জাপান পুরস্কার | |
---|---|
![]() | |
প্রদানের কারণ | বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে জ্ঞানের নতুন মাত্রা যোগ করার মাধ্যমে মানবজাতির শান্তি ও সমৃদ্ধিতে অসামান্য অবদানের জন্য। |
দেশ | ![]() |
পুরস্কারদাতা | দ্যা জাপান প্রাইজ ফাউন্ডেশন |
প্রথম পুরস্কৃত | ১৯৮৫ |
ওয়েবসাইট | www |
জাপান পুরস্কার | |
---|---|
![]() | |
প্রদানের কারণ | বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে জ্ঞানের নতুন মাত্রা যোগ করার মাধ্যমে মানবজাতির শান্তি ও সমৃদ্ধিতে অসামান্য অবদানের জন্য। |
দেশ | ![]() |
পুরস্কারদাতা | দ্যা জাপান প্রাইজ ফাউন্ডেশন |
প্রথম পুরস্কৃত | ১৯৮৫ |
ওয়েবসাইট | www |
জাপান পুরস্কার (日本国際賞 Nihon-kokusai-shō, আক্ষরিক অর্থে "জাপানের আন্তর্জাতিক পুরস্কার") বিশ্বের সকল দেশের নাগরিকদের মধ্য থেকে যারা "বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে মৌলিক ও অসামান্য অর্জনের মাধ্যমে জ্ঞানের ভাণ্ডারে একদিকে যেমন নতুনত্ব যোগ করেছেন, সেইসঙ্গে মানবজাতির শান্তি ও সমৃদ্ধিতেও অবদান রেখেছেন" এমন ব্যাক্তিদের এই পুরস্কারটিতে ভূষিত করা হয়। জাপান প্রাইজ ফাউন্ডেশন নামের একটি সংস্থা পুরস্কারটি প্রদান করে। উক্ত ফাউন্ডেশন ১৯৮৫ সাল থেকে শুরু হওয়া পুরস্কারটির মাধ্যমে এযাবতকাল পর্যন্ত ১৩টি দেশের ৮১জন গুনীজনকে সম্মাননা প্রদান করেছে।[১]
জাপান পুরস্কারটির মধ্যে রয়েছে একটি সনদপত্র, একটি স্মারক পদক এবং জাপানি ইয়েন মুদ্রায় ৫ কোটি নগদ অর্থ। জাতীয়তা, পেশা, জাতি কিংবা লিঙ্গ নির্বিশেষে পুরস্কারটি প্রদান করা হয়। কেবল জীবিত ব্যাক্তিদেরই পুরস্কারটির জন্য মনোনীত করা হয়। জাপান প্রাইজ ফাউন্ডেশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বর্তমান পরিস্থিতি ও অভিমুখ অনুযায়ী পুরস্কারের জন্য দুটি ক্ষেত্র নির্বাচন করে। প্রায় এক বছর সময় নিয়ে মনোনয়ন এবং বাঁছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। নির্বাচিত ক্ষেত্র দুটি থেকে একজন করে বিজয়ীর নাম জানুয়ারিতে ঘোষণা করা হয়।
জাপানের সম্রাট এবং সম্রাজ্ঞীর উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারটি প্রদান করা হয়। ১৯৯৩ সালে রসায়নে নোবেল বিজয়ী, ক্যারি মুলিস, একই বছর পলিমারেজ শৃঙ্খল বিক্রিয়ায় অবদানের জাপান পুরস্কারটিও লাভ করেন। তার বই ড্যান্সিং নেকেড ইন দ্য মাইন্ড ফিল্ড অনুসারে,[২] পুরস্কারটি গ্রহণের সময় সম্রাজ্ঞী মিচিকোকে তিনি সুইটি বলে সম্বোধন করেছিলেন। প্রতি বছর অনুষ্ঠানটিতে জাপানের প্রধানমন্ত্রী, হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের স্পিকার, কাউন্সিলর হাউসের প্রেসিডেন্ট, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি, জাপানে