জলবায়ু পরিবর্তনের রূপরেখা সম্মেলন (ইংরেজি: United Nations Framework Convention on Climate Change), সংক্ষেপে ইউএনএফসিসিসি বা এফসিসিসি (UNFCCC বা FCCC), জাতিসংঘের পরিবেশ সংক্রান্ত একটি বৈশ্বিক চুক্তি, যা ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দের ৩ জুন থেকে ১৪ জুন তারিখে রিও ডি জেনেরিওতে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের পরিবেশ ও উন্নয়ন (UNCED) শীর্ষক সম্মেলনে (যে সম্মেলন "আর্থ সামিট" নামে সাধারণের কাছে পরিচিত) সাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির মূল লক্ষ্য ছিল বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমনের হার এমন অবস্থায় স্থিতিশীল রাখা, যাতে জলবায়ুগত মানবিক পরিবেশের জন্য তা বিপত্তিকর না হয়।[১]
ইউএনএফসিসিসি'র পক্ষগুলোকে বিভক্ত করা হয়েছে:
পরিশিষ্ট ১-এ ৪১টি দেশ অন্তর্ভুক্ত আছে এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নও এর এক সদস্য। এই দেশগুলোকে শিল্পমুখী দেশ হিসেবে ধরা হয়েছে এবং এদের অর্থনীতি উন্নয়নের পথে রয়েছে বলে ধরে নেয়া হয়েছে: অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রিয়া, বেলারুস, বেলজিয়াম, বুলগেরিয়া, কানাডা, ক্রোয়েশিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, হাঙ্গেরি, আইসল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, জাপান, লাটভিয়া, Liechtenstein, লিথুয়ানিয়া, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, মোনাকো, নেদারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, রোমানিয়া, রাশিয়া, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, স্পেন, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, তুরস্ক, ইউক্রেন, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র।
পরিশিষ্ট ২-এ ২৩টি দেশ অন্তর্ভুক্ত আছ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নও এর এক সদস্য। ২০০১ খ্রিস্টাব্দে তুরস্ককে পরিশিষ্ট ২ থেকে সরিয়ে পরিশিষ্ট ১-এ নেয়া হয়েছে, কেননা দেশটি অনুরোধ করেছিল, তাদের অর্থনীতিকে যেন উদীয়মান অর্থনীতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়: অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, কানাডা, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, আইসল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, পর্তুগাল, স্পেন, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |