জাইদ বিন হুসাইন | |
---|---|
পূর্বসূরি | দ্বিতীয় ফয়সাল |
উত্তরসূরি | রাদ বিন জাইদ |
জন্ম | ফেব্রুয়ারি ২৮, ১৮৯৮ তুরস্ক |
মৃত্যু | অক্টোবর ১৮, ১৯৭০ প্যারিস, ফ্রান্স |
দাম্পত্য সঙ্গী | ফাহরেলনিসা জাইদ |
রাজবংশ | হাশেমি |
পিতা | হুসাইন বিন আলী, মক্কার শেরিফ |
মাতা | আদিলা খানুম |
প্রিন্স জাইদ বিন হুসাইন (আরবি : الأمير زيد بن الحسين ) (ফেব্রুয়ারি ২৮, ১৮৯৮ – অক্টোবর ১৮, ১৯৭০) ছিলেন আল-হাশিম রাজবংশের সদস্য। তিনি ১৯৫৮ সাল থেকে শুরু করে আমৃত্যু ইরাকের রাজপরিবারের প্রধান ছিলেন।
প্রিন্স জাইদ ছিলেন হেজাজের বাদশাহ হুসাইন বিন আলী ও তার তৃতীয় স্ত্রী আদিলা খানুমের একমাত্র সন্তান। তিনি ঘালাতা সেরাই কলেজ, কনস্টান্টিনোপল কলেজ ও অক্সফোর্ডের বালিওল কলেজে শিক্ষালাভ করেন।
১৯১৬ – ১৯১৯ সময়কালে তিনি উত্তরাঞ্চলের আরব সেনাবাহিনীর কমান্ডার ছিলেন। ১৯১৮ সালে টমাস এডওয়ার্ড লরেন্স খন্ডিত সিরিয়ার বাদশাহ হিসেবে তার নাম প্রস্তাব করেন।[১] ফরাসি শাসনের সময় তিনি ১৯২৩ সালে ইরাকি ক্যাভালরিতে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন এবং কর্নেল হিসেবে পদোন্নতি পান।
জাইদ ১৯৩০ এর দশকে বার্লিন ও আঙ্কারায় এবং ১৯৫০ এর দশকে লন্ডনে ইরাকি রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বপ্রাপ্ত হন।
জেনারেল মুহাম্মদ নজিব আর-রুবাই কর্তৃক দ্বিতীয় ফয়সালের হত্যাকাণ্ডের পর ১৯৫৮ সালের ১৪ জুলাই প্রিন্স জাইদ ইরাকের রাজ পরিবারের প্রধান হন। জাইদ ছিলেন দ্বিতীয় ফয়সালের পূর্বসূরি ও দাদা প্রথম ফয়সালের সৎভাই। জেনারেল নাজিব ইরাককে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করেন। অভ্যুত্থানের সময় জাইদ লন্ডনে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করছিলেন এবং এরপর তিনি ও তার পরিবার লন্ডনে বসবাস করতে থাকেন।
প্রিন্স জাইদ ১৯৭০ সালের ১৮ অক্টোবর প্যারিসে মৃত্যুবরণ করেন। আম্মানের রাঘাদান প্রাসাদের রাজকীয় গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। তার পুত্র প্রিন্স রাদ ইরাকি রাজকীয় পরিবারের প্রধান হিসেবে তার স্থলাভিষিক্ত হন।
১৯৩৩ সালের নভেম্বর এথেন্সে তিনি প্রিন্সেস ফাহরেলনিসা জাইদকে বিয়ে করেন। তাদের একটি পুত্রসন্তান ছিলঃ
জাইদ বিন হুসাইন জন্ম: ফেব্রুয়ারি ২৮ ১৮৯৮ মৃত্যু: অক্টোবর ১৮ ১৯৭০
| ||
Titles in pretence | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী None দ্বিতীয় ফয়সাল অভ্যুত্থানে নিহত |
— TITULAR — ইরাকের বাদশাহ জুলাই ১৪, ১৯৫৮ - অক্টোবর ১৮, ১৯৭ Reason for succession failure: অভ্যুত্থানের ফলে রাজতন্ত্র অবলুপ্ত, ১৯৫৮ সাল |
উত্তরসূরী প্রিন্স রাদ বিন জাইদ |