নিযুক্ত বিভিন্ন বিদেশি রাষ্ট্রদূত এবং প্রায় সহস্রাধিক বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, গবেষক, রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ, ব্যবসায়িক মহল এবং গণমাধ্যমের স্বনামধন্য প্রতিনিধি [১] এবং অন্যান্য বিশিষ্ট অতিথিরা উপস্থিত থাকেন। ২০১৪ সালের জাপান পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি ২৩ এপ্রিল টোকিওর ন্যাশনাল থিয়েটারে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। [৩]
বর্তমানে নোবেল পুরস্কারের পর এই আন্তর্জাতিক পুরস্কারটিকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিজ্ঞান বিষয়ক সাময়িকী নেচার ইমিউনোলজির একটি নিবন্ধ অনুসারে,[৪] নোবেল পুরস্কার, সুইডেন (১৯০১ সাল থেকে), অ্যালবার্ট লাস্কার বেসিক মেডিকেল রিসার্চ অ্যাওয়ার্ড, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (১৯৪৬ সাল থেকে), পল এহরলিচ এবং লুডউইগ ডার্মস্টাডেটার পুরস্কার, জার্মানি (১৯৫২ সাল থেকে), কানাডা গাইর্ডনার ইন্টারন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড, কানাডা (১৯৫৯ সাল থেকে), উলফ প্রাইজ, ইসরাইল (১৯৭৮সাল থেকে), এবং ক্রাফুর্ড পুরস্কার, সুইডেন (১৯৮০ সাল থেকে) ইত্যাদির পাশাপাশি স্বনামধন্য জাপান পুরস্কারটিও ইমিউনোলজি বিষয়ক বিশেষ অবদানকে স্বীকৃতি দেয়।
আন্তর্জাতিক সমাজের প্রতি জাপানের কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনেরর আকাঙ্খায় জাপান পুরস্কারের প্রবর্তন করা হয়েছে। প্যানাসনিক কর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা কোনসুকে মাতসুশিতার দান করা তহবিল পরিকল্পনাটিকে পৃষ্ঠপোষণ করেছে। তিনি জাপান পুরস্কার প্রস্তুতি ফাউন্ডেশনের প্রথম সভাপতি ছিলেন।
মানবজাতির শান্তি এবং সমৃদ্ধি আমার সমস্ত জীবনের স্বপ্ন। আমি অত্যন্ত আন্দন্দিত যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জাপানের পক্ষ থেকে সুনির্দষ্ট লক্ষ্যে জাপান পুরস্কারের যাত্রা শুরু হয়েছে।
আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিকাশ অপরিহার্য। এটা বলা অত্যুক্তি হবে না যে আজকের আধুনিক সভ্যতার সে সুবিধা আমরা উপভোগ করি তার জন্য এই বিকাশের কাছে আমরা ঋণী। অন্যদিকে এখনও অনেক বৈশ্বিক সংকটের সমাধান বাকি রয়ে গেছে, এবং অসংখ্য মানুষের তরে তা অনুসন্ধানের প্রয়োজনীয়তা অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।
এই বাস্তবতায়। আন্তর্জাতিক মহলের পরামর্শে বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে যারা অসামান্য অবাদান রেখেছে তাদের সম্মানিত করা জাপানের জন্য গৌরবের।
আমার একান্ত আশা জাপান পুরস্কার তার যথোপযুক্ত মর্যাদার আসনে উন্নীত হবে।
— কোনসুকে মাতসুশিতা[৫]
