জাতীয় সড়ক ১১২ | ||||
---|---|---|---|---|
পথের তথ্য | ||||
এএইচ1-এর অংশ | ||||
দৈর্ঘ্য | ৫৯ কিমি (৩৭ মা) | |||
প্রধান সংযোগস্থল | ||||
দক্ষিণ প্রান্ত: | বারাসত | |||
উত্তর প্রান্ত: | বনগাঁ- পেট্রাপোল সীমান্ত | |||
অবস্থান | ||||
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ | |||
মহাসড়ক ব্যবস্থা | ||||
|
জাতীয় সড়ক ১১২ (এনএইচ ১১২) ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের একটি মহাসড়ক।[১] এটি বারাসত থেকে পেট্রাপোলে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত। জাতীয় সড়ক ১১২ পূর্বে জাতীয় সড়ক ৩৫ হিসাবে চিহ্নিত ছিল। এটি কলকাতা এবং বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ সড়ক। এটি ঐতিহাসিক যশোর রোডের একটি অংশ যা উত্তর কলকাতার শ্যামবাজার থেকে বাংলাদেশের যশোর শহর পর্যন্ত বিস্তৃত।
জাতীয় সড়ক ১১২ বা এনএইচ ১১২ এর পশ্চিম প্রান্তিক বারাসত শহরের ডাকবাংলা মোরে জাতীয় সড়ক ১২ এবং উত্তর প্রান্তিক হল উত্তর ২৪ পরগনার সীমন্ত শহর বনগাঁর থেকে পূর্ব দিকে পেট্রাপোল এলাকায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত। এরপর সড়কটি সীমান্ত অতিক্রম করে এন৭০৬ নামে বাংলাদেশের যশোর জেলার যশোর শহর পর্যন্ত প্রসারিত।
বারাসাতের ডাক বাংলো মোড়ে জাতীয় সড়ক ১১২ এর দক্ষিণ প্রান্তিকের অবস্থান হল ২২°৪২′৪১″ উত্তর ৮৮°২৮′৩২″ পূর্ব / ২২.৭১১২৬২° উত্তর ৮৮.৪৭৫৫২৭° পূর্ব। এর পর চাপাডালি মোড়ে সড়কটির সঙ্গে ২ নং রাজ্য সড়ক (টাকি রোড) মিলিত হয়। সড়কটি শিয়ালদহ-বনগাঁ রেলপথের দক্ষিণ পাশে সমান্তরালে অগ্রসর হয় গুমা পর্যন্ত। গুমা শহরে সড়কটি গুমা জোরা সেতু দ্বারা বিদ্যাধরী নদী অতিক্রম করে। সড়কটি অশোক নগর রোড রেলওয়ে স্টেশনের কাছে শিয়ালদহ-বনগাঁ রেলপথের অতিক্রম করে হাবড়া ২ নং রেল গেট পর্যন্ত শিয়ালদহ-বনগাঁ রেলপথের উত্তর পাশে সমান্তরালে অগ্রসর হয়। হাবড়া ২নং রেল গেট থেকে সড়কটি শিয়ালদহ-বনগাঁ রেলপথের দক্ষিণ পাশে সমান্তরালে অগ্রসর হয় হাবড়া রেলওয়ে স্টেশনের কাছে ১ নং রেল গেটে পর্যন্ত। এর পর সড়কটি আবারো শিয়ালদহ-বনগাঁ রেলপথের অতিক্রম করে এবং রেলপথটির উত্তর পাশে অগ্রসর হয়। গাইঘাটা বাজারের পূর্বে কাঁচরাপাড়া-হরিণঘাটা-জলেশ্বর সড়ক জাতীয় সড়কটির সঙ্গে মিলিত হয়। এর পর সড়কটি গাইঘাটা বাজারে যমুনা নদী (পশ্চিমবঙ্গ) অতিক্রম করে। যমুনা নদী (পশ্চিমবঙ্গ) অতিক্রম করার পর সড়কটির সঙ্গে ৩ নং রাজ্য সড়ক মিলিত হয়। সড়কটির ৩ নং রাজ্য সড়কের সংযোগ স্থল থেকে অগ্রসর হয়ে চাঁদপাড়া বাজার অতিক্রম করে বনগাঁ শহরে পৌছায়। বনগাঁ শহরে সড়কটি বনগাঁ-রাণাঘাট রেলপথ অতিক্রম করে এবং শহরের মধ্য ভাগে ইছামতী নদী অতিক্রম করে রাখাল দাস সেতুর দ্বারা। সড়কটি বনগাঁ শহর থেকে পেট্রাপোলে ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত অগ্রসর হয়। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে সড়কটির পূর্ব প্রান্তিক অবস্থিত।
জাতীয় সড়ক ১২২ | ||||
মাইল | কিলোমিটার | উত্তরদিকগামী প্রস্থান | সংযোগ | দক্ষিণদিকগামী প্রস্থান |
---|---|---|---|---|
০.০০ | ০.০০ | ডাক বাংলো মোড় (জাতীয় সড়ক ১২) |
||
১.৬৩ | ১.০১২ | চাঁপাডালি মোড় | ২ নং রাজ্য সড়ক প্রান্তিক | |
২১.০৯ | ১৩.১০৫ | নৈহাটি-হাবড়া রোড | নৈহাটি মোড় | |
৩৫.০৫ | ২১.৭৭৯ | কাঁচরাপাড়া-জলেশ্বর সড়ক | জলেশ্বর মোড় | |
৩৭.৪৭ | ২৩.২৮২ | গাইঘাটা | ৩ নং রাজ্য সড়ক | |
৫৩.৩৩ | ৩৩.১৩৭ | ১ নং রাজ্য সড়ক | বাটার মোড় | |
৫৩.৮০ | ৩৩.৪২৯ | ৩ নং রাজ্য সড়ক বা জাতীয় সড়ক ৩১২ |
||
৫৯ | ৩৭ | পেট্রাপোল এন৭০৬ |