জনি নাম ধারণ করে চোর সাজে, কারাদণ্ডিত হয়, হীরা নামের একটা লোকের সাথে তার বন্ধুত্ব হয়, একটা কেস সল্ভ করে এবং রেখা নামের একটা মেয়ের সাথে প্রেম করে এবং অপরাধীকে খুঁজে বের করে।
জনি মেরা নাম ছিলো ১৯৭০ সালের সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র[৫] এবং সত্তরের দশকের চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে আয়ের দিক থেকে এর অবস্থান ছিলো সপ্তমে।
চলচ্চিত্রটিতে কিশোর কুমার এবং আশা ভোঁসলে'র গাওয়া খুব সুন্দর গান রয়েছে। সঙ্গীত পরিচালনায় ছিলেন কল্যাণজী-আনন্দজী এবং ইন্দিভার গীতিকার।[৬]
# | গান | গায়ক/গায়িকা(গণ) | চিত্রায়নে | দৈর্ঘ্য |
---|---|---|---|---|
১ | শিরোনাম সঙ্গীত (জনি মেরা নাম) | বাদ্যযন্ত্র | চলচ্চিত্রের শুরুর দিকে ব্যবহৃত (কলাকুশলীদের নাম দেখানোর সময়) | ০১ঃ৫৯ |
২ | "ও মেরে রাজা" | কিশোর কুমার, আশা ভোঁসলে | দেব আনন্দ এবং হেমা মালিনী | ০৫ঃ০৫ |
৩ | "পাল ভার কে লিয়ে" | কিশোর কুমার, ঊষা খান্না | দেব আনন্দ এবং হেমা মালিনী | ০৫ঃ০৫ |
৪ | "মোসে মোরা শ্যাম রুঠা" | লতা মঙ্গেশকর | হেমা মালিনী | ০৫ঃ৩৮ |
৫ | "বাবুল পিয়ারে" | লতা মঙ্গেশকর | হেমা মালিনী | ০৬ঃ১৯ |
৬ | "নাফরাত কারণে ওয়ালো কে" | কিশোর কুমার | দেব আনন্দ এবং হেমা মালিনী | ০৩ঃ৫৫ |
৭ | "হুস্ন কে লাখো রাং" | আশা ভোসলে | প্রেমনাথ এবং পদ্মা খান্না | ০৫ঃ১৯ |
৮ | সঙ্গীত বাদ্যযন্ত্র | বাদ্যযন্ত্র | ০২ঃ০০ |