১৯৮২ সালে জাপান পুরস্কার প্রস্তুতি ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয় এবং পরবর্তীতে দেশটির মন্ত্রীসভা থেকে অনুমোদন লাভ করে। ১৯৮৫ সালে টোকিওতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম জাপান পুরস্কার প্রদান করা হয়।
সাল | নাম | জাতীয়তা | সাফল্য |
---|---|---|---|
২০২৩ | মাসাতাকা নাকাজাওয়া কাজাও হাগিমোতো |
![]() ![]() |
অর্ধপরিবাহী লেজার সম্বলিত অপ্টিক্যাল অ্যাপ্লিফায়ার সৃষ্টির মাধ্যমে বৈশ্বিকভাবে দীর্ঘ দূরত্বের উচ্চ ক্ষমতা সম্পণ্ণ অপ্টিক্যাল ফাইবার সৃষ্টিতে বিশেষ অবদান রাখার জন্য। |
গেরো মিয়েসেনবোক কার্ল ডেইসর্থ |
![]() ![]() |
নিউরাল সার্কিট কার্যপ্রণালী ব্যাখ্যায় জিনগতভাবে আলোক সংবেদী মেমব্রেন প্রোটিন ব্যবহারের পদ্ধতি বিকাশের জন্য। | |
২০২২ | ক্যাটালিন ক্যারিকো ড্রু ওয়াইসম্যান |
![]() ![]() |
এমআরএনএ টীকা তৈরির গবেষণায় অগ্রণী ভূমিকার জন্য। |
ক্রিস্টোফার ফিল্ড | ![]() |
পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে অত্যাধুনিক সূত্র ব্যবহার করে বৈশ্বিক জীবজগতের মোট উৎপাদন এবং জলবায়ু পরিবর্তন বিজ্ঞান বোঝাপড়ায় উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য। | |
২০২১ | মার্টিন এ গ্রিন | ![]() |
উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ফটোভোলাটাইল সিলিজন যন্ত্র বিকাশের জন্য। |
বের্থ ভোগেলস্টেইন রবার্ট এ ওয়েইনবার্গ |
![]() ![]() |
কার্সিনোজেনেসিসের একাধিক ধাপের ধারণা বিনির্মাণ এবং ক্যান্সার চিকিৎসায় এর প্রভাব ও বিকাশে অবদানের জন্য। | |
২০২০ | রবার্ট জি গাল্লাগার | ![]() |
তথ্য এবং কোডিং তত্ত্বে অগ্রণী ভূমিকার জন্য। |
সভান্তে প্যাবো | ![]() |
আদিম মানুষের জিনোম অণুক্রমের পাঠোদ্ধারের মাধ্যমে জীবাশ্ম-নৃবিজ্ঞানে অগ্রণী ভূমিকার জন্য। | |
২০১৯ | ওশিও ওকামোতো | ![]() |
সর্পিল পলিমারসমূহের সূক্ষ্ম সংশ্লেষণে উল্লেখযোগ্য অবদানের এবং পৃথক সাইট্রাল ওষুদের জন্য সাইট্রাল উপাদান বিকাশের জন্য।[৬] |
রাত্তান লাল | ![]() |
বৈশ্বিক খাদ্য নিরাপত্তা সৃষ্টি এবং জলবায়ু পরিবর্তন নিরসনে টেকসই মৃত্তিকা ব্যবস্থাপনা প্রদানের জন্য। | |
২০১৮ | আকিরা ইয়োশিনো | ![]() |
লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি উন্নয়নের জন্য।[৭] |
ম্যাক্স দালে কুপার
জ্যাঁকুইস মিলার |
![]() ![]() |
বি এবং টি লিম্ফোসাইটের বংশগতি আবিষ্কার এবং রোগ নির্ণয় পদ্ধতি অনুধাবন চিকিৎসা পদ্ধতি বিকাশে তার ভুমিকা আবিষ্কারের জন্য। | |
২০১৭ | এমানুয়েল শারপঁতিয়ে জেনিফার ডাউডনা |
![]() ![]() |
টাইপ ২ ব্যাকটেরিয়াল ইমিউন পদ্ধতি সিআরআইএসপিআর কাসের বিষদ আণবিক পাঠোদ্ধার এবং সিআরআইএসপিআর কাস-৯ জিন পরিমার্জন পদ্ধতি আবিষ্কারের জন্য। সেটি আগের পদ্ধতিগুলোর তুলনায় গতি এবং অর্থনৈতিক বিচারে যুগান্তকারী।[৮] |
