জলসাঘর | |
---|---|
পরিচালক | সত্যজিৎ রায় |
প্রযোজক | সত্যজিৎ রায় |
চিত্রনাট্যকার | সত্যজিৎ রায় |
উৎস | তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় কর্তৃক জলসাঘর |
শ্রেষ্ঠাংশে | ছবি বিশ্বাস পদ্মা দেবী পিনাকি সেনগুপ্ত গঙ্গাপদ বসু তুলসী লাহিড়ী কালি শঙ্কর ওস্তাদ ওহিদ খান রোশান কুমারী বেগম আখতার |
সুরকার | বিলায়েত খাঁ |
চিত্রগ্রাহক | সুব্রত মিত্র |
সম্পাদক | দুলাল দত্ত |
প্রযোজনা কোম্পানি | |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১০০ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | বাংলা |
জলসাঘর তারাশংকর বন্দোপাধ্যায়ের কাহিনী নিয়ে ১৯৫৮ সালে নির্মিত বিখ্যাত পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের চতুর্থ চলচ্চিত্র।[১] ছবির শুটিং হয় মুর্শিদাবাদ থেকে ১০ কিমি দূরে নিমতাতা গ্রামের নিমতিতা রাজবাড়ীতে। এতে অভিনয় করেছেন ছবি বিশ্বাস, পদ্মা দেবী, পিনাকী সেনগুপ্ত, গঙ্গাপদ বসু, কালী সরকার, এবং উস্তাদ বিসমিল্লাহ খান। চলচ্চিত্রটি ৬ষ্ঠ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য সর্বভারতীয় মেধার সনদ ও শ্রেষ্ঠ বাংলা ভাষার পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য মেধার সনদ অর্জন করে।[২]
কাহিনীর পুরোটাজুড়েই আছে জমিদার বিশ্বম্ভর বাবুর পতন। অতীত জমিদারির প্রচন্ড দাপট আর নেই। কিন্তু জমিদার বাবুর দম্ভ ও অহংকার আছে। ছবিতে জামিদারের অহংকারকে একটু নমনীয়ভাবে উপস্থাপনের চেষ্টা করা হয়েছে। জমিদারের সংগীতের প্রতি অনুরাগ আছে। গল্পের শেষে বিশ্বম্ভর বাবুর করুন পরিনতি দেখান হয়।
বছর | পুরস্কার | বিভাগ | মনোনীত | ফলাফল | সূত্র. |
---|---|---|---|---|---|
১৯৫৯ | ৬ষ্ঠ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার | দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য সর্বভারতীয় মেধার সনদ | সত্যজিৎ রায় | বিজয়ী | [২] |
শ্রেষ্ঠ বাংলা ভাষার পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য মেধার সনদ | সত্যজিৎ রায় | বিজয়ী |