আদি শামির | ![]() |
ক্রিপ্টোগ্রাফি এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য। | |
২০১৬ | হেইদো হোসোনো | ![]() |
ন্যানো স্ট্রাকচার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর ভিত্তি করে অভূতপূর্ব বৈদ্যুতিক বৈশিষ্ট্য সম্পণ্ণ অপ্রচলিত অজৈব বস্তু সৃষ্টির জন্য। |
স্টেভেন ডি টানকস্লে | ![]() |
জিনের আণবিক বিশ্লেষণ বিকাশ গবেষণার মাধ্যমে আধুনিক শস্য উৎপাদনে অবদান রাখার জন্য। | |
২০১৫ | ইয়ুতাকা তাকাহাসি (ja) | ![]() |
নদীর তলদেশ ব্যবস্থাপনা এবং জল-সম্পর্কিত দুর্যোগ হ্রাসে উদ্ভাবনী ধারণা সৃষ্টির জন্য। |
থিওডোর ফ্রিডম্যান অ্যালাইন ফিশার |
![]() ![]() |
চিকিৎসায় জিন থেরাপি প্রয়োগের ধারণা প্রস্তাবের জন্য। | |
২০১৪ | ইয়াসুহারু সুয়েমাতসো | ![]() |
দীর্ঘ দূরত্বের অপটিক্যাল ফাইবার যোগাযোগের জন্য অর্ধপরিবাহী লেজার নিয়ে মৌলিক গবেষণার জন্য। |
সি ডেভিড অ্যালিস | ![]() |
হিস্টোন পরিবর্তন জিনের বহিঃপ্রকাশের মৌলিক নিয়ন্ত্রক, এ আবিষ্কারের জন্য। | |
২০১৩ | সি গ্র্যান্ট উইলসন Grant Willson (de) জিন এম জে ফ্রেশেট |
![]() ![]() |
অর্ধপরিবাহীর শিল্পোৎপাদন পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে রাসায়নিকভাবে বিবর্ধিত রোধক পলিমার বস্তু সৃষ্টির জন্য।[৯] |
জন ফ্রেডরিক গ্রাসলে | ![]() |
গভীর সামুদ্রিক জীবদের জীববৈচিত্র এবং বাস্তুসংস্থান নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে সামুদ্রিক পরিবেশ সংরক্ষণে অবদান রাখার জন্য। | |
২০১২ | জেনেট রাওলি ব্রায়ান ড্রুকার নিকোলাস লিনডন |
![]() ![]() ![]() |
ক্যান্সারকে নিশানকারী অণু-যুক্ত নতুন ওষুধ বিকাশের জন্য। |
মাসাতাও সাগাওয়া | ![]() |
পৃথিবীর সর্বোচ্চ কর্মদক্ষতা সম্পন্ন নিউডিয়াম চুম্বক তৈরি এবং সেটির মাধ্যমে শক্তি সংরক্ষণে বিশেষ অবদানের জন্য। | |
২০১১ | কেন টম্পসন ডেনিস রিচি |
![]() ![]() |
ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেম লেখার জন্য। |
তাদামিতসু কিসিমোতো তোশিহো হিরানু |
![]() ![]() |
ইন্টারলিউকিন-৬ আবিষ্কারের জন্য | |
২০১০ | শুন-ইচি ইওয়াসাকি | ![]() |
উলম্ব চৌম্বকীয় রেকর্ডিং পদ্ধতি সৃষ্টির মাধ্যমে উচ্চ ঘণত্বের চৌম্বকীয় রেকর্ডিং প্রযুক্তিতে অবদান রাখার জন্য। |
পিটার ভিটোসুয়েক | ![]() |
নাইট্রোজেন এবং অন্যান্য পদার্থের চক্রকে বিশ্লেষণের মাধ্যমে বৈশ্বিক পরিবেশগত সংকট নিরসনে অবদানের জন্য। | |
২০০৯ | ডেনিস এল মেডোস | ![]() |
"প্রকৃতি বান্ধব টেকসই সমাজের রূপান্তরের" মতো শাখায় বিশেষ অবদানের জন্য। |
ডেভিড ই খুল | ![]() |
"চিকিৎসা বিজ্ঞান এবং প্রকৌশলবিদ্যার প্রযুক্তিগত সংযোজনের" মতো শাখায়; বিশেষ করে নিউক্লিয়ার মেডিসিনের টমোগ্রাফিক চিত্র ধারণে অবদানের জন্য। | |
২০০৮ | ভিন্ট সার্ফ রবার্ট কান |
![]() ![]() |
ইন্টারনেটের নেটওয়ার্ক আর্কিটেকচার এবং কমিউনিকেশন প্রোটোকল সৃষ্টির জন্য। |
ভিক্টর এ ম্যাককুসিক | ![]() |
চিকিৎসা বিজ্ঞানের জিনতত্ত্ব প্রতিষ্ঠা এবং এই শাখার বিকাশে অবদান রাখার জন্য। | |
২০০৭ | আলবার্ট ফার্ট পিটার গ্রুনবার্গ |
![]() ![]() |
জায়ান্ট ম্যাগনেটো-রেজিস্ট্যান্স (জিএমআর) প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং ঘূর্ণনজাত উদ্ভাবনীয় ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রে এর ব্যবহারের জন্য। |
পিটার শও আস্টন | ![]() |
গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বনভূমি সংরক্ষণে অবদানের জন্য। | |
২০০৬ | জন হুগটন | ![]() |
জলবায়ু পরিবর্তন পরিমাপ করে তা আন্তর্জাতিকভাবে প্রচারণা সৃষ্টির উদ্দেশ্য জলবায়ু পরিবর্তন পরিমাপের জন্য স্যাটেলাইট প্রযুক্তি ব্যবহার করে গঠন এবং গাঠনিক বৈশিষ্ট্যের ওপর মৌলিক গবেষণার জন্য। |
আকিরা এনডু | ![]() |
স্ট্যাটিনস ও স্ট্যাটিনসের বিকাশ আবিষ্কারের জন্য। | |
২০০৫ | মাকাতো নাগাও | ![]() |
প্রাকৃতিক ভাষা প্রক্রিয়াজাত করণ এবং ছবি প্রক্রিয়াজাত করার উন্নত পদ্ধতি বিকাশে অগ্রণী অবদানের জন্য। |
মাসাতোশি তাকেইচি এরকি রওশ্লাথহি |
![]() ![]() |
কোষের সংসক্তিতে আণবিক প্রক্রিয়া ব্যাখ্যায় মৌলিক অবদানের জন্য। | |
২০০৪ | কেনেশি হোনডা
আকিরা ফুজিশিমা |
![]() ![]() |
ফটো-রাসায়নিক ক্যাটালাইসিস এবং পরিবেশের ওপর সেটির প্রয়োগ নিয়ে অগ্রণী ভূমিকার জন্য। |
জে সেইনসবেরি | ![]() |
পর্যায়ক্রমিক ধাপভিত্তিক বাস্তসংস্থান এবং তাদের টেকসই ব্যবহারের ধারণা বিকাশে অবদানের জন্য। | |
জন এইচ লওটন | ![]() |
জীব বৈচিত্র সংরক্ষণে এবং বৈজ্ঞানিক ধারণা বিকাশে পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষণ এবং তত্ত্বীয় ক্ষেত্রে অবদানের জন্য। | |
২০০৩ | বনোয়া মঁদেলব্রো জেমস এ ইয়র্কে |
![]() ![]() ![]() |
কেয়স এবং ফ্র্যাক্টালের সার্বজনীন ধারণা প্রবর্তনের জন্য। |
সেইজি ওগাওয়া | ![]() |
চৌম্বকক্ষেত্রের অনুরণন ব্যবহার করে কার্যকর চিত্র ধারণের মূলনীতি আবিষ্কারের জন্য। | |
২০০২ | টিম বার্নার্স-লি | ![]() |
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (www) এর উদ্ভাবন, প্রয়োগ এবং উন্নয়নের মাধ্যমে মানব সভ্যতার অগ্রগতি সাধনের জন্য। |
অ্যান ম্যাকলারেন আন্দ্রেজ কে. তারকোভস্কি |
![]() ![]() |
স্তন্যপায়ীদের ভ্রণের বিকাশ ব্যাখ্যায় অগ্রণী ভূমিকার জন্য। | |
২০০১ | জন বি গুডএনাফ | ![]() |
উচ্চ শক্তি ঘনত্বের লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির জন্য পরিবেশজাত বেনজিন ইলেকট্রোড বস্তু আবিষ্কারের জন্য। |
টিমোথি আর. পার্সনস | ![]() |
জৈবিক/মৎস সম্পদ ভিত্তিক সামুদ্রিক-লেখচিত্র উন্নয়ন এবং সামূদ্রিক পরিবেশে মৎস সম্পদ রক্ষায় অবদানের জন্য। | |
২০০০ | ইয়ান ম্যাকহার্গ | ![]() |
পরিবেশগত নগর পরিকল্পনার পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা এবং একটি ভূমির বিবর্তিত ব্যবহারের প্রস্তাবনা প্রদানের জন্য। |
কিমিশিগে ইশিজাকা | ![]() |
ইমিউনোগ্লোবিউলিন ই এবং আইজিই সহযোগে হওয়া অ্যালার্জিক বিক্রিয়ার কার্যপ্রণালী আবিষ্কারের জন্য। | |
১৯৯৯ | ডব্লিও. ওয়েসলি পিটারসন | ![]() |
নির্ভরযোগ্য যোগাযোগ, সম্প্রচার এবং সংরক্ষণে কোডিং তত্ত্বের প্রতিষ্ঠার জন্য। |
জ্যাক এল. স্ট্রোমিঙ্গার Don ডন সি. উইলি |
![]() ![]() |
ক্লাস ১ এবং ক্লাস ২ মানব হিস্টোকমপ্যাটিবিলিটির ত্রিমাত্রিক গঠন ব্যাখ্যাদানের জন্য। | |
১৯৯৮ | লিও এসাকি | ![]() |
মানবসৃষ্ট সুপারল্যাটিস ক্রিস্টালের ধারণা এবং বাস্তবরূপ দানের জন্য, যার ফলে নতুন বস্তু এবং তাদের ব্যবহার তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। |
জোজেফ শেল মার্ক ভ্যান মন্টেগু |
![]() ![]() |
ট্রান্সজেনেটিক গাছ উৎপাদনের তত্ত্ব এবং প্রযুক্তি আবিস্কারের জন্য। | |
১৯৯৭ | তাকাশি সুগিমুরা ব্রুস অ্যামেস |
![]() ![]() |
ক্যান্সার সৃষ্টির কারণসমূহের মৌলিক ধারণা প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য। |
জোসেফ এফ. অ্যাঙ্গেলবার |
![]() ![]() |
রোবট ইন্ডাস্ট্রি এবং টেকনো-গ্লোবালের প্রতিষ্ঠার জন্য। | |
১৯৯৬ | চার্লস কে. কাও | ![]() ![]() |
ওয়াইড ব্যান্ডের, সল্প অপচয়ের অপটিক্যাল ফাইবার যোগাযোগে অগ্রণী গবেষণার জন্য। |
মাসাও ইতো | ![]() |
সেরেবেলামের কার্যপ্রণালীর মূলনীতি ও স্নায়বিক প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য। | |
১৯৯৫ | নিক হলোনিয়াক. | ![]() |
এলইডি ও লেজার নিয়ে গবেষণা ও ব্যবহারিক প্রয়োগে উল্লেখযোগ্য অবদানের মাধ্যমে আন্তঃধাতব যৌগ নির্মিত সেমিকন্ডাকটার প্রযুক্তির মূলনীতি অনুধাবনে অসামান্য অবদান রাখার জন্য। |
এডওয়ার্ড এফ. নিপলিং | ![]() |
বন্ধ্যা পোকা ছেড়ে দেওয়াসহ অন্যান্য জৈবিক উপায়ে সমন্বিত পদ্ধতির মাকড়দমনে অগ্রণী ভূমিকা রাখার জন্য। | |
১৯৯৪ | বিল পিকারিং | ![]() |
মানববিহীন চন্দ্র এবং মহাকাশ অভিযানে প্রেরণাদায়ক নেতৃত্ব এবং মহাকাশযানের উন্নয়ন ও দূর মহাকাশ যোগাযোগে উল্লেখযোগ্য সাফল্য লাভের জন্য। |
আরভিড কার্লসন | ![]() |
নিউরোট্রান্সমিটার হিসাবে ডোপামিন আবিস্কার এবং মানসিক ও মোটর ফাংশনে এর ভূমিকাসহ এ জনিত রোগে ডোপামিনের প্রভাব নিয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য। | |
১৯৯৩ | ফ্রাঙ্ক প্রেস | ![]() |
আধুনিক সিসমোলজিতে এবং আন্তর্জাতিকভাবে দুর্যোগ বিজ্ঞানের সমন্বয় বৃদ্ধিতে অবদানের জন্য। |
ক্যারি মুলিস | ![]() |
পলিমারেজ চেইন বিক্রিয়া উদ্ভাবনের জন্য। | |
১৯৯২ | গেরহার্ড এর্টল | ![]() |
কঠিন তলের নতুন ভৌত ও রাসায়নিক তত্ত্ব আবিস্কারে অবদানের জন্য। |
আর্নেস্ট জন ক্রিস্টোফার পোলজ | ![]() |
গবাদি পশুর বীর্য ও ভ্রণ সংরক্ষণের ক্রায়োপ্রিসারভেশন পদ্ধতি আবিস্কারের জন্য। | |
১৯৯১ | জ্যাক - লুই লায়ন্স | ![]() |
ডিস্ট্রিবিউটেড সিস্টেমের বিশ্লেষণ ও নিয়ন্ত্রণে অবদান এবং ফলিত বিশ্লেষণ উন্নয়নে অবদানের জন্য। |
জন জুলিয়ান ওয়াইল্ড | ![]() |
চিকিৎসা ক্ষেত্রে আলট্রাসাউন্ড প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছবি তোলার প্রযুক্তি উদ্ভাবনের জন্য। | |
১৯৯০ | মার্ভিন মিন্সকি | ![]() |
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স) নামে জ্ঞানের একটি শাখা সৃষ্টি এবং সে শাখার মৌলিক তত্ত্ব সমূহের প্রস্তাবনার জন্য। |
উইলিয়াম জেসন মর্গান ড্যান ম্যাকেঞ্জি জেভিয়ার লে পিচন |
![]() ![]() ![]() |
প্লেট টেকটোনিকস তত্ত্ব উদ্ভাবন ও বিকাশে অবদান রাখার জন্য। | |
১৯৮৯ | শেরউড রোল্যান্ড | ![]() |
ক্লোরোফ্লোরো কার্বন দ্বারা স্ট্র্যাটোস্ফেরিক স্তরের ওজন ক্ষয় নিয়ে গবেষণার জন্য। |
এলিয়াস জেমস কোরি | ![]() |
প্রোস্টাগ্ল্যানডিনস ও এর সঙ্গে সম্পর্কিত যৌগ সংশ্লেষণে অগ্রণী ভূমিকা পালনের জন্য, চিকিৎসায় এগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার রয়েছে। | |
১৯৮৮ | জর্জেস ভেন্ড্রিস | ![]() |
ফাস্ট ব্রিডার রিঅ্যাকটর প্রযুক্তি নির্মাণের জন্য |
ডোনাল্ড হেন্ডারসন ইশাও আরিতা ফ্র্যাঙ্ক ফেনার |
![]() ![]() ![]() |
গুটিবসন্ত নির্মূলের জন্য। | |
ল্যুক মোঁতাইনিয়ে রবার্ট সি গাল্লো |
![]() ![]() |
এইডস সৃষ্টিকারী ভাইরাস এবং চিকিৎসা পদ্ধতিতে অবদানের জন্য। | |
১৯৮৭ | হেনরি এম বেশেল গুরদেব এস. কুশ |
![]() ![]() |
আইআর৮ এবং আইআর৩৬ জাত উদ্ভাবনের মাধ্যমে ট্রাপিক্যাল এবং সাব-ট্রাপিক্যাল অঞ্চলে ধানের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য |
থিওডোর হ্যারল্ড মাইম্যান | ![]() |
বাস্তবে পৃথিবীর প্রথম লেজার দৃশ্যমান করার জন্য। | |
১৯৮৬ | ডেভিড টার্নবুল | ![]() |
নিরাকার কঠিনবস্তুর মতো নতুন বস্তুর প্রযুক্তিসহ ম্যাটেরিয়াল সায়ন্সে অগ্রণী ভূমিকার জন্য। |
উইলহেম জে কলফ | ![]() |
কৃত্রিম অঙ্গ এবং এ বিষয়ক প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা ও আবিষ্কারের জন্য। | |
১৯৮৫ | জন রবিনসনস পিয়ার্স | ![]() |
ইলেকট্রনিক্স এবং যোগাযোগ প্রযুক্তিতে অসামান্য অবদানের জন্য। |
এফরাইম কাটশালস্কি-কাটযির | ![]() |
ইমমবিলাইজড এনজাইম বিষয়ে মৌলিক তত্ত্ব প্রদানে অসামান্য অবদানের জন্